হয়তো মুকুল বাবুই সেই তরীর প্রথম নাবিক।।

“আমি নিজে #হিন্দু ,আমি পূজো অর্চনা করি”….মাননীয় শ্রী মুকুল রায়..
তথাকথিত ন্যাকা মেকি সেকুলাররা কি এবার মুকুল রায় কে সাম্প্রদায়িক তকমা লাগাবেন ??
হ্যাঁ হিন্দুরা নিজেকে প্রকাশ্যে হিন্দু বলাটা বেমালুম ভুলে গেছে..সেক্ষেত্রে মুকুল রায় স্বামী বিবেকানন্দের সেই বিখ্যাত উক্তিরই(আমি গর্বিত আমি হিন্দু)প্রতিধ্বনি শোনালেন..যা কিনা নোংরা মেকি সেকুলারি রাজনীতির যাতা কলে পড়ে বেমালুম পিশে যাচ্ছিল..মুকুল রায় সেই বিখ্যাত উক্তির ছায়াতলে দাড়িয়ে নতুন করে নিশ্বাস নিতে শুরু করলেন…এ যেন বন্দি পাখীর মুক্তির স্বাদ..
রাজনীতি আমার যাই হোক আমি হিন্দু এটা বলতে কিসের অপরাধ??
ইতিহাস সাক্ষী একমাত্র হিন্দু সমাজই ভ্রাতৃত্ববোধ জানে,সহিষ্ণুতার চরম সীমায় নিজেদেরকে ধারন করতে জানে…উদারতার চরম উদাহরন হিন্দু ছাড়া আর আছে কারা?হিন্দুরাই জানে অন্য ধর্মকে শ্রদ্ধা করতে,(মুকুল বাবুও সেটা স্বীকার করেছে…আমি অন্য ধর্মকেও শ্রদ্ধা করি),হিন্দুরাই পারে অন্য ধর্মকে আশ্রয় দিতে…যদি তাই না হতো তাহলে ভারতই একমাত্র দেশ যেখানে পৃথিবীর সব ধর্মের মানুষ তার বিপদে ভারতেই আশ্রয় নিয়েছে.আবার একমাত্র ব্রিটিশ ছাড়া সমস্ত আক্রমনকারীরা ভারতেই নিজেদের নিরাপদ ভেবে বসবাস করছে হাজার বছর ধরে…কিন্তু দুঃখের বিষয়.জওহরলাল ,গান্ধী থেকে শুরু করে জ্যোতি বসু, বুদ্ধদেব ,প্রকাশ কারাত ,কানহাইয়া কুমারদের মত অপদার্থ ভারতের বুকে জন্মে ভারতের সেই চির গৌরবের সনাতন ধর্মকে শেষ করে দিয়ে ভারত কে টুকরো টুকরো করে ক্ষান্ত না হয়ে নতুন করে ভারতের প্রাচীন ধর্ম এবং ভূমিপুত্রদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করে ভারতকে ধ্বংস করার নোংরা প্রচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে…
আমার দৃঢ় বিশ্বাস ভারত বিরোধী এবং চরম হিন্দু বিরোধীদের পতন আসন্ন..হয়তো মুকুল বাবুই সেই তরীর প্রথম নাবিক যে তরীতে করে ঐসব হিন্দু বিরোধী গুলোকে সমুদ্রের জলে নিক্ষেপ করে সলিল সমাধি করা যাবে…