বিষাক্ত বই: ‘বিষ্ণু আর কুকুরের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই’, রাজস্থানে শিশুদের ‘বিষাক্ত’ বই বিতরণ করছেন স্কুল শিক্ষক।
রাজস্থানের ভিলওয়ারা জেলায় হিন্দু ধর্মের বিরুদ্ধে আপত্তিকর বই বিতরণের পরে তোলপাড় শুরু হয়েছে।এই বইটির নাম “হিন্দু ধর্ম, ধর্ম বা কলঙ্ক”। এই বইটি লিখেছেন এল আর বালি।
তা বিতরণের দায় স্কুলের শিক্ষিকা নির্মলা কামাদের ওপর। বিষয়টি আমলে নিয়ে জেলা শিক্ষা অফিসার তদন্ত শুরু করেছেন। তথ্য অনুযায়ী, ঘটনাটি ভিলওয়ারার আসিন্দ থানা এলাকার।
हिंदु धर्म के खिलाफ रूपपुरा आसींद भीलवाड़ा राजस्थान में कांग्रेस की सरकार टीचर ने बाटी हिन्दू विरोधी किताबे #हिन्दू_धर्म_विरोधी_टीचर_निर्मला_कामड_को_गिरफ्तार_करों@Bhilwara_Police @RajPoliceHelp @RajCMO @DrBDKallaINC @DrSatishPoonia @BJP4Rajasthan @HimanshuSBJYM @ashokgehlot51 pic.twitter.com/YAytPc0UxV
— गुर्जर समाज आसींद भीलवाड़ा (@DevnarayanAsind) March 3, 2022
বিষাক্ত বই
রূপপুরা গ্রামের সরকারি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা নির্মলা কামাদকে সাময়িক বরখাস্তের দাবিতে বিক্ষোভ চলছে। ‘হিন্দু ধর্মবিরোধী শিক্ষক নির্মলা কামাদকে গ্রেপ্তার করুন’ হ্যাশট্যাগ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ট্রেন্ডও চলছে। ধর্নায় অনেক পুরুষের সঙ্গে নারীদেরও বসে থাকতে দেখা যায়।
নিরাপত্তার দিক থেকে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। অন্য একটি ভিডিওতে একই স্কুলের এক ছাত্রী বলেছে, ‘তিনি (শিক্ষিকা) বই বিতরণ করতেন। সে বলত এই বইটা নাও, মনে যা আছে তাই বেরিয়ে আসবে। সে ক্লাসে অন্য ধর্ম প্রচার করত।
তিনি আমাদের বলতেন যে ব্রহ্মাজি দেবতা নন। ব্রহ্মা তার মেয়েকে ধর্ষণ করেছেন। আর রামজি দশরথের পুত্র নন।’ বইটি প্রকাশ করেছে সামতা পাবলিকেশন্স, নাগপুর।
अब यह मामला रूपपुरा आसींद से पूरे देश में जायेगा क्योंकि कांग्रेस सरकार इसको बचा रही है
आसींद से हटाकर मांडल लगाया गया है इसका क्या मतलब है #हिन्दू_धर्म_विरोधी_टीचर_निर्मला_कामड_को_गिरफ्तार_करों@Bhilwara_Police @PoliceRajasthan @RajPoliceHelp @zeerajasthan_ @Bhilwarahalchal pic.twitter.com/k3Y1hTXCow— गुर्जर समाज आसींद भीलवाड़ा (@DevnarayanAsind) March 3, 2022
হিন্দু ধর্মের বিরুদ্ধে লেখা এই বিষাক্ত বইটি সবুজ রঙে ছাপা হয়েছে। এর তিনটি অংশই একসঙ্গে। শীর্ষে জওহরলাল নেহরুর কথা উল্লেখ করে লেখা হয়েছে যে, ‘হিন্দু ধর্ম অবশ্যই উদার ও সহনশীল নয়।
পৃথিবীতে হিন্দুর চেয়ে সংকীর্ণ মানুষ আর নেই। টুইটার অ্যাকাউন্ট জিতমল গুর্জার ‘জীতু’ এই বইটির কিছু পৃষ্ঠার স্ক্রিনশট শেয়ার করেছে। এই পাতায় লেখা আছে যে বিষ্ণু আর কুকুরের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। এছাড়াও উপনিষদের মন্ত্রগুলিও এনএন রাই তাঁর নিজের ভাষায় বলেছেন।
এছাড়াও ব্রহ্মা ও বিশ্বামিত্রের নাম নিয়ে অত্যন্ত অবমাননাকর কথা বলা হয়েছে। ‘নায়ক নয় ভিলেন’-এর মতো শব্দগুলি হিন্দু দেবতাদের জন্য লেখা হয়েছে। তবে অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
हिंदु धर्म के खिलाफ रूपपुरा आसींद भीलवाड़ा राजस्थान में कांग्रेस की सरकार की टीचर ने बाटी हिन्दू विरोधी किताबे #हिन्दू_धर्म_विरोधी_टीचर_निर्मला_कामड_को_गिरफ्तार_करों@Bhilwara_Police @RajPoliceHelp @RajCMO @DrBDKallaINC @DrSatishPoonia @BJP4Rajasthan @HimanshuSBJYM pic.twitter.com/nK7bSgR6b9
— जीतमल (जीतू) गुर्जर आसींद भीलवाड़ा राजस्थान (@jeeturssbjp) March 3, 2022
বিষাক্ত বই
এই গোটা ঘটনায় লক্ষণীয় বিষয় হল, হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ ভারতে হিন্দুদের বিরুদ্ধে বিষোদগারকারী এই মানুষগুলোর পেছনে কারা? এছাড়াও তারা কি অন্য কোন ধর্মের বিরুদ্ধে এমন কিছু লিখতে পারে এবং করলেও কি তারা বেঁচে থাকবে? কারণ অন্যান্য ধর্মে এমন একটি আইন আছে যা মাথা ও শরীর থেকে আলাদা করা অনুমতি দেওয়।
সম্প্রতি গুজরাটের কিশান ভারওয়াদকে খুন করা হয়েছিল ফেসবুক পোস্টের জেরে, কর্ণাটকেও একই কারণে খুন হয়েছেন হর্ষ। ধর্মবিশ্বাস মামলায় কৃষক আন্দোলনের সময় হাত-পা কেটে ফাঁসিতে ঝুলানো হয় এক ব্যক্তিকে। খোদ ভারতেই কি হিন্দুদের ধর্মবিশ্বাসের কোনো সম্মান আছে? বিষাক্ত বই
আমাদের পাশে থাকতে একটি লাইক দিয়ে রাখুন।-ধন্যবাদ
আর পড়ুন….