ভারতের দ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রীজী'র।

ভারতের দ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রীজী’র মহাপ্রয়াণ দিবস….।।

পাকিস্তানের সঙ্গে শান্তি চুক্তি সইয়ের একদিন পরই কিভাবে তিনি অকালে চলে গেলেন ভারতের মানুষ তা জানতে চায়। অথচ, শাস্ত্রীজীর মৃত্যুর বিষয়টি গোপনীয় হিসেবে দাবি করে এ সংক্রান্ত তথ্য আজও প্রকাশ করেনি ভারতের সাবেক সরকার!

১৯৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধের পর শান্তি চুক্তি সই করতে ১৯৬৬ সালের জানুয়ারি মাসে তাসখন্দ যান শাস্ত্রী। পাকিস্তানের তৎকালীন আইয়ুব খানের সঙ্গে চুক্তি সইয়ের ঠিক পরের দিন-ই ১১ জানুয়ারি তাসখন্দেই মারা যান লাল বাহাদুর শাস্ত্রী। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা গেছেন বলে ভারত সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়। কিন্তু তিনি নিহত হয়েছেন বলে শাস্ত্রীর পরিবার আজও মনে করেন!

বলা হয়, মারা যাওয়ার আগেও শাস্ত্রীর স্বাস্থ্য খুবই ভালো ছিল এবং হৃদরোগের কোনো ইতিহাস তার কোনদিনই ছিল না। এ ছাড়াও, তার মৃতদেহ নীল হয়ে যাওয়ায় মনে করা হয় তাকে বিষ প্রয়োগ করা হয়েছিল। এমনকি শাস্ত্রী’জির মরদেহের কোনো ময়না তদন্তও করা হয় নি।

তার বিখ্যাত স্লোগান … জয় জওয়ান – জয় কিশান …. আজও সমান ভাবে প্রাসঙ্গিক।

Scroll to Top