বারবার কেন বলা হচ্ছে “রাজস্থানে বাঙালী যুবককে নৃশংস হত্যা”?
একজন তিন বাচ্চার বাবা যার সর্বকনিষ্ঠ মেয়ে ক্লাস নাইনে পড়ে, অপর দুই মেয়ের বিবাহ হয়ে গেছে, সেই ব্যাক্তির বয়স ৫০ ছুঁইছুঁই এরপরও তাকে যুবক বলার রহস্যটা কি?
ডিজাইনার পত্রকাররা জানে মৃত লোকটিকে যুবক না বললে সহানুভূতি মানুষের মনে জাগবে না কারন প্রৌড় বললে তো লোকে বলবে বুড়ো বয়সে ফষ্টিনষ্টি করতে গিয়ে মরেছে, এটা যদি জনগণ বলে তাহলে তো আর কোনো ভাবেই হিন্দু সংগঠন গুলোকে দোষারোপ করা যাবে না তাই ৫০ বছরের আফরাজুলকে এমনভাবে যুবক বলা হচ্ছে যেন উনি এখনও ভার্জিন ।
আজকে আফরাজুলকে বৃদ্ধ বলা হত যদি আফরাজুল নোট বন্দীর সময় ব্যাঙ্কের লাইনে মারা যেত, কারন তখন যদি ডিজাইনার পত্রকাররা লিখত ‘ব্যাঙ্কের লাইনে দাঁড়িয়ে যুবকের মৃত্যু’ তাহলে জনগণ হয়তো বলত যুবকের নিশ্চয় কোনো রোগ ছিল, কিন্তু যদি হেডলাইন হয় ‘ব্যাঙ্কের লাইনে দাঁড়িয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু’ তখন জনগণ বলবে বেচারা বৃদ্ধদের এভাবে মৃত্যু হচ্ছে মোদীর নোট বাতিলের জন্য…
মোদ্দাকথা হল ডিজাইনার পত্রকাররা এবং মিডিয়ার কাজই হল ঘুরে ফিরে বিজেপি ও হিন্দু সংগঠনগুলিকে বদনাম করা ।
৩ বাচ্চার বাপ ৫০ বছরেও যদি আমাদের দেশে যুবক হয় তাহলে আমাদের তো মাইপোষ মুখে রেখে হাগ্যিস পরে বিছানায় শুয়ে হাত পা ছোঁড়া দরকার……