এই আরাকানবাসী রোহিঙ্গারা ৭১এ সরাসরি পাকিস্তানীদে সাহায্য করেছিল বাঙালীদের উপর বর্বরতা চালাতে!

এই আরাকানবাসী রোহিঙ্গারা ৭১এ সরাসরি পাকিস্তানীদে সাহায্য করেছিল বাঙালীদের উপর বর্বরতা চালাতে!
আজকের খবর হলো সেই পাকিস্তান এই রোহিঙ্গাদের উপর বর্বরতা চালাতে সাহায্য করতে মিয়ানমার সরকারকে দুটি যুদ্ধ বিমান দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে এবং মিয়ারমারের বিরুদ্ধে বর্বরতা চালানো বন্ধ করার জাতিসংঘের প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছে এই পাকিস্তান!

আর ৭১এ রোহিঙ্গারা যে দেশের লোকদের উপর বর্বরতা চালাতে সাহায্য করেছিল সেই দেশেই এখন তারা আশ্রয় নিয়েছে।বাংলাদেশে এই রোহিঙ্গাদের অবস্থান যখন শক্ত হবে তখন এই পাকিস্তান এই রোহিঙ্গাদের হাতে অস্ত্র তুলে দেবে আমাদের বিরুদ্ধে ব্যবহারের জন্য,যা,এখনই তারা শুরু করেছে।বাংলাদেশে থাকা অন্তত কয়েক হাজার রোহিঙ্গা এই দেশে এবং দেশের বাইরে জঙ্গি কার্যক্রমের সাথে সরাসরি জড়িত রয়েছে।
আগামী এক থেকে দুই বছরের ভেতর আন্তর্জাতিক মহলকে কাজে লাগিয়ে যদি রোহিঙ্গাদের এ দেশ থেকে সরানো না যায় তাহলে আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি –
রোহিঙ্গারা ভাঙবে আমাদের হাত
রোহিঙ্গারা খাবে আমাদের ভাত!

দেশে অবস্থানরত প্রত্যেকটি রোহিঙ্গাদের ফিঙ্গারপ্রিন্টসহ আলাদা করে একটি পূর্ণাঙ্গ ডাটা বেইজ তৈরি করে আগামী এক থেকে দুই বছরের ভেতর এদেরকে বাংলাদেশ থেকে স্থানান্তর করতে না পারলে আমাদেরকে নিশ্চিতভাবে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হতে হবে।সেই যুদ্ধে আমাদের মাত্র একটা প্রাণ ঝরে যাওয়া মানে আমাদের পরাজয় বরণ করার সামিল হবে।সবাই নিশ্চিত থাকুন আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে এই রোহিঙ্গাদের দিয়ে পার্বত্য অঞ্চলে আদিবাসীদের উপর বড় ধরণের সাম্প্রদায়িক হামলা চালিয়ে দেশটাকে অস্থিতিশীল করে সেন্ট মার্টিনে মার্কিনী নৌঘাঁটি স্থাপনের পথ বের করার অপচেষ্টা করা হবে।তখন সেখান চলতে থাকা শান্তি চুক্তিটা কার্যকর নাও থাকতে পারে!এমন হলে পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে আমরা আবার ২১ বছর পিছিয়ে যাবো,বিরাট সংকটে পড়বো!
আজকে আপনারা যারা মানবিক দিক থেকে কেঁদেকেটে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিচ্ছেন বা আশ্রয় দেয়ার পক্ষে গলা ফাটাচ্ছেন,সেই রোহিঙ্গারা যখন আপনার ভিটামাটিকে আফগান ইরাক লিবিয়ার মতো পোঁড়া মাটি বানাতে,আপনার শরীরকে কয়েক টুকরো বানাতে পথ তৈরি করবে,তখন কি বলবেন?
তখন যা বলবেন এখনই তাই বলাটা শুধু বুদ্ধিমানের কাজ নয় বরং শ্রেষ্ঠ কাজ,ভালো আগামীর কাজ।

একটা কথা,গত ঠিক ঈদুল ফিতরের দিন সৌদি আরব বোমা মেরে ইয়েমেনের নিরীহ ২৮৭ জন মানুষদের হত্যা করেছিল,বা এখনো নিয়মিত করে যাচ্ছে তখন কেন আপনারা কাঁন্নাকাটি করেন না?
আপনারা,হ্যাঁ আপনারা যতদিন নিজেদেরকে প্রথমে মানুষ না ভেবে কেবল মুসলিমই ভেবে যাবেন ততদিন আপনাদের গোয়ামারা চলতেই থাকবে…