ভন্ডামীটা দেখেন, কুরআন হাদিসের কোথাও তারাবির নামাজে কুরআন খতম করার কোন নির্দেশ নাই।

হুজুররা কুরআন হাদিসের বাইরে কোন কিছু মানেন না। এই কারণে তারা মিলাদ, শবে বরাতকে বাতিল করে দিয়েছে। ভন্ডামীটা দেখেন, কুরআন হাদিসের কোথাও তারাবির নামাজে কুরআন খতম করার কোন নির্দেশ নাই। কারণটা হচ্ছে আস্ত কুরআন মুহাম্মদের সময় সংকলনই হয় নাই কাজেই তখন তারাবীর নামাজে পুরো কুরআন শেষ করার প্রশ্নই আসে না। আবু বকর কিংবা ওমরের সময়ও এরকম কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না যে হাফেজরা তারাবীর নামাজে মাস জুড়ে কুরআন খতম করবে। কুরআন হাদিসে না থাকার পরও এই রেওয়াজ মোল্লারা বহাল রেখেছে কারণ তারাবীতে এক মাস কুরআন খতম করে তারা মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়। যেমন নামাজ পড়িয়ে টাকা নেয়াটা মোল্লারা হাদিস কুরআন থেকে দেখাতে পারবে না। তবু এগুলোর বিরুদ্ধে বিদাতের অভিযোগ উঠে না কারণ এগুলোতে তাদের নিজেদের লাভ।

সারাদিন না খেয়ে রাতে ২০ রাকাত নামাজ দেড় ঘন্টা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পড়া হয় এক থেকে দেড় পারা কুরআন আবৃত্তি করার জন্য। এই অকথ্য নির্যাতন একজন সারাদিন উপোষকারী মানুষকে শারীরিকভাবে তিলে তিলে ক্ষয় করে ফেলে। মেডিকেল Fasting বা উপবাসের সঙ্গে রোজার যে কোন তুলনা চিটিংবাজী ছাড়া আর কিছু নয়। কারণ মেডিকেল Fasting-এর সময় পানি বা ফল ডাক্তারের পরামর্শে দিনের মধ্য ভাগে খেতে হয়। এক টানা ১৪-১৫ ঘন্টা (ইউরোপে সেটা ১৭-১৮ ঘন্টা) না খেয়ে শরীরকে পানিশূণ্য ও পুষ্টি শুন্য করে চরম স্বাস্থ্যহানী করে তোলা হয়। সেই অবস্থায় তারাবীতে কুরআন খতমের আবদার রীতিমত অমানবিক। টিভিতে দেখবেন টুপি মাথায় দিয়ে কোন কোন চিকিৎসক বলছেন, রোজা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত এটি মানুষের শরীরের জন্য উপকারী।… তারপরই তিনি শুরু করবেন রোজার মাসে আপনার পাকস্থলিকে ঠিক রাখতে, লিভারকে ঠান্ডা রাখতে কি কি খেতে হবে। সেহরি ও ইফতারে প্রচুর পানি পান করার পরামর্শ দিবে। আচ্ছা, রোজা যদি এতই উপকারী হবে তাহলে শরীরকে ঠিক রাখতে এইসব ব্যবস্থাপত্র মাথায় রাখতে হবে কেন? রোজা যদি শরীরে পানিশূন্যতা সৃষ্টিই করে তাহলে সেটা কি করে শরীরের জন্য উপকারী হয়?

রোজার মাসে রোজাদার মুসলমানের মুখের সামনে দিয়ে যাওয়াই কঠিন হয়ে পড়ে। তীব্র দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয় মুখে ব্যাকটিরিয়ার আক্রমনে। দীর্ঘক্ষণ পাকস্থলিতে খাদ্য না পড়ার কারণে মুখ দিয়ে বিশ্রী গন্ধ বের হতে থাকে। রোজা যদি এতই উপকারী হয় তাহলে এই অপকারীতাটা কি করে তৈরি হলো? আল্লাহ কি রোজাদারদের এ থেকে রেহাই দিতে পারতেন না? রোজাদারের মুখ থেকে দুর্গন্ধ বের হবে এতে ঈমানের কোন পরীক্ষা নেই। মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে না পেরে আল্লাহ বললেন বেহেস্তে রোজাদারের মুখ থেকে এর বিনিময়ে মেশকাতের সুঘ্রাণ বের হবে!

গর্ভবতী নারীকে বহু পরিবার রোজা রাখতে বাধ্য করে। এক্ষেত্রে ইসলামী বিধান কিছুটা শিথিল। রাখতে না পারলে পরে কাজা রোজা রেখে আদায় করতে হবে। তবে গর্ভবতী রোজা রাখতে চাইলে কোন বাধা নেই। সারাদিন যদি কোন গর্ভবতী নারী রোজা রাখে তাহলে তার পেটের শিশুও উপোস করে বসে থাকবে। এতে শিশু মায়ের পেটে প্রয়োজনীয় পুষ্টি থেকে বঞ্চিত হবে যা কিনা শিশুর বেড়ে উঠাকে ব্যহত করে। নির্মম আরেকটি দিক হচ্ছে, মুসলিম ডাক্তাররা ধর্ম অবমাননার ভয়ে প্রসূতি মাকে অনেক সময় রোজা রাখতে নিষধ করতে দ্বিধায় ভোগেন।

রমজান মাস হচ্ছে মুমিনদের বাটপারীর মাস। তারাবি নামাজ পড়তে দেড় ঘন্টা প্লাস এশার নাম আধ ঘন্টা ধরে দুই ঘন্টা নামাজের সময় কিন্তু কোন দোকান পাট বন্ধ থাকে না। দোকানের মালিক নিজে খতম তারাবী পড়তে যায় দোকানে কর্মচারী রেখে। সে কি কর্মচারীকে বলে দোকান বন্ধ করে তারাবী পড়ে আসো? বলে না। বললে এই একমাস দোকানই বন্ধ থাকবে ইফতারির পর থেকে! তারাবী না পড়ে দোকানপাট খোলা রাখাটা কি রমজানের পবিত্রতা নষ্ট করে না? দিনের বেলা রাস্তার ধারে কাপড় লাগিয়ে কলা-রুটির দোকান খোলা রাখলেই খালি রমজানের পবিত্রা নষ্ট হয়ে যায়? হুজুররা তারাবীর সময় শপিংমলগুলো বন্ধ করার ঘোষণা দিয়ে দেখেন তো অবস্থাটা কি ঘটে? আধুনিক অর্থনৈতিক বাস্তবতায় তারাবী ও রোজা কতখানি ক্ষতিকর সেটি প্রতিনিয়ত মানুষ বুঝতে পারলেও অন্ধ ধর্ম বিশ্বাসের কারণে মনে স্থান দিতে চায় না। ভোররাতে খেয়ে সকালবেলা দাঁত না মেজে অফিস বা কর্মস্থলে গিয়ে, ঘুম কম হওয়ায় মেজাজ তিরিক্ষি করে কাজ শুরু করে, দুপুরে পেটে খিদে নিয়ে কতখানি একজন কর্মচারী দিতে পারে? লেবার দিনমুজুরদের কথা তো ইসলাম চিন্তাই করেনি যে তারা এরকম গরমের মরশুমে রোজা রাখবে কিভাবে? ভাবুন তো আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানে এমন কোন কর্মচারী রাখবেন যিনি সারা বছর রোজা রাখে? কখনই রাখবেন না দুটি কারণে, এক এই লোক দুর্বলতার দরুণ কম খাটতে পারবে, দুই, সে কাজ করতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে যেতে পারে…। ইউরোপ আমেরিকা এবং এশিয়ার অনেক দেশে মুসলিমদের এই অদ্ভূত রোজা রাখার নিয়ম শুনে তাদের কাজে না রাখার চেষ্টা করে। রোজার সময় সবাই কাজে ফাঁকি দেয়। বাংলাদেশের অফিস টাইম দুটো পর্যন্ত করা হয়। কেন এই কর্মঘন্টা চুরি করা? সরকার আর যাই হোক, সবাইকে বাধ্যতামূলক রোজা রাখতে হবে এমনটা ঘোষণা করেনি এখন পর্যন্ত, কিন্তু দেশের অভ্যন্তরে গ্রুপ অব ইন্ডাস্টিজগুলো তাদের কর্পোরেট অফিস ও কারখানাগুলোতে দেখা যাচ্ছে নোটিশ টাঙ্গিয়ে রোজার সময় দিনের বেলা খাওয়া দাওয়া নিষিদ্ধ করার ঘোষণা করছে। যারা এই আদেশ অমান্য করবে তাদের শাস্তির আওতায় আনা হবে…। এরকম নোটিশ বেশ কয়েকটি চোখে পড়ল গেল কয়েক বছরে। গরীব মানুষের রক্তচুষে খাওয়া এইসব শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলি ব্যবসার সঙ্গে সঙ্গে দেশে শরীয়া আইনে অভ্যস্ত হওয়ার প্রক্টিস করাচ্ছে। দেশে যদি একটা সরকার থাকত তাহলে এইসব প্রতিষ্ঠানগুলিকে প্রশ্ন করত, দেশের প্রচলিত কোন আইনের আওতায় তারা নিজে না খেয়ে অন্যকেও না খাইয়ে রাখার জুলুম করছে?
হুজুররা কুরআন হাদিসের বাইরে কোন কিছু মানেন না। এই কারণে তারা মিলাদ, শবে বরাতকে বাতিল করে দিয়েছে। ভন্ডামীটা দেখেন, কুরআন হাদিসের কোথাও তারাবির নামাজে কুরআন খতম করার কোন নির্দেশ নাই। কারণটা হচ্ছে আস্ত কুরআন মুহাম্মদের সময় সংকলনই হয় নাই কাজেই তখন তারাবীর নামাজে পুরো কুরআন শেষ করার প্রশ্নই আসে না। আবু বকর কিংবা ওমরের সময়ও এরকম কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না যে হাফেজরা তারাবীর নামাজে মাস জুড়ে কুরআন খতম করবে। কুরআন হাদিসে না থাকার পরও এই রেওয়াজ মোল্লারা বহাল রেখেছে কারণ তারাবীতে এক মাস কুরআন খতম করে তারা মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়। যেমন নামাজ পড়িয়ে টাকা নেয়াটা মোল্লারা হাদিস কুরআন থেকে দেখাতে পারবে না। তবু এগুলোর বিরুদ্ধে বিদাতের অভিযোগ উঠে না কারণ এগুলোতে তাদের নিজেদের লাভ।

সারাদিন না খেয়ে রাতে ২০ রাকাত নামাজ দেড় ঘন্টা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পড়া হয় এক থেকে দেড় পারা কুরআন আবৃত্তি করার জন্য। এই অকথ্য নির্যাতন একজন সারাদিন উপোষকারী মানুষকে শারীরিকভাবে তিলে তিলে ক্ষয় করে ফেলে। মেডিকেল Fasting বা উপবাসের সঙ্গে রোজার যে কোন তুলনা চিটিংবাজী ছাড়া আর কিছু নয়। কারণ মেডিকেল Fasting-এর সময় পানি বা ফল ডাক্তারের পরামর্শে দিনের মধ্য ভাগে খেতে হয়। এক টানা ১৪-১৫ ঘন্টা (ইউরোপে সেটা ১৭-১৮ ঘন্টা) না খেয়ে শরীরকে পানিশূণ্য ও পুষ্টি শুন্য করে চরম স্বাস্থ্যহানী করে তোলা হয়। সেই অবস্থায় তারাবীতে কুরআন খতমের আবদার রীতিমত অমানবিক। টিভিতে দেখবেন টুপি মাথায় দিয়ে কোন কোন চিকিৎসক বলছেন, রোজা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত এটি মানুষের শরীরের জন্য উপকারী।… তারপরই তিনি শুরু করবেন রোজার মাসে আপনার পাকস্থলিকে ঠিক রাখতে, লিভারকে ঠান্ডা রাখতে কি কি খেতে হবে। সেহরি ও ইফতারে প্রচুর পানি পান করার পরামর্শ দিবে। আচ্ছা, রোজা যদি এতই উপকারী হবে তাহলে শরীরকে ঠিক রাখতে এইসব ব্যবস্থাপত্র মাথায় রাখতে হবে কেন? রোজা যদি শরীরে পানিশূন্যতা সৃষ্টিই করে তাহলে সেটা কি করে শরীরের জন্য উপকারী হয়?

রোজার মাসে রোজাদার মুসলমানের মুখের সামনে দিয়ে যাওয়াই কঠিন হয়ে পড়ে। তীব্র দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয় মুখে ব্যাকটিরিয়ার আক্রমনে। দীর্ঘক্ষণ পাকস্থলিতে খাদ্য না পড়ার কারণে মুখ দিয়ে বিশ্রী গন্ধ বের হতে থাকে। রোজা যদি এতই উপকারী হয় তাহলে এই অপকারীতাটা কি করে তৈরি হলো? আল্লাহ কি রোজাদারদের এ থেকে রেহাই দিতে পারতেন না? রোজাদারের মুখ থেকে দুর্গন্ধ বের হবে এতে ঈমানের কোন পরীক্ষা নেই। মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে না পেরে আল্লাহ বললেন বেহেস্তে রোজাদারের মুখ থেকে এর বিনিময়ে মেশকাতের সুঘ্রাণ বের হবে!

গর্ভবতী নারীকে বহু পরিবার রোজা রাখতে বাধ্য করে। এক্ষেত্রে ইসলামী বিধান কিছুটা শিথিল। রাখতে না পারলে পরে কাজা রোজা রেখে আদায় করতে হবে। তবে গর্ভবতী রোজা রাখতে চাইলে কোন বাধা নেই। সারাদিন যদি কোন গর্ভবতী নারী রোজা রাখে তাহলে তার পেটের শিশুও উপোস করে বসে থাকবে। এতে শিশু মায়ের পেটে প্রয়োজনীয় পুষ্টি থেকে বঞ্চিত হবে যা কিনা শিশুর বেড়ে উঠাকে ব্যহত করে। নির্মম আরেকটি দিক হচ্ছে, মুসলিম ডাক্তাররা ধর্ম অবমাননার ভয়ে প্রসূতি মাকে অনেক সময় রোজা রাখতে নিষধ করতে দ্বিধায় ভোগেন।

রমজান মাস হচ্ছে মুমিনদের বাটপারীর মাস। তারাবি নামাজ পড়তে দেড় ঘন্টা প্লাস এশার নাম আধ ঘন্টা ধরে দুই ঘন্টা নামাজের সময় কিন্তু কোন দোকান পাট বন্ধ থাকে না। দোকানের মালিক নিজে খতম তারাবী পড়তে যায় দোকানে কর্মচারী রেখে। সে কি কর্মচারীকে বলে দোকান বন্ধ করে তারাবী পড়ে আসো? বলে না। বললে এই একমাস দোকানই বন্ধ থাকবে ইফতারির পর থেকে! তারাবী না পড়ে দোকানপাট খোলা রাখাটা কি রমজানের পবিত্রতা নষ্ট করে না? দিনের বেলা রাস্তার ধারে কাপড় লাগিয়ে কলা-রুটির দোকান খোলা রাখলেই খালি রমজানের পবিত্রা নষ্ট হয়ে যায়? হুজুররা তারাবীর সময় শপিংমলগুলো বন্ধ করার ঘোষণা দিয়ে দেখেন তো অবস্থাটা কি ঘটে? আধুনিক অর্থনৈতিক বাস্তবতায় তারাবী ও রোজা কতখানি ক্ষতিকর সেটি প্রতিনিয়ত মানুষ বুঝতে পারলেও অন্ধ ধর্ম বিশ্বাসের কারণে মনে স্থান দিতে চায় না। ভোররাতে খেয়ে সকালবেলা দাঁত না মেজে অফিস বা কর্মস্থলে গিয়ে, ঘুম কম হওয়ায় মেজাজ তিরিক্ষি করে কাজ শুরু করে, দুপুরে পেটে খিদে নিয়ে কতখানি একজন কর্মচারী দিতে পারে? লেবার দিনমুজুরদের কথা তো ইসলাম চিন্তাই করেনি যে তারা এরকম গরমের মরশুমে রোজা রাখবে কিভাবে? ভাবুন তো আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানে এমন কোন কর্মচারী রাখবেন যিনি সারা বছর রোজা রাখে? কখনই রাখবেন না দুটি কারণে, এক এই লোক দুর্বলতার দরুণ কম খাটতে পারবে, দুই, সে কাজ করতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে যেতে পারে…। ইউরোপ আমেরিকা এবং এশিয়ার অনেক দেশে মুসলিমদের এই অদ্ভূত রোজা রাখার নিয়ম শুনে তাদের কাজে না রাখার চেষ্টা করে। রোজার সময় সবাই কাজে ফাঁকি দেয়। বাংলাদেশের অফিস টাইম দুটো পর্যন্ত করা হয়। কেন এই কর্মঘন্টা চুরি করা? সরকার আর যাই হোক, সবাইকে বাধ্যতামূলক রোজা রাখতে হবে এমনটা ঘোষণা করেনি এখন পর্যন্ত, কিন্তু দেশের অভ্যন্তরে গ্রুপ অব ইন্ডাস্টিজগুলো তাদের কর্পোরেট অফিস ও কারখানাগুলোতে দেখা যাচ্ছে নোটিশ টাঙ্গিয়ে রোজার সময় দিনের বেলা খাওয়া দাওয়া নিষিদ্ধ করার ঘোষণা করছে। যারা এই আদেশ অমান্য করবে তাদের শাস্তির আওতায় আনা হবে…। এরকম নোটিশ বেশ কয়েকটি চোখে পড়ল গেল কয়েক বছরে। গরীব মানুষের রক্তচুষে খাওয়া এইসব শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলি ব্যবসার সঙ্গে সঙ্গে দেশে শরীয়া আইনে অভ্যস্ত হওয়ার প্রক্টিস করাচ্ছে। দেশে যদি একটা সরকার থাকত তাহলে এইসব প্রতিষ্ঠানগুলিকে প্রশ্ন করত, দেশের প্রচলিত কোন আইনের আওতায় তারা নিজে না খেয়ে অন্যকেও না খাইয়ে রাখার জুলুম করছে?

Scroll to Top