একমাত্র আরবী যে ভারতের মাটির কিছু অংশ (সিন্ধু) দখল করে সে হলো মুহাম্মদ বিন কাসিম। বাকী সব মুসলমান জেহাদী আসে বর্তমান মধ্য এশিয়া থেকে।
বর্তমান তুর্কমেনিস্তান এবং উজবেকিস্তানে এক সময় হিন্দু জাতির বাস ছিলো। রামায়নের যুগ থেকে এই অঞ্চল ভারতীয় কৃষ্টি এবং বৈদিক ধর্মের ছত্র ছায়ায় ছিলো।
তাসখন্দ (উজবেকিস্তানের রাজধানী) = তখসক খন্দ=তক্ষকখন্দ। রামচন্দ্রের ভাই ভরতের বড়ো ছেলে রাজা তক্ষকের (যার রাজধানী ছিলো তক্ষশীলাতে) নামে তক্ষকখন্দ । সেই অঞ্চলের সব জায়গা আরবীরা দখল করে এবং ওখানকার বাসিন্দা দের মুসলমান বানায়। সেই মুসলমানরা হলো আরবীদের ক্রীতদাস। সেই ক্রীতদাসের একজন আলপ্তিগীনের ছেলে সুবুক্তিগীন, গজনীর মাহমুদের বাবা। গজনী আফগানিস্তানে।
মুহাম্মদ ঘোরী ছিলো ঘুর রাজ্যের শাসক । ঘুর রাজ্য রাজ ভরতের ছোট ছেলে পুষ্কলের রাজধানী পুষ্কলাবতী অঞ্চল।
বাবর আসে উজবেকিস্তানের ফারগনা প্রদেশ থেকে। তৈমুর লং উজবেক ছিলো। সে এমনই বর্বর ছিলো, সে তৎকালীন দুনিয়ার ৫% মানুষকে মেরে ফেলে। ভারতে হিন্দু নিধন যজ্ঞ শেষ করে সে সমরখন্দ এ একটি মিনার বানায়। সেই মিনার তৈরী করেছিলো হিন্দু দাসেরা যাদের ঐ তৈমুর ভারত থেকে বন্দি করে নিয়ে যায়। তারপর সেই অঞ্চলের হিন্দুদের (যারা মুসলমান হয়নি) মেরে তাদের কাটা মাথা দিয়ে ওই মিনারের খোল ভর্তি করে দেয়। ভারত থেকে উজবেকিস্তানে নিয়ে যাবার সময় অসংখ্য হিন্দু পামীরগ্রন্থি পার হতে গিয়ে মারা যায়। নাম হয় হিন্দু কুশ (হিন্দুদের মারনস্থল) পর্বত
শর্মিলা ঠাকুরের ছেলে আর রাজকাপুরের নাতনীর ছেলের নাম রাখা হয় তৈমুর। কি অদ্ভুত!!!!!