পৃথিবীর কল্যাণে আমাদের অবদান……..!!!

পৃথিবীর কল্যাণে, বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে আর্য(হিন্দু)-দের অবদানের এক চিমটি
→দশমিক পদ্ধতির প্রথম প্রচলন ও ব্যবহার করেন-মহর্ষি আর্যভট্ট
→প্রথম সাইন(sine) সারণী তৈরী করেন-আর্যভট্ট
→Continued Fraction আবিষ্কার করেন-ভাস্কর আচার্য্য (Vaskar II)
→শল্যবিদ্যার জনক (The Father of Surgery) বলা হয়- মহর্ষী শুশ্রুতকে
→ঔষধের জনক (The Father of Medicine) বলা হয়- মহর্ষী চরককে।
→প্রথম পরিপাক(Digestion), বিপাক(Metabolism) (দেহমধ্যে সজীব উত্পাদনের রাসায়নিক পরিবর্তন) ও রোগ প্রতিরোধ(Immunity) এই তিনের ধারনা প্রদান ও ব্যাখ্যা করেন-মহর্ষী চরক।
→পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণিকার পরমাণু নাম করণ প্রথম করেন-কণাদ।
→পৃথিবীর প্রথম বীজ গণিতের উপর বই রচনা করেন-মহর্ষি আর্যভট্ট.
→পাই এর নির্ভুল মান ও পৃথিবীর ব্যাসার্ধ প্রথম প্রায় নির্ভুল মাপেন- মহর্ষি আর্যভট্ট
→কৃত্রিম জীন আবিস্কারক -হরগোবিন্দ খোরানা
→প্লাস্টিক সার্জারীর জনক – মহর্ষি শুশ্রুতা
→কোরআন শরীফ বাংলাভাষায় সর্বপ্রথম অনুবাদ গিরিশ চন্দ্র সেন
→এশিয়ার মধ্যে সর্বপ্রথম নোবেল প্রাইজ পান বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৩সালে
→অস্কার পুরস্কার প্রাপ্ত বাঙ্গালী পরিচালক – সত্যজিত্ রায় (১৯৯১সালে )
→শূন্যের (০) ব্যবহার প্রথম চালু করেন আর্য্যভট্ট
→গাছের প্রাণ আছে তা সর্বপ্রথম প্রমাণ করেন স্যার জগদীশচন্দ্র বসু
→পৃথিবীর প্রথম ও সর্ব প্রাচীন ২টি বিশ্ববিদ্যালয় হল প্রাচীন ভারতের নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় ও তক্ষশীলা বিশ্ববিদ্যালয়। যেখানে ততকালে চীন, জাপান, গ্রিস, মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরপের নানান অংশ থেকেও ছাত্ররা জ্ঞান অর্জন করতে আসত। এর মধ্যে নালন্দা ইখতিয়ার উদ্দিন বখতিয়ার খিলজি ধ্বংস করেন এবং তক্ষশিলারও একই পরিণতি হয়। বলাবাহুল্য এই বিশ্ববিদ্যালয় দুটো ধ্বংস না হলে এই উপমহাদেশ এখন ও পৃথিবীতে রাজত্ব করতো।
→ব্রহ্মগুপ্ত, শ্রিনিবাস রামানুজন, মহাবীর, বৌধ্যায়ন, কাত্যায়ন, মানব, পিঙ্গল, মাধব কর, নাগার্জুন, ভগবত ও হিন্দু নোবেল বিজয়ীদের কথা তো বলেই শেষ করা যাবে না।
উল্লেখ্য, নাসার ৩৬ শতাংশ বিজ্ঞানী ভারতীয় তথা হিন্দু। আর ভারতের ISRO-র কথা তো বাদই দিলাম।
# দিস__ইজ_হোয়াট_উই__হিন্দুজ_ক্যান_ডু