হঠাৎ হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের মুখ ফুটলো কেন? সাড়ে তিন কোটি থেকে দু কোটি হওয়ার সময় তো চাঁদমুখ খানি দেখা যায়নি।

হঠাৎ হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের মুখ ফুটলো কেন? সাড়ে তিন কোটি থেকে দু কোটি হওয়ার সময় তো চাঁদমুখ খানি দেখা যায়নি।
.
.
হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান বিচারপতি গৌর গোপাল সাহা বলেন, ‘একজন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মানুষ হয়েও শেখ হাসিনার দাক্ষিণ্যে বিশেষ সাংবিধানিক পদে অধিষ্ঠিত হয়ে বিচারপতি সিনহা যে সুযোগ পেয়েছিলেন, তিনি তার সম্মান রক্ষায় ব্যর্থ হয়েছেন।’

তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করব- সকল মহল নিজ নিজ দায়িত্ব, অধিকার ও কর্তব্য সম্পর্কে সজাগ থেকে জাতির কপালে যে কলঙ্কের দাগ লেপন করা হয়েছে তার সম্মানজনক নিষ্পত্তি করবে।’

প্রধান বিচারপতি শান্তি কমিটির সদস্য হিসেবে মুক্তিযুদ্ধচলাকালীন আরাম-আয়েশে দিন কাটিয়েছেন বলেও গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে জানান গৌর গোপাল।

এই বিচারপতি বলেন, ‘হিন্দু নামধারী ব্যক্তি বিশেষের অপকর্মের দায় দায়িত্ব তারা (হিন্দুরা) কোনোভাবেই বহন করে না।’
.
.
১। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বলে সম্বোধন করে নিজের জাত্যভিমান প্রকাশ করলেন নাকি?

২। দাক্ষিণ্যের সম্মান রক্ষা তিনি না করতে পারলেও আপনি যে বেশ ভালোই পারছেন তা নিশ্চিত থাকুন।

৩। কোন জাতির কপালে কলঙ্কের দাগ লেপিত হয়েছে? বাঙালি জাতি? হিন্দু জাতি? নাকি ক্ষুদ্র নৃজাতি? আপনি আবার জাতি বলতে কখন কি বোঝান বলা মুশকিল!

৪। শান্তি কমিটির অনেকেই মন্ত্রীপরিষদে ছিল, তাদের নিয়ে কোন একদিন মুখ খুলুন মশায়। কতদিন আর চেপেচুপে থাকবেন? আপনি তো ভালই চেনেন কারা কারা ছিল!

৫। হঠাৎ দায় বহনের প্রশ্ন আসছে কেন বুঝলাম না! এটা কি কারো কথার উত্তর ছিল? কেউ কি বলেছিল – সিনহার পদক্ষেপের দায় আপনাদের সবাইকে নিতে হবে?

Scroll to Top