Bangla Blog

‘দেবভাষা’ সংস্কৃত ‘মৃত’ নয়, অজস্র মানুষের মুখের ভাষা……………..

মানিক রক্ষিত || বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ও সমৃদ্ধ ভাষা সংস্কৃত। প্রাচীনতম অথচ বিজ্ঞানসম্মত নির্ভুল ব্যাকরণ রয়েছে একমাত্র সংস্কৃত ভাষাতেই। ভারতীয় প্রাচীন সকল ধর্মগ্রন্থ ও সাহিত্যরাজি রচিত হয়েছে এই পবিত্র ভাষাতে। এতটা সুললিত ভাষা মানবসভ্যতার ইতিহাসে অদ্বিতীয়। তাই একে বলা হয় ‘দেবভাষা’ অর্থাৎ দেবতাদের মুখের ভাষা।ভারতীয় সংস্কৃতিবিদ্বেষী অনেকেই প্রচার করেন সংস্কৃত একটি মৃত ভাষা। কিন্তু মজার …

‘দেবভাষা’ সংস্কৃত ‘মৃত’ নয়, অজস্র মানুষের মুখের ভাষা…………….. Read More »

প্রেমচাঁদ রায়চাঁদ বৃত্তি বাংলার আনেক নক্ষত্রর সষ্টা…………………….।।।

প্রেমচাঁদ রায়চাঁদ বৃত্তি প্রেমচাঁদ রায়চাঁদ নামে মুম্বাইয়ের এক পারসি কোটিপতি ১৮৬৬ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়এ প্রবর্তন করেন। ১৮৬৩ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ক্লডিয়াস এরস্কিন তাঁর সমাবর্তন ভাষণে দেশে শিক্ষার অগ্রগতির জন্য সহূদয় বিত্তবানদের প্রতি সাহায্য করার আবেদন জানান। বৃত্তির জন্য তহবিল প্রদান, শিক্ষাভবন নির্মাণ ইত্যাদির উদ্দেশ্যে অর্থ প্রদান করা যেতে পারে বলে ক্লডিয়াস এরস্কিন তাঁর ভাষণে …

প্রেমচাঁদ রায়চাঁদ বৃত্তি বাংলার আনেক নক্ষত্রর সষ্টা…………………….।।। Read More »

ময়মনসিংহের অক্সফোর্ড আনন্দ মোহন কলেজ প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রথম ভারতীয় র‌্যাঙলার, আনন্দ মোহন বসু ।।।

বসু, আনন্দমোহন (১৮৪৭-১৯০৬)  জাতীয়তাবাদী নেতা, সমাজ সংস্কারক ও সাধারণ ব্রাম্ম সমাজের প্রতিষ্টাতা। তিনি কিশোরগঞ্জ জেলার জয়সিদ্ধি গ্রামের এক ভূস্বামী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। আনন্দমোহন বসু ১৮৬২ সালে ময়মনসিংহ জিলা স্কুল হতে এন্ট্রান্স পরীক্ষা পাস করেন। তিনি এফ.এ এবং বি.এ উভয় পরীক্ষায় প্রেসিডেন্সি কলেজ হতে শীর্ষস্থান অধিকার করে উত্তীর্ণ হন। ধারাবাহিকভাবে পরীক্ষাসমূহে তাঁর অসাধারণ কৃতিত্বের ফলে তিনি …

ময়মনসিংহের অক্সফোর্ড আনন্দ মোহন কলেজ প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রথম ভারতীয় র‌্যাঙলার, আনন্দ মোহন বসু ।।। Read More »

অশোক চক্র অজানা ইতিহাস…………………………………………..।।।

অশোকের সিংহচতুর্মুখ স্তম্ভশীর্ষ একটি ভাস্কর্য্য যেখানে চারটি এশীয় সিংহ পরস্পরের দিকে পিঠ করে চারদিকে মুখ করে বসে রয়েছে। ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দ থেকে এই ভাস্কর্য্যের রৈখিক প্রতিরূপ ভারতের জাতীয় প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। আনুমানিক ২৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে মৌর্য্য সম্রাট অশোকের শাসনকালে সারনাথ নামক স্থানে একটি অশোক স্তম্ভের শীর্ষে এই ভাস্কর্য্যটি স্থাপন করা হয়। অশোক স্তম্ভটি স্বস্থানে রাখা …

অশোক চক্র অজানা ইতিহাস…………………………………………..।।। Read More »

বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রয়োগেই একজন সাধারণ মানুষ অশোক বন্দ্যোপাধ্যায়….।।।

বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রয়োগেই একজন সাধারণ মানুষ তার দৈনন্দিন ভাবনায়, সামাজিক–রাজনৈতিক–অর্থনৈতিক চিন্তায়, বিশ্বাসে–অবিশ্বাসে, সঠিক ন্যায়সঙ্গত মানবিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে, আত্ননির্ভরতা অর্জন করতে পারে, জীবনের সামগ্রিক মূল্যবোধকে উপলব্ধি করতে পারে। এহেন পরিশীলিত মন গড়ে উঠলেই আমরা তাকে বিজ্ঞান মনষ্ক বলতে পারি। –ড. অশোক বন্দ্যোপাধ্যায় সত্তরের দশকে সাধারণ মানুষের কাছে বিজ্ঞানকে নিয়ে যাওয়ার এক আন্দোলনে মেতেছিলো কিছু তরুণ। …

বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রয়োগেই একজন সাধারণ মানুষ অশোক বন্দ্যোপাধ্যায়….।।। Read More »

বেদে বৈজ্ঞানিক ভূল শঙ্কা সমাধান…………………………………….।।।

বেদ ঈশ্বরীয় জ্ঞান হওয়ার দরুন সনাতন ধর্মে সর্বোচ্চ গ্রন্থ বলে মান্য করা হয়।  বিজ্ঞান, কর্ম, উপাসনা এবং জ্ঞানের সমন্বয়ে পূর্নাঙ্গ জীবন বিধান এটি। কিন্তু বেদের মূল ভাষা সংস্কৃত হওয়ার কারনে সঠিক রহস্য খুজে পাওয়া প্রায়শই কঠিন হয়ে পড়ে। বেদের রহস্য খুজতে গিয়ে  এখন পর্যন্ত বেদের উপর অনেক ভাষ্য করা হয়ে গিয়েছে। আর প্রতিটা ভাষ্যকারই তাদের …

বেদে বৈজ্ঞানিক ভূল শঙ্কা সমাধান…………………………………….।।। Read More »

মাইক্রোস্কোপ জলের দামে……………………………………………..।।।

নিয়ে তিনবার ভিজিট হয়ে গেল ডাক্তারবাবুর চেম্বারে। প্রথম দুবার শুধু ওষুধ দিয়েছিলেন। তাতে কাজ হলো না দেখে টেস্টের ফিরিস্তি। মাঝে খোকা একটু ভালো ছিল বলে ইস্কুলে পাঠানো হলো, কিন্তু হাফ-টাইমে আবার পড়লো জ্বরে। ইস্কুল থেকে কড়া ফোন এলো: ওকে পাঠাবেন না, প্লিজ। ও আসার পর আরো তিন-চারজনের জ্বর হয়েছে। টেস্টগুলোর মধ্যে একটা ছিল ম্যালেরিয়ার। ম্যালেরিয়া …

মাইক্রোস্কোপ জলের দামে……………………………………………..।।। Read More »

বিজ্ঞানরহস্য ১৪০…………………………………………………….।।।

নৈহাটির কাঁঠালপাড়ার বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তাঁর সাহিত্য রচনার ধারা শুরু করেছিলেন কবিতা দিয়ে। তারপর গল্প এবং উপন্যাস লিখেছেন এবং তার ফাঁকে কিছু বিজ্ঞানও লিখেছেন। সেই সব লেখা সংকলিত হয়ে বইয়ের আকারে প্রকাশিত হয়। সালটা ছিল ১৮৭৫, বইয়ের নাম “বিজ্ঞানরহস্য”। পাটিগণিতের সরল নিয়মে বইয়ের বয়স হল ১৪০, তাই এই শিরোনাম।বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে “বঙ্গদর্শন” পত্রিকা নিঃসন্দেহে বড় জায়গা …

বিজ্ঞানরহস্য ১৪০…………………………………………………….।।। Read More »

গণিতবিদ্যায় আমাদের আবদান……………………………………….।।।

প্রাচীন ভারতীয় গণিতবিদ্যা নিয়ে আমি বিভিন্ন পেশার লোকজনের সঙ্গে আলোচনা করেছি। সেই আলোচনায় প্রায়শই ‘বৈদিক গণিতবিদ্যা’র ’১৬ সুত্রের’ কথা উঠে এসেছে। অনেকেই মনে করেন যে গণনার ক্ষেত্রে প্রাচীন এই সূত্রগুলি আমাদের এক ঐন্দ্রজালিক ক্ষমতা বা ম্যাজিকাল পাওয়ার প্রদান করে। বাস্তব কিন্তু সম্পূর্ণ আলাদা। এই ‘বৈদিক গণিতবিদ্যা’ আসলে বৈদিক যুগের নয়, এগুলি সন্দেহাতীতভাবে বিংশ শতাব্দীর আবিষ্কার। …

গণিতবিদ্যায় আমাদের আবদান……………………………………….।।। Read More »

আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিশ শতকে বাঙালি বিজ্ঞানী…………………..।।।

চিত্তব্রত পালিত বিশ শতকের শুরু থেকে যে সমসত্ম কৃতী বাঙালি বিজ্ঞানচর্চায় মগ্ন হন তাঁদের মধ্যে প্রশান্তচন্দ্র শৈশবের শিক্ষা ব্রাহ্ম বয়েজ স্কুলে এবং পরে প্রেসিডেন্সি কলেজে প্রবেশ করেন। তাঁর শিক্ষকদের মধ্যে ছিলেন জগদীশচন্দ্র বসু, সারদাপ্রসন্ন দাশ এবং প্রফুলস্নচন্দ্র রায়। বন্ধু হিসেবে পান এক বছরের অনুজ সুভাষচন্দ্র বসুকে। ১৯১৩-তে তিনি পদার্থবিদ্যায় বিএসসি ডিগ্রি লাভ করেন। পরের বছরই …

আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিশ শতকে বাঙালি বিজ্ঞানী…………………..।।। Read More »