তা ভালো কথা। কিন্তু প্রতিবাদের ধরণটা যদি প্রকাশ্যে বিফ ফেস্টিভাল করে হয় তার তো একটা বিপরীত প্রতিক্রিয়া থাকবেই। আখলাখের মৃত্যুর নিন্দনীয় ঘটনার পর বেশ তো চলছিল পদক ফেরত, মিছিল ইত্যাদির প্রতিবাদ। খুব জরুরী ছিল কি প্রকাশ্যে গরুর মাংস ফেস্টিভাল ? প্রতিক্রিয়া স্বারুপ বর্তমান গোরক্ষকদের তাণ্ডবের দায় কি ওই ফেস্টিভালিরা এড়াতে পারে ? এসব শুরু করে করে বামেরাতো নিজেদের কবর খুঁড়েছেই সেই সঙ্গে দেখাদেখি কংগ্রেসও সে পথে হেঁটে গোরক্ষকদের ঘৃতাহুতি দিয়েছে। সম্প্রতি অভিনেতা মীর তার বাবাকে ঈশ্বরের সঙ্গে তুলনা করাতে তাকে তুলোধোনা করেছে তার সমাজ। সেখানে উত্তরভারত তথা হিন্দুদের একটা বড় অংশ যখন গরুকে (যে কোনও কারণেই হোক) দেবতা বা মায়ের আসনে বসায় তখন তাদের কাছে এমন ফেস্টিভালের খবর কতাটা হজম হবে? মোদ্দা কথা সাধারণ হিন্দুরা গো-মাংস জনিত বিষয় এড়িয়ে চলে ঠিক যেমন মুসলমানেরা শুকরের মাংস এই সংবেদনশীলতা এড়িয়ে চললেইতো ল্যাটা চুকে যাবে। খাবার জিনিস মানুষ খাবে এতে কোনও বাধা থাকা উচিত নয় কিন্তু যারা পছন্দ করে না তাদের ক্ষেপিয়ে খাওয়ার বিজ্ঞাপনে কি এই তু-তু ম্যায় ম্যায় শান্ত হবে ?
যদিও আমি কোন হত্যাকে সমর্থন করিনা।আল্লা হু আকবর ধ্বনি দিয়ে নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালালে… “Terrorism Has No Religion.”আর গোরক্ষার স্বর্থে মানুষ মারলে তা “Hindu Terrorism”!!কোনও হুরী পরি আর ইসলামী জঙ্গির মিলনেই এদের জন্ম ।ABP আনন্দ খুব বেশি বারাবারি করতে শুরু করেছে,সব কিছুতেই অসহিস্নুতা খুজতে শুরু করেছে। কিন্তুমল্লারপুরের ইন্দ্রজিৎ,দক্ষিণ ২৪ পরগণার রোহিত তাঁতি,জুরানপুরের ৪ জন হিন্দু,মধ্যভারতে ঐ যুবক যাকে মুসলমানরা হত্যার উদ্দেশ্যে আগুন লাগায়,দিল্লির ডাক্তার নারাং,হায়দ্রাবাদের ঐ যুবক যাকে সোনু নিগমকে সমর্থনের জন্য কোপানো হয়,অশোক নগরের ঐ হিন্দু পরিবারের জন্য not in my name হবেনা নাকি???
Abpমুসলমানরা অপরাধ করলে অপরাধের কোনো ধর্ম খুজে পায় না।কিন্তু অপরাধের শিকার মুসলিম হলেই সেই অপরাধের ধর্ম খজে পায়😤