Month: May 2020

ইন্ডিয়ার সেকুলারিজম।

ইন্ডিয়ার সেকুলারিজম : ——————————– ভারত হল ইসলামি জেহাদীদের অভয়ারণ্য, একদম নিরাপদ স্বর্গ । পাঠক, এর প্রধান কারণ ? কারণ হলো ভারতের আনুমানিক ২০ কোটির বেশি মুসলমান যাদের বাপ দাদারা ১৯৪৬ থেকেই ‘হাত মে বিড়ি, মু মে পান, লড়কে লেঙ্গে পাকিস্তান’ স্লোগান তুলে অবিভক্ত ভারতে ভিন্নধর্মীদের উপর ঝাঁপিয়ে পরেছিল দেশ ভাগ করে মুসলমানের দেশ পাকিস্তান কায়েম …

ইন্ডিয়ার সেকুলারিজম। Read More »

"হিন্দুদের বড় বড় পদে বসানো" বনাম "নামাজকে বলো না আমার কাজ আছে"

“হিন্দুদের বড় বড় পদে বসানো” বনাম “নামাজকে বলো না আমার কাজ আছে” …………………………………………….. এই করোনা ভাইরাসকালে যে তিনজন মানুষ বিরাট দুটি কাজ করেছেন যেমন কিট প্রস্তুত ও করোনা সিকোয়েন্স আবিস্কার- তাদের নামগুলো যথাক্রমে- ডা বিজন কুমার শীল, ড সমীর ও ড সেঁজুতি। ইসলামিক পেইজগুলোতে আহাজারী হচ্ছে, হিন্দুদের নাকি বেশি সুবিধা দিয়ে এইসব পদে বসানো হয়েছে…।  …

"হিন্দুদের বড় বড় পদে বসানো" বনাম "নামাজকে বলো না আমার কাজ আছে" Read More »

আলবৎ ঠিক। এই দেশ হিন্দুর দেশ না, খ্রিষ্টানের দেশ না, বৌদ্ধের দেশ না।

– হুজুর, কাজটা কি ঠিক? ধর্মে তো বাড়াবাড়ি নাই। – আলবৎ ঠিক। এই দেশ হিন্দুর দেশ না, খ্রিষ্টানের দেশ না, বৌদ্ধের দেশ না। বিরানব্বই ভাগ মুসলমানের দেশ। এই দেশে রমজান মাসে ভাতের হোটেল খোলা থাকতে পারবে না। প্রকাশ্যে খাওয়া-দাওয়া চলতে পারে না। রমজানের পবিত্রতা বইলা একটা বিষয় আছে। তা নষ্ট হইতে দেয়া যায় না। যেকোনো …

আলবৎ ঠিক। এই দেশ হিন্দুর দেশ না, খ্রিষ্টানের দেশ না, বৌদ্ধের দেশ না। Read More »

Untitled Post

“পশ্চিম বংগ এবং বাঙ্গালীর অধঃপতনের মুল কারন” পশ্চিম বংগের এবং সেই সঙ্গে পশ্চিম বংগ বাসীর সার্বিক অধঃপতন শুরু হয় ডাঃ বিধান চন্দ্র রায়ের মৃত্যুর পর থেকে। প্রফুল্ল চন্দ্র সেন বেশ ভালো মানুষই ছিলেন এবং হয়তো খুব খারাপ মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন না। কিন্তু তার সময় থেকেই উত্থান শুরু হলো “বামপন্থী রাজনীতি’ , এক কথায় সেই থেকে শুরু …

Untitled Post Read More »

মুসলমান জঙ্গি নয় এটি প্রমাণের দায়িত্ব সব মুসলমানেরই।

বুকে হাত দিয়ে বলুন তো, ফেইসবুকে আপনি ইসলাম নিয়ে কথা বলতে ভয় পান না? ফেইসবুকে যদি আপনার পরিচয় ওপেন থাকে আপনি কাদের ভয়ে ইসলাম নিয়ে কথা বলতে ভয় পান? এবার নির্মোহভাবে সত্যি কথাটা বলুন, হিন্দু ইহুদি খ্রিস্টান ধর্ম নিয়ে কথা বলতে কি আপনার ভয় করে? এই যে ভারতে আমাদের বন্ধুরা পরিচয় দেখিয়েই হিন্দুত্ববাদীদের জয় শ্রীরাম …

মুসলমান জঙ্গি নয় এটি প্রমাণের দায়িত্ব সব মুসলমানেরই। Read More »

সোমনাথের বাণ স্তম্ভ

⚛️সোমনাথের বাণ স্তম্ভ⚛️ সোমনাথ!এই মন্দিরটির নাম আমরা কমবেশী সবাই শুনেছি। আক্রমণ! আজ্ঞে হ্যাঁ সেটাও শুনেছি।  না, আজ আর আক্রমণ নয় আজ ফিরে তাকানো যাক নিজেদের পূর্বজদের জ্ঞানের কিছুটা পরিধি নিয়ে যা বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। আজ সোমনাথ মন্দির প্রাঙ্গনের একটি স্তম্ভের কথা শোনাবো। ➡️দ্বাদশ জ‍্যোর্তিলিঙ্গের মধ্যে অন্যতম হল এই সোমনাথ, এক বৈভবশালী অপূর্ব লিঙ্গ। এটি এতটাই বৈভবশালী …

সোমনাথের বাণ স্তম্ভ Read More »

বাবা, মুসলমানেরা মাকে তুলে নিয়ে গেছে!

ব্রহ্ম_সত্য_জগত_মিথ্যা  দৃশ্য — ১  বাবা, মুসলমানেরা মাকে তুলে নিয়ে গেছে!   ছিঃ!  তোকে এই শিক্ষা দিয়েছি?  অপরাধী, গুণ্ডার আবার ধর্ম হয় নাকি?  সব ধর্মেই ভাল মন্দ মানুষ আছে।  বলা উচিত, সমাজবিরোধীরা তুলে নিয়ে গেছে।  সরি বাবা, ভুল হয়ে গেছে। হ্যাঁ মাকে সমাজবিরোধীরাই তুলে নিয়ে গেছে। কিন্তু তুমি পালাচ্ছ কেন বাবা?  মাকে বাঁচাবে না?   কেন পালাচ্ছি? শাস্ত্রে …

বাবা, মুসলমানেরা মাকে তুলে নিয়ে গেছে! Read More »

ফিমেল জেনিটাল মিউটেলেশন

পৃথিবীর ভয়ংকর ও বর্বর এক প্রথার নাম ফিমেল জেনিটাল মিউটেলেশন!

পৃথিবীর ভয়ংকর ও বর্বর এক প্রথার নাম ফিমেল জেনিটাল মিউটেলেশন!  জাতিসংঘের হিসাবে, বিশ্বের প্রতিটি ২০জন মেয়ে শিশু বা নারীর মধ্যে একজনের খৎনা করা হয়ে থাকে, যাকে ইংরেজিতে বলা হয় এফিএম বা ফিমেল জেনিটাল মিউটেলেশন।  ভারতে বোরা মুসলিমদের মধ্যে ‘ফিমেল জেনিটাল মিউটিলেশন’ (এফজিএম) বা মেয়েদের খতনা করানোর প্রথা এখনও ব্যাপকভাবে প্রচলিত বলে নতুন একটি সমীক্ষা রিপোর্টে দাবি …

পৃথিবীর ভয়ংকর ও বর্বর এক প্রথার নাম ফিমেল জেনিটাল মিউটেলেশন! Read More »

লক ডাউন করে কি লাভ হয়েছে?

“লক ডাউন করে কি লাভ হয়েছে?”  ডাঃ মৃনাল কান্তি দেবনাথ  “লক ডাউন করে কি লাভ হয়েছে?” — প্রশ্ন টা আমার নয়। এই লক ডাউনের প্রয়োজনীতা টা কি ছিলো আমি তা বুঝি এবং সম্পুর্ভাবে মেনে চলেছি।  প্রশ্ন টা করেছে একজন কংগ্রেস নেতা—তিওয়ারী জী। সকালে উঠে আজ এই প্রশ্ন দেখলাম টি ভি তে। এই নেতা গুলো এই …

লক ডাউন করে কি লাভ হয়েছে? Read More »

আরো একটি অতি সাম্প্রদ্বায়িক অভিজ্ঞতা।

আরো একটি অতি সাম্প্রদ্বায়িক অভিজ্ঞতা।  ডাঃ মৃনাল কান্তি দেবনাথ  আগেই বলেছি, যে  ওয়েষ্ট ইন্ডিজের যে দ্বীপ রাষ্ট্রে প্রবাস জীবনের শেষ কুড়ি বছর ছিলাম, সেখানে ৯৯.৯৯% খ্রীষ্টান।  ওই দেশের এক ভদ্রমহিলাম , অনেক দিন ছিলেন নিউ ইয়র্ক। সেখানে থাকাকালীন তিনি এবং তার স্বামী ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেন। তারপর দেশে ফেরেন। তাদের মেয়ে আমার মেয়ের সংগে একই …

আরো একটি অতি সাম্প্রদ্বায়িক অভিজ্ঞতা। Read More »