রোহিঙ্গাদের প্রতি মানবিকতা দেখানো আর নিজের পিছনে বাঁশ নেওয়া একই ব্যাপার ।

পৃথ্বীরাজ চৌহান মহম্মদ ঘোরীকে ১৬ বার ক্ষমা করেছিল, কিন্ত পৃথ্বীরাজ চৌহান শেষে কি পেয়েছিল?
সেই মহম্মদ ঘোরীর হাতে মরতে হয়েছিল পৃথ্বীরাজ চৌহান কে ।

একজন ১৪ বছরের রোহিঙ্গা মুসলমান যখন দুচোখ জল নিয়ে নিউজ ষ্টুডিওতে বসে কাঁদতে কাঁদতে বলছে- আমরা অনেক ঘুরেছি, ভারত সরকার আমাদের হত্যা করে দিক তবুও আমরা ভারত ছেড়ে যেতে চাই না, আমরা ভারতের মাটিতে ই মরতে চাই, এই বলে আরোও জোরে কাঁদতে থাকল যেটা দেখে নিউজ চ্যানেলের সাংবাদিকের মানবিকতা জেগে উঠল এবং দর্শকদের মনেও রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিকতা জেগে উঠল ।

যদিও রোহিঙ্গাদের কান্না শুনে আমার কোনো দয়া-মায়া জাগে না, রোহিঙ্গাদের প্রতি কেনই বা আমার দয়া-মায়া জাগবে?
যে পৃথ্বীরাজ চৌহান ১৬ বার মহম্মদ ঘোরীরে ছেড়ে দেওয়ার পরও সেই মহম্মদ ঘোরীর হাতে যন্ত্রনাদায়ক মৃত্যু হয় পৃথ্বীরাজ চৌহানের সেই বেইমান জাতের জন্য আমার কোনো মায়া নেই ।
আজকে যে রোহিঙ্গারা ভারতে থাকছে কেঁদে কেঁদে, কালকে সেই রোহিঙ্গারাই হাতে অস্ত্র তুলে জিহাদের নামে হিন্দুদের হত্যা করবে যাতে ভারতবর্ষ থেকে হিন্দু নামক জাতিকে বিলুপ্ত করে দার-উল-ইসলাম প্রতিষ্ঠা করা যায় ।

প্রথমে শুয়রের বাচ্চা ক্যামেরাম্যানকে মারতে হবে, যে শুয়রের বাচ্চা রোহিঙ্গা মুসলমানদের কান্নার ছবি তুলতে পৌঁছে গেছে,
বিনা নাগরিকত্বে ভারতে হাজারো হিন্দু পরিবার ঘুরে বেড়াচ্ছে যারা পাকিস্তান, বাংলাদেশ থেকে মুসলমানদের অত্যাচার সহ্য না করতে পেরে এসেছে কই কোনো ক্যামেরাম্যানকে তো দেখলাম না হিন্দুদের কান্নার ছবি তুলতে?

কিছু লোক তো আবার বলছে রোহিঙ্গাদের হিন্দু ধর্ম গ্রহন করিয়ে ভারতবর্ষে বাস করতে দেওয়া হোক…
আরে ভাই এখন রোহিঙ্গাদের জয় শ্রী রাম বলতে বললেও বলবে, তারপর রমজান মাস দেখে কাফের হত্যা করে ঠিক শাবাব গ্রহন করবে, রোহিঙ্গাদের কাছে হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করা কোনো ব্যাপার না এখন, রোহিঙ্গাদের প্রতি মানবিকতা দেখানো আর নিজের পিছনে বাঁশ নেওয়া একই ব্যাপার ।