বাংলাদেশ ভারত সর্বত্র জঙ্গীবাদ আগুনের মত ছড়িয়ে পড়ার আগেই মমতাকে বন্দী করুন।

মমতাকে বন্দী করুন।

পশ্চিম বাংলা  কেবল ভারতের জন্য নয়, বাংলাদেশের জন্যও বিপজ্জনক হয়ে ঊঠেছে। আই এস মধ্যপ্রাচ্য থেকে বিতাড়িত হয়ে কোথায় যাচ্ছে সে খবর কি রাখা হচ্ছে। যারা আত্মসমর্পন করেনা কখনও, যারা মৃত্যুকে পরোয়া করেনা তারা কি এমনি হাওয়া হয়ে যাচ্ছে।
ওরা ফিরে আসছে সেসব স্থানে যেখানে ওদের জন্য জমিন পাতা আছে। পাকিস্তান ও বাংলাদেশের ক্ষমতায় যারা আছে তাদের জন্য এই জঙ্গীবাদকে মোকাবেলা করা যতটা সহজ ভারতের জন্য তেমন সহজ নয়। পাকিস্তানে বা বাংলাদেশে একজন জংগী মারা গেলে যে প্রতীক্রিয়া হবে , ভারতে একজন জংগী মারা গেলে তা হবে ভিন্ন। আর কয়েকগুন বেশী হবে যার কারন বামআত্মঘাতী মনোবৃত্তি।এরা নিজেরা মহামানবের ভেক ধরে সাধারন মানুষের জন্য সর্বনাশ ডেকে আনছে।
পশ্চিমী দেশ সমূহে জঙ্গীবাদের বিষ্ফোরণ এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। আগামীতে এরা লড়াই করবে খোদ লন্ডনের মাটিতে, আমেরিকার মাটিতে আর ভারত তো ভয়ানক এক সময়ের ভিতর প্রবেশ করতে চলেছে।
এ অবস্থা থেকে কে বাচাবে? সেকুলারিজম একটি পশ্চিমী ভ্রান্ত ধারনা। এমন সমাজ ব্যবস্হা সকল ধর্ম বা রাষ্ট্র মানতে রাজী নয়। ফলে সংঘাত অনিবার্য এবং এর মাশুল দিতে হবেই।  এ ধারনার বশবর্তী হয়ে ভারত উপমহাদেশে কোটি কোটি মানুষ মরেছে। সেকুলার গান্ধী এবং নেহেরু এই ধর্মনিরপেক্ষতার নামে যে সর্বনাশ করে গেছেন তার খেসারত আগামীতে দিতে হবে বড় বেশী। আই এসের জন্য এখন বিশ্বের নরম নরম জায়গার দরকার । বলার অপেক্ষা রাখেনা পশ্চিম বাংলা এখন এদের জন্য আকর্ষনীয়। শত শত খাগড়াগড় ওদের জন্য তৈরী আছে।
হাসিনা শক্ত হাতে দমন করেছেন যে জঙ্গীদের তাদেরকে মমতা দিয়ে পালন করছেন মমতা বন্দোপাধ্যায় কথাটা সবাই জানে। জানলেই হবেনা মমতাকে প্রতিহত করুন। যদি পশ্চিম বঙ্গের মানুষ এখনও আত্মরক্ষার কথা ভেবে থাকেন তবে সোজা পথে নামুন। এভাবে বাংলাদেশ ভারত সর্বত্র জঙ্গীবাদ আগুনের মত ছড়িয়ে পড়ার আগেই মমতাকে বন্দী করুন।