ধর্মান্তরের প্রক্রিয়াটা আরও বেশি কৌশলী।

ভারতে ৩০ হাজারের মত রোহিঙ্গা এসেছে মিয়ানমার থেকে। আমি কখনও শুনি নাই যে হিন্দুত্ববাদী আরএসএস, বজরং দল, শিবসেনার কর্মীরা সেই রোহিঙ্গা দের কে টাকার বিনিময় কিংবা জোর করে ধর্মান্তর করতেছে। কিংবা কোন হিন্দু ছেলেকে ও দেখেনি রোহিঙ্গা মেয়েদের বিয়ে করে হিন্দু ধর্মে দীক্ষিত করতে। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে হিন্দুরা কোন ভাবেই ধর্মান্তর কে সমর্থন করে না। মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রোহিঙ্গা নারীদের দের উপর ধর্ষণ সহ পুরুষদের হত্যা করেছে। কিন্তু কখনও শুনি নাই তারা ( বৌদ্ধরা) জোর করে কোন রোহিঙ্গা কে ধর্মান্তর করেছে। কিন্তু এই রোহিঙ্গা রা যখন বিশেষ করে হিন্দু রোহিঙ্গা রা বাংলাদেশে এসেছে তখন দেখা গেল এদেশের মুসলিম দের একটি অংশ তাদের ( হিন্দু রোহিঙ্গা)  ধর্মান্তরে উঠে পড়ে লেগেছে। বিশেষ করে মেয়েদের ধর্মান্তর করে বিয়ে করতে। ১৯৭১ সালে এই ধর্মান্তরের প্রক্রিয়া টাও ছিল। তখন কত হিন্দু নারী কে ধর্ষণ করে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করেছে সেটি ইতিহাস সাক্ষী। কত হিন্দু পরিবার কে যে রাজাকার আলবদর রা জোর করে ধর্মান্তর করেছে সেটি যুদ্ধাপরাধ এর বিচার সময় বিভিন্ন পর্যবেক্ষণ এ উঠে এসেছে। আর এখন ধর্মান্তরের প্রক্রিয়াটা আরও বেশি আধুনিক হয়েছে।  হিন্দু মেয়ে দের প্রেমের ফাদেঁ ফেলে তাদের কেও ধর্মান্তর করা হচ্ছে। আর খ্রিস্টান দের ধর্মান্তরের প্রক্রিয়াটা আরও বেশি কৌশলী। তারা মিস্টি কথা ও টাকার লোভ দেখিয়ে বিভিন্ন এনজিও মিশনারীর মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ধর্মান্তরের প্রক্রিয়াটা অব্যাহত রেখেছে…..! সাধু সাবধান