সুপ্রাচীন সভ্যতা: আমাদের সুপ্রাচীন সভ্যতার গৌরবময় মহান ঐতিহ্য জানতে হবে, সময় এসেছে ভুল সংশােধনের। যে কেউ খোলা চোখে তাকালে আধুনিক বিশ্বের চতুর্দিকে নানা ধরনের পরস্পর বিরােধী বৈপরীত্য নজরে পড়তে বাধ্য। যেমন সাধারণভাবে মানুষের জীবনযাত্রার স্বাচ্ছন্দ্যের প্রয়ােজনীয় ভােগ্য পণ্য সহজেই এখন পাওয়া যায়। তবু মানুষ সুখী নয়। তার চাহিদা তাে মিটছেই না, উল্টে ব্যক্তিজীবনে, পরিবারে, সমাজ ও রাষ্ট্রজীবনে সে আজ নানাবিধ সমস্যায় জর্জরিত।
কারণ মানুষের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে ভােগ্য পণ্যের উৎপাদন বৃদ্ধির অশুভ প্রতিযােগিতা বিশ্বজুড়ে চলছে। অবাধে ধ্বংস করা হচ্ছে অমূল্য প্রাকৃতিক সম্পদ, ফলে প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। পরিবেশ দূণর মাত্রা বিপদজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রকৃতির নিজস্ব জীবনদায়ী ভারসাম্যের রক্ষা কবচ বিনষ্টকারী এই পরিবেশ দূষণ আজ নিশ্চিতভাবে মানব সমাজকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যাচ্ছে। কেন এমন হল?
বর্তমান পরিস্থিতি পর্যালােচনা করলে একটা কথা স্পষ্ট যে আধুনিক সমাজ ব্যবস্থায় কোথাও একটা বড় গলদ রয়েছে। যে কোন সমাজ বা রাষ্ট্র ব্যবস্থার জন্ম হয় কোন বিশেষ দর্শন বা চিন্তনের মাধ্যমে, সুতরাং এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায় যে আধুনিক জীবনযাত্রার গলদের বীজ লুকিয়ে আছে প্রান্ত চিন্তাধারায়, ভুল সমাজ দর্শনে। আসুন, খুঁজে দেখা যাক কি এই ভ্রান্তি। কোথায় সেই গলদ।
আজকের দুনিয়ার চিন্তা-ভাবনা, জীবনযাত্রা সব কিছুই গড়ে উঠেছে পাশ্চাত্যের প্রভাবে পাশ্চাত্য জীবন দর্শনের আদর্শে। ভােগবাদী এই জীবন। দর্শন সম্পূর্ণভাবে যান্ত্রিক এক দৃষ্টিভঙ্গী ব্যক্তি-কেন্দ্রিক। বিশ্ব প্রকৃতি ও মানব জীবনের অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক ও সমন্বয়কে সেততা মানে না পাশ্চাত্যের যান্ত্রিক বিশ্বদর্শন।
সুপ্রাচীন সভ্যতা
দীর্ঘ আড়াই শতক ধরে পাশ্চাত্যের এই যান্ত্রিক জীবনদর্শন আমাদের আচ্ছন্ন করে রেখেছে। পশ্চিমের এই ভােগবাদী জীবনদর্শনকে পরম সমাদরে আজ আমরা গ্রহণ করেছি। আদর্শ হিসাবে মেনে নিয়েছি। আমরা বিশ্বাস করেছি যে সমাজ ও প্রকৃতিকে যথেচ্ছভাবে শােষণ করেই সার্থকভাবে বেঁচে থাকা যায়। এই যান্ত্রিক দর্শন আমাদের শিক্ষা দিয়েছে এই বিশ্বের যাবতীয় সম্পদের উপর আপন অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে।
সম্পূর্ণভাবে ব্যক্তি কেন্দ্রিক এই যান্ত্রিক পাশ্চাত্য দর্শনের বিষময় ফল আজ আমরা হাতে হাতে পাচ্ছি। শাষকরে লােভ ও শােষিতের হাহাকার আমাদের সামাজিক জীবনযাত্রার পরিকাঠামােকে ধ্বংসের পথে টেনে নিয়ে চলেছে। ভােগ্যবস্তুর চাহিদা ও আকাঙ্ক্ষা পূরণে উৎপাদন বৃদ্ধির লাগামছাড়া প্রতিযােগিতা বিশ্বজুড়ে চলেছে। প্রাকৃতিক সম্পদকে যথেচ্ছভাবে ব্যবহার করে প্রতিনিয়ত এই উৎপাদনবৃদ্ধির প্রতিযােগিতা বিশ্বকে এক ভয়াবহ পরিবেশ দূষণের দ্বারা। মৃত্যুর পথে ঠেলে দিচ্ছে।
বিপন্ন বিশ্ব পরিবেশ প্রাকৃতিক সম্পদ দুই প্রকারের। স্থায়ী ও অস্থায়ী অর্থাৎ একটির যােগান অফুরন্ত, অন্যটি খরচ হয়ে গেলে আর প্রাকৃতিক ভাবে সৃষ্টি হয় না। যেমন কয়লা বা অন্যান্য খনিজ সম্পদ। ভােগ্যপণ্যের যােগান দিতে বিশ্বজুড়ে এই অমূল্য প্রাকৃতিক সম্পদ বেহিসাবীভাবে খরচ করা হচ্ছে। আর এই অধিক থেকে অধিকতর উৎপাদনের প্রতিযােগিতার বর্জ্য পদার্থ বা বাই-প্রােডাক্ট হিসাবে পাচ্ছি জীবন ধ্বংসকারী পরিবেশ দূষণ।
বিষাক্ত হয়ে পড়ছে আকাশ বাতাস জল। মহাকাশে বিচ্ছুরিত মারাত্মক অতি বেগুনি রশ্মীকে প্রতিহত করে পৃথিবীর বায়ুস্তরের ওপরে থাকা ওজন গ্যাসের আচ্ছাদন; এই আচ্ছাদন। আমাদের পৃথিবীর আকাশে না থাকলে ভূপৃষ্ঠে প্রাণের অস্তিত্ব থাকতাে না। পৃথিবী এমন শষ্য-শ্যামলা হতাে না। মহাকাশের অতি বেগুনি রশ্মির অবাধ অনুপ্রবেশ সুন্দর প্রাণনয় এই গ্রহকে শুদ্ধ প্রাণহীন মরুভূমিতে পরিণত করতাে।
জীবনদায়ী এই মূল্যবান ওজনের আচ্ছাদনে সহস্র ছিদ্র সৃষ্টি করেছে পরিবেশ দূষণ। ছিদ্রপথে প্রতিনিয়ত ঢুকছে প্রাণঘাতি অতি বেগুনি রশ্মি। পরিবেশ বিজ্ঞানীরা এই দূষণের নাম দিয়েছেন “গ্রীন হাউস এফেক্ট”। এ ছাড়া শিল্প প্রকল্প গড়ে তােলার নামে যথেচ্ছভাবে বনাঞ্চল ধ্বংস চলেছে। গাছের শিকড় ভূমিক্ষয় রােধ করে। গাছ কেটে ফেলায় ভূমিক্ষয় ঠেকানাে যাচ্ছে না। বনাঞ্চল প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা করে। বাতাসে অক্সিজেনের সরবরাহ অব্যাহত রাখে।
সব জেনেও ভােগবাদী পাশ্চাত্য দুনিয়ার প্রভাবে আমরা প্রকৃতিকে ধ্বংস করে ভােগের লালসায় উন্মত্তের মত আচরণ করে চলেছি। দুনিয়া থেকে বহু প্রাণী আজ বিলুপ্ত। কারণ আমাদের মাত্রাছাড়া ভােগের আকাঙক্ষা সৃষ্টি করেছে ব্যাপক পরিবেশ দূষণের। এই দুনিবার লােভ আর ভােগের আকাঙ্ক্ষার জন্ম দিয়েছে পশ্চিমের যান্ত্রিক জীবন দর্শন। যে জীবন দর্শনের অন্ধ অনুসরণ আমাদের নিয়ে চলেছে এক নিশ্চিত ধ্বংসের পথে।
অন্ধ দৌড় নগর সভ্যতার বিকাশের নামে বিনাশের পথে এক অন্ধ দৌড় শুরু হয়েছে। কিন্তু এই নাগরিক সত্মতা ক্ষণস্থায়ী। সভ্যতার নামে আমরা আজ মৃত্যুর মহামিছিলে যােগ দিয়েছি। প্রকৃতি দ্রুত ভারসাম্য হারাচ্ছে। প্রাকৃতিক সম্পদের নবীকরণ হচ্ছে না। দূষণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবু আমাদের চেতনা নেই। প্রখ্যাত বিজ্ঞানী আলবার্ট সােয়েইতজার (Albert Schweitzer) দুঃখ করে বলেছিলেন, “মানুষ আজ বুদ্ধিভ্রংশ হয়েছে। সে তার ভবিষ্যৎ দেখতে পায় না। দেখলেও প্রতিকারের ক্ষমতা হারিয়েছে। একদিন সে এই সুন্দর পৃথিবীকে ধ্বংস করবে।” নিঃসন্দেহে এ সবই পাশ্চাত্য দর্শনের প্রত্যক্ষ কুফল।
পূর্বের দর্শনই সঠিক পথ এক মহাপ্রলয়ের সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আমরা যখন সুপ্রাচীন ভারতীয় সভ্যতার কথা স্মরণ করি তখন বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যাই। পশ্চিমের যে সভ্যতার বড়াই করা হয় তা মাত্র কয়েক শতাব্দীর। ভারতের সভ্যতা, দর্শন, চিন্তা গড়ে উঠেছে হাজার হাজার বছর আগে। শুধু ভারত নয়, পূর্ব বিশ্বের চীন জাপানের সভ্যতাও প্রাচীন ও উন্নত। স্বাভাবিকভাবেই মনে প্রশ্ন জাগে পূর্ব দেশের এইসব মহান সভ্যতা মহাকালের ভ্রুকুটি উপেক্ষা করে কি ভাবে তার দীপশিখা হাজার হাজার বছর ধরে প্রজ্জ্বলিত রেখেছে। যদি পাশ্চাত্যের শিক্ষা সভ্যতা বিনাশের কারণ হয় তবে কি পুর্ব দেশের মহান সভ্যতার জীবন দর্শনই কি আমাদের বাঁচার পথ দেখাবে? অবশ্যই এই প্রশ্নের উত্তর এক কথায় হ্যাঁ।
পূর্ব ও পশ্চিমের জীবন দর্শন সম্পূর্ণ বিপরীত। পশ্চিমের দর্শন | ভােগবাদী। পার্থিব সম্পদের একছত্র ভােগাধিকার এই দর্শনের লক্ষ্য, মূল শিক্ষা। পূর্বের দর্শন বিশ্ব প্রকৃতিকে নির্জীব পদার্থ বলে মনে করে না।
বিশ্ব প্রকৃতি সজীব, সম্পূর্ণ, প্রাণময়। মানব জীবনের সঙ্গে আত্মিক ও জৈবিক বন্ধনে যুক্ত এক মহান সত্ত্বা। হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন, তাওয়িস্ট, সিন্টো সমস্ত ধর্মীয় দর্শনে একই কথা বলা হয়েছে। পূর্বের সমস্ত ধর্মেই প্রকৃতি ও মানব অভিন্ন বলে স্বীকার করা হয়েছে। এই অদ্বৈত তত্ত্বের মূল কথা হলাে ব্রহ্ম এক ও অভিন্ন। ব্রহ্ম ব্যতীত আর কিছু নেই।
মানুষ, প্রাণীজগত, আকাশ, বাতাস সব কিছুই ব্রহ্মের বিভিন্ন রূপ, এরা কেউ পৃথক নয়। সকলেই সেই এক জগৎপিতার সন্তান। পূর্বের সব ধর্মই মেনেছে মানুষের শরীর সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বরের তপস্যার উপযুক্ত আধার। শিক্ষা দিয়েছে ঈশ্বরে বিলীন হয়ে মােক্ষলাভের সাধনায়। বিভিন্ন ধর্মের অনুশাসনে সাধনার পদ্ধতিতে হয়তাে কিছু পার্থক্য আছে। এই পার্থক্যের কারণ সেইসব দেশের ভৌগলিক অবস্থান ও সামাজিক জীবনযাত্রার ভিন্নতা। কিন্তু পূর্বের সব ধর্মেরই লক্ষ্য এক ও অভিন্ন, ঈশ্বরের সান্নিধ্যলাভ।
পরমা প্রকৃতির সঙ্গে আত্মার মিলন। এই লক্ষ্যে পোঁছনাের পথ ভিন্ন হতে পারে। তাতে কিছু যায় আসে না। সত্য জ্ঞান। বহু সহস্র বছর আগে ভারতীয় ঋষি-দার্শনিকরা এই মহান সত্যের প্রকৃত রূপটি অন্তরে উপলব্ধি করেছিলেন। তারা বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডকে নিছক নিপ্রাণ বস্তু হিসাবে কল্পনা করেননি। তাঁরা বলেছিলেন এই বিশ্ব প্রকৃতি যা কিছু তােমার চোখের সামনে দেখছাে সবই মহামায়ার মায়া। কিছুই সত্য নয়।
এর কিছুই থাকবে না। এই জগৎ সংসার সদা পরিবর্তনশীল। আমাদের ইন্দ্রিয় এই পরিবর্তন, মায়ার এই ছলনা বুঝতে পারে না। যেমন অন্ধকারে দড়িকে সাপ মনে হয় তেমনি পরম ব্রহ্ম নানা রূপে আত্মপ্রকাশ করেন। এই রূপের কোনটি সত্য আর কোনটি মায়া আমরা বুঝে উঠতে পারিনা। কারণ জীব মায়ায় আবদ্ধ।
মহাজ্ঞানী ভারতীয় ঋষিরা তাই উপদেশ দিয়েছেন এই মায়া মুক্ত হয়ে পরম সত্যকে জানার চেষ্টা করাে। এই তােমার সাধনা, এই তােমার জীবনের লক্ষ্য হােক। ভােগের আকাঙক্ষা, ইন্দ্রিয় সুখ পরিত্যাগ করাে। তবেই তুমি। মায়াজাল ছিন্ন করে সত্যের সন্ধান পাবে। ভারতীয় ঋষিরা জীবন থেকে।
আনন্দ, সুখ ও তৃপ্তি ত্যাগ করতে বলেননি। তাঁরা চেয়েছিলেন মানুষ ইন্দ্রিয় লালসা, ভােগের ইচ্ছাকে নিয়ন্ত্রণ করুক। কারণ এই ইন্দ্রিয় সুখ ক্ষণস্থায়ী। মানুষ সেই পরমানন্দের সন্ধান করুক যা চিরস্থায়ী। কারণ সেই আনন্দ সেই সুখ অতীন্দ্রিয়। কি ভাবে সম্ভব কি ভাবে সেই অতীন্দ্রিয় সুখের সন্ধান পাওয়া যাবে? ভারতীয় দর্শনেই এই পথের সন্ধান বলা আছে। আমাদের মন ভােগের আকাক্ষা জাগায়।
যা কিছু ভােগ্য বস্তু দেখি তা নিজের অধিকারে আনতে মনই আমাদের প্ররােচিত করে। মানুষের মন সদাই চঞ্চল। সে এক থেকে অনেক ভােগ্য বস্তুর প্রতি আকর্ষিত হয়। তার আকাঙক্ষার কোন নিবৃত্তি নেই। চার পাশে যা কিছু দেখছি সবই ভােগ করার বাসনায় আমরা প্রকৃতির সব সম্পদ লুণ্ঠন করে পুথিবীকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিয়েছি। তবু আমাদের কামনা বাসনার নিবৃত্তি হয়নি। বরং চাহিদা বেড়েই চলেছে।
এই সমস্যার সমাধান সহজ। প্রয়ােজনের অতিরিক্ত চাহিদার নিয়ন্ত্রণ করাে। চাহিদা কমলে ভােগ্য বস্তুর উৎপাদন কমবে। এর জন্য নিজের মনকে সংযত করতে হবে। কারণ মনই তােমার পরিচালক। তােমার প্রভু। তাকে নিয়ন্ত্রণে না আনলে ভােগের ইচ্ছাকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। পরিণামে ব্যক্তি,
পরিবার, সমাজ সবই ক্ষতিগ্রস্ত হতে বাধ্য। মনে রাখতে হবে, লাগামছাড়া চাহিদা মেটাতে বিশ্বজুড়ে প্রকৃতির সমস্ত সম্পদ অবাধে লুণ্ঠন চলেছে। এই সম্পদ এক দিন শেষ হবে। কলকারখানায় ভােগ্য পণ্যের উৎপাদন বৃদ্ধির উন্মত্ত প্রতিযােগিতা চলেছে। ফলে পরিবেশ দূষণের মাত্রা বিপদজনকভাবে | বেড়ে চলেছে। পরিণামে এক সময় পৃথিবী থেকে প্রাণের অস্তিত্ব মুছে যাবে। বাঁচতে গেলে আগে নিজের মনকে নিয়ন্ত্রণ করে। প্রয়ােজনের অতিরিক্ত ভােগের ইচ্ছাকে সংযত করাে।
চাহিদা কমলে স্বাভাবিকভাবেই কলকারখানায় অধিক উৎপাদনের প্রতিযােগিতা কমবে। প্রাকৃতিক সম্পদের বেপরােয়া লুণ্ঠন বন্ধ হবে। তখন প্রকৃতির নিজস্ব নিয়মেই সম্পদের ক্ষতির পূরণ হবে। ঋতুচক্র মানুষের হুড়ানাে দূষণের বিষকে নিয়ন্ত্রণ করবে। এরজন্য প্রকৃতিকে সময় দিতে হবে। এ কথা অস্বীকার করা যায় না যে সকলেই সেচ্ছায় আত্ম নিয়ন্ত্রণের। মাধ্যমে প্রয়ােজনের অতিরিক্ত ভােগ্য পণ্যের চাহিদা কমিয়ে ফেলবে। এই রকম কিছু ভাবা অলীক কল্পনা মাত্র।
লেখাটির
দ্বীতিয় পর্ব এখানে
তৃতীয় পর্ব এখানে
৪র্থ পর্ব এখানে
আরো পড়ুন……
কাশ্মীরে হিন্দু রাজার হাতে গজনীর অপমানজনক পরাজয়।
রাষ্ট্রভাবনা রবীন্দ্রনাথ ও রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ।-দুরর্ম
ভারতের সাথে প্রতিবেশী সম্পর্ক: আমরা কেন ইন্ডিয়াকে ঘৃণা করি?-দুরর্ম
আর্যরা বহিরাগত নয়: আর্য দ্রাবিড় এক জনজাতি, ‘আর্যরা বহিরাগত’ এই তত্ত্বের…
সূত্র:-
প্রাচীন ভারত – উইকিপিডিয়া
সিন্ধু উপত্যকা সভ্যতার তথ্য – প্রাচীন ভারতের ইতিহাস
প্রাচীন ভারত সভ্যতার রহস্যের …
হিন্দুধর্মের ইতিহাস
সিন্ধু সভ্যতা – উইকিপিডিয়া
হিন্দুধর্মের ঐতিহাসিক সভ্যতা
বৈদিক সভ্যতা – উইকিপিডিয়া
বৈদিক সভ্যতা (Vedic Civilisation) | BengalStudents
প্রাচীন বৈদিক সভ্যতার
আদি বৈদিক যুগের ইতিহাস জানার
লেখক-অভিরূপ বন্দ্যোপাধ্যায়
অধ্যাপক দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়
সভ্যতা, সামাজিক ও পারিবারিক সম্পর্ক বিষয়ক বিশ্লেষক।