সন্ত্রাসীদের কোনো ধর্ম হয়না।

বিঃ দ্রঃ অনুরোধ সময় নিয়ে পুরোটাই পড়বেন। ভালো লাগলো শেয়ার করবেন।

সন্ত্রাসীদের কোনো ধর্ম হয়না।
ডাহা মিথ্যে বাক্য।
থাক তর্কের খাতিরে মানলুম সন্ত্রাসীদের কোনো ধর্ম নেই,
তারা সব কাফের।
কিন্তু এই সন্ত্রাসীরূপি কাফেররা যখন কোন মহৎ কাজ করে তখন কেন “আল্লাহ আকবর” বলে কেন চিৎকার করে।

বলবেন বিদ্যান বুদ্ধিজীবীরা?

সকল সন্ত্রাসীরা কেন ইসলাম ধর্মাবলম্বী হয়?
বর্তমান সময়ে পৃথিবীর সকল জায়গায় “আল্লাহ আকবর” আওয়াজ শুনলেই একটা আতঙ্ক সবার মাঝে ছড়িয়ে পড়ে।
পৃথিবীর সব দেশেই “আল্লাহ আকবর”  আতঙ্কে আতঙ্কিত।
আচ্ছা জেহাদ কি?
আর এই জেহাদি কারা,তারা কোন ধর্মের মানুষ?
আমি জানি ইসলাম ধর্মের মানুষ।
বিদ্যান বুদ্ধিজীবীরা জানেন যে জেহাদিরা ইসলাম ধর্মের মানুষ
কিন্তু বুদ্ধি বিক্রি করে পেট চলে তো
তাই নির্লজ্জ কাকের মতো কা করে, দাঁত কেলিয়ে বলেন জেহাদিদের কোন ধর্ম নেই, ওরা কাফের।
কিন্তু আমার একটা প্রশ্ন, এই জেহাদিরা কেন, কোন মহৎ কাজ করার সময় “আল্লাহ আকবর” ধ্বনি দেয়?
মহৎ কাজ মানে নিরাপরাধী মানুষ হত্যাসহ, সুন্দর সৃষ্টি ধ্বংস, নারী ধর্ষন ইত্যাদি ইত্যাদি কাজ করা এবং সঙ্গে আল্লাহ আকবর আল্লাহু আকবার ধ্বনিতে মুখরিত করা।

এদের কোন ধর্ম নেই। এরা আতঙ্কবাদি আল্লাহর চেলা।
এদের কোন ধর্ম নেই এরা সবাই কাফের। আল্লাহু আকবার বলা কাফের। তাহলে আল্লাহ কাফের। এটাই পরিষ্কার।
ভারতের মুসলমানরা আইএসআইএস  প্রতি দিনকে দিন আসক্ত হয়ে পড়ছে।
প্রতিদিন ভারতীয় কোন না কোন মুসলিম আইএসআইএস আল্লাহ আকবর কাফের জঙ্গী গোষ্ঠীতে নাম লেখাচ্ছে।
ভারতীয় মুসলমানদের এই আল্লাহ আকবর কাফের জঙ্গী গোষ্ঠী আইএসআইএসতে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য কাজ করে ফিলিপিন্সের এক কাফের আল্লাহু আকবারের মহিলা চেলা আইশা হামিদন। এই মহিলার স্বামী এখন আল্লাহ আকবরের দেয়া গিফট 72 হুর কাম আইটেম গার্লদের নিয়ে মৌযমস্তি করছে। ওনার স্বামী ফিলিপিন্সের কাফের আল্লাহু আকবার জঙ্গী সংগঠন নেতা মুহাম্মদ জাফর মাকিদ। এই জাফর মাকিদ 72 হুর কাছে পার্সেল হওয়ার পর আইশা হামিদন আইএসআইএস জঙ্গী গোষ্ঠীতে নাম লেখায়।
আর উনি ভারতীয় মুসলমানদের আইএসআইএস জঙ্গী গোষ্ঠীতে অন্তর্ভুক্ত করার কাজ হাতে নেন এবং সফলতার সঙ্গে এই কাজ করেন।
ভারতের কোন মুসলমানরা আইএসআইএসে যোগ দিচ্ছে।
অশিক্ষিত মুসলিমরা , গরিব মুসলিমরা?

না।

উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত এবং স্বচ্ছল মুসলিমরা আইএসআইএসে যোগ দিচ্ছে।

হালে এনআইএ দুজন ভারতীয় আইএসআইএস জঙ্গী গ্রেফতার করে।
তাদের প্রথম জন ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশনের ম্যানেজার
মুহম্মদ সিরাজ উদ্দিন।
আর দ্বিতীয় জন তামিলনাড়ুর
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার
মুহম্মদ নাসির।

তো এবার বলুন বিদ্যান বুদ্ধিজীবীরা
এবং মুসলিম ধর্মাবলম্বী মানুষেরা
এই সব কাফের আল্লাহ আকবর চেলাদের কোন ধর্ম নেই।

অর্থাৎ কোরান শরীফ পড়ে এরা নিজেদের আল্লাহর কাজে নিয়োজিত করেছে।
আর যারা আল্লাহর কাজ করে তারা ইসলাম ধর্মের নয়। ওরা সব কাফের “আল্লাহ আকবর” এর চেলা।

জানি অনেকেই বাজে কমান্ট করবে। আমাকে হত্যা ও করতে চাইবে। আর তা স্বাভাবিক আল্লাহ আকবরের চেলাদের কাজ ই তো মানুষ খুন করা, সভ্যতা ধ্বংস করা, নারীর ইজ্জত লুণ্ঠন করা, নিরাপরাধী শিশু, নারী পাচার করা।

তবে সবাইকে অনুরোধ যুক্তি দিয়ে কমান্ট করবেন, আমি কোরানের আয়াত সহ উত্তর দেবো।
আর হ্যাঁ পৃথিবীতে যতদিন কোরান শরীফ থাকবে ততদিন এই কাফের আল্লাহ আকবর সন্ত্রাসী জেহাদি জঙ্গী সংগঠনের চেলারাও থাকবে।

জয় শ্রীরাম।

শুভ হালদার