পৃথিবীর এই বৃহত্তম সূর্যঘড়ি বৈদিক ঋষিদের অবদান………………….।।।

পৃথিবীতে সূর্যঘড়ির কথা প্রথম কোথায় পাওয়া যায়? বর্তমানে পৃথিবীর বৃহত্তম
সূর্যঘড়ি কাদের
এর
মাধ্যমে স্থানীয় সময়, সূর্যের বিষুবলম্ব ও উন্নতি কোণ পরিমাণ করা যায়
এমনকি এই ঘড়ির মাধ্যমে গ্রহণও নির্ধারণ করা যায়। ১৫ সেকেন্ডে মধ্যে নির্ভুল
সময় নির্ণয় করা সম্ভব। এটি পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা বৃহৎ সূর্যঘড়ি। এর অনুরূপ
ঘড়ি মানমন্দির দিল্লি, উজ্জ্বয়িনী, মথুরাতে ও কাশীতে রয়েছে। তিনি এই রকম
পাঁচটি স্থাপনা পাঁচটি ভিন্ন ভিন্ন স্থানেনির্মাণ করেছিলেন। তার মধ্যে দুটি
দিল্লি ও জয়পুরে অবস্থিত। জয়পুর মানমন্দিরটি ছিল বৃহত্তম এবং এখানে

তিনি
২০টি স্থায়ী যন্ত্র বসিয়েছিলেন। সূর্যের ছায়া থেকে পৃথিবীর অক্ষাংশ নির্ণয়
করে এর মাধ্যমে সময় গণনা করা হয়।এর সূক্ষ্ম সময় নির্ণয় ব্যবস্থা ও নির্ভুল
হিসেবের প্রেক্ষিতে ইউনেস্কো এই সূর্যঘড়িকে বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায়
সাংস্কৃতিক সম্পত্তি রূপে অন্তর্ভুক্ত করেছে।পৃথিবীর এই বৃহত্তম সূর্যঘড়ি
বৈদিক ঋষিদের অবদান।
অবদান, এটি কোথায় অবস্থিত?উত্তর: পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম
সূর্যঘড়ির কথা পাওয়া যায় অথর্ববেদে। পরে ভাস্করাচার্য্য এই তত্ত্বকে কাজে
লাগিয়ে সূর্যঘড়ি তৈরি করেছিলেন।রাজস্থানের জয়পুরের যন্তর মন্তর কয়েকটি
জ্যোতির্বিজ্ঞান যন্ত্র স্থাপত্যের সমষ্টি। ১৭২৭ থেকে ১৭৩৪ সালের মধ্যবর্তী
সময়ে মহারাজা দ্বিতীয় জয়সিংহ তাঁর নতুন রাজধানী জয়পুরে মুঘল রাজধানী
দিল্লিতে তাঁরই নির্মিত যন্তর মন্তরের আদলে এটি নির্মাণ করেন।