রামায়ণ, মহাভারত আমাদের ইতিহাস। পশ্চিমী ধাঁচে লেখা নয়। হিন্দু ধাঁচে লেখা। তাকে গুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে – সব ফালতু জ্ঞানের কথা বলে।……….
একেবারে বাজে কথা। পলায়নী মনোবৃত্তি। অশুভের সঙ্গে যুদ্ধ না করার বাহানা। আমাদের ধর্মের ভীরু কাপুরুষ ভন্ড সাধু, গুরু, বামুন, পুরুতরা এইসব গল্প বানিয়ে গোটা সমাজটাকে কাপুরুষ করে দিয়েছে। এদের অনেকেই মুসলিম শাসকদের অনুগ্রহপ্রাপ্ত ছিল।
আর এদের এইসব বদমাইশি ও অপকর্মকে প্রচুর টাকা খরচ করে বেশি করে প্রচার দিয়েছে মুসলিম শাসকের আর এক কোলাবরেটর বণিক গোষ্ঠী। বিদ্রোহ না হলে, শান্তি থাকলে এদের ব্যবসা করতে সুবিধা হয়।
এই প্রক্রিয়া এখনও চলছে। কপালে তিলক কাটা গুরু, কথাকার ও প্রবচনকারীরা সেই কাজই করে চলেছে।
মৃত্যুর পর যদি নরক থাকে তাহলে পাপের জন্য এরা সবাই নরকে যাবে।
খুব দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি, বেশী বয়সে বার্ধক্যজনিত মানসিক দুর্বলতার জন্য শ্রদ্ধেয় অশোক সিংহলও এই পলায়নী মানসিকতার শিকার হয়েছিলেন। তিনি কে এক অরগড়ানন্দের লেখা যথার্থ গীতা-র খুব প্রচার করতেন। ওই বইতেও এইসব কপোলকল্পিত কাপুরুষজনিত কথা লেখা আছে।
এর হাত থেকে আমাদের যুব সমাজকে বাঁচাতে হবে। নাহলে সব শেষ।
ধর্মগুরুরা, আপনারা বিদায় নিন। অনেক ক্ষতি করেছেন। এইবার বিদায় নিন।
Tapan Ghosh ….