লাভ জেহাদীদের কর্মকৌশল ও পদ্ধতি:
১। কলেজের প্রথম বর্ষ, প্রথম ক্লাস: প্রথম ক্লাসেই লাভ জেহাদীরা ভাল করে খেয়াল করবে ক্লাসে নাম ডাকার সময় যে ক্লাসে মোট কতজন হিন্দু মেয়ে আছে।
২। কলেজের দ্বিতীয় ক্লাস থেকে চতুর্থ মাস: লাভ জেহাদীরা যেচে নিজেরাই হিন্দু মেয়েগুলোর সাথে আলাপ পরিচয় করবে এবং তাদের সকলের প্রতি বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দেবে, একাজে তাদের পরিপূর্ণ সাহায্য ও সহযোগিতা করবে ক্লাসের এবং কলেজের মুসলিম মেয়েরা, এমনকি শিক্ষক ও শিক্ষিকারাও! মুসলিম ছাত্র ও ছাত্রীরা এই সম্ভাব্য শিকারদের চারপাশে একটা আলাদা গ্রুপ গড়ে তুলবে, তার মধ্যে হিন্দু ছাত্রদের প্রবেশ অলিখিত ভাবে নিষেধ থাকবে।
হিন্দু মেয়েগুলো প্রথম থেকেই হিন্দু ছেলেদের এড়িয়ে চলবে, কি জানি যদি প্রেম হয়ে যায়! মুসলিম ছেলেদের সম্পর্কে তো আর সে ভয় নেই, তারা তো শুধুই বন্ধু! মুসলিম মেয়েরা তাদের এই ভয়কে আরও বাড়িয়ে তোলার চেষ্টা করে যেতে থাকবে! কারণে ও অকারণে নিজেদের গ্রুপের মধ্যে হাই চাঁদনী, হাই সোমা প্রভৃতি সম্বোধন চলতে থাকবে। চতুর্থ মাস পর্যন্ত এভাবেই চলতে থাকবে!
৩। কলেজের চার মাস থেকে আট মাস: আস্তে আস্তে লাভ জেহাদীদের এবং তাদের ফ্রেন্ড সার্কেলের (সবাই মুসলিম) সাথে তাদের শিকারদের বন্ধুত্ব অনেক বেশী গভীর থেকে গভীরতর হয়ে উঠবে। তাদের বন্ধুদের সবাই যে শুধুই মুসলিম এটা সেক্যুলারিজম এর চশমা পরা শিকাররা খেয়ালই করবে না।এই সময় লাভ জেহাদীদের সাথে তাদের শিকারদের মোবাইল নাম্বার বিনিময় হবে। প্রথমে শুরু হবে রাত জেগে কথা বলা, তারপর ফেসবুক আর হোয়াটস আপে চ্যাট। লাভ জেহাদীরা আলাদা গ্রুপ খুলবে সেখানে। শিকারদের মা বাবার জন্য তার নাম হবে স্টাডি গ্রুপ! কিন্তু মজার ব্যাপার এই গ্রুপে ক্লাসের হিন্দু ছেলেদের স্থান হবে না। অথচ কলেজের বাইরের অনেক লাভ জেহাদীরা এই গ্রুপে থাকবে। তারা থাকবে অন্য কলেজের ছাত্র সেজে, কিন্তু তাদের বেশীর ভাগই হবে লেখা পড়া ছেড়ে দেওয়া দোকানদার, মিস্ত্রী এমন কি অটোওয়ালা!
৪। কলেজের আট মাস থেকে প্রথম বর্ষের শেষ: লাভ জেহাদীরা শিকারদের রেস্টুরেন্টে নিয়ে যাবে খাওয়াতে, প্রথমে দল বেঁধে, তারপর আস্তে আস্তে ভরসা পেলে শুধু দুজনে। তারপর দুজনে মিলে বাড়ীতে না জানিয়ে (আসলে শুধুমাত্র শিকারের বাড়ীতে না জানিয়ে) দুজনে মিলে বেড়াতে যাবে নানা জায়গায়। লুকিয়ে রেস্টুরেন্টে গিয়ে নিষিদ্ধ মাংসের পদ আস্বাদ করবে ( শুধুই বীফ, পর্ক তো দূরের কথা, জেহাদীকে হালাল নয় এমন মাংসও খাওয়ানো যাবে না), তারপর শিকারকে নিজের বাড়ী নিয়ে যাবে। সেখানে গিয়ে শিকার আরও বেশী করে শিখবে যে সব ধর্মই সমান! এভাবেই কলেজের প্রথম বর্ষ শেষ হবে।
৫। এবার কলেজের দ্বিতীয় বর্ষ: এবার সব ধর্ম যে সমান তা হাতে কলমে প্রমাণ করার জন্য আস্তে আস্তে মন দেওয়া নেওয়ার পালা। বন্ধুদের, অর্থাৎ শিকার যাদের নিজের বন্ধু মনে করে তাদের দিক থেকে যতদূর সম্ভব উৎসাহ দেওয়া চলতে থাকবে। আমাদের হিন্দু মেয়েরা
আবার শরীরের ব্যাপারে অত্যন্ত প্রাচীনপন্থী! তারা তাদের শরীরকে ভীষণ পবিত্র বলে মনে করে। এই বিষয়ে আমাদের মেয়েরা মনে করে কোন ছেলে যদি একবার তার অঙ্গ স্পর্শ করে, তবে তার শরীরের ওপর লাভ জেহাদীটার অধিকার জন্মে যায়। অন্য কোন পুরুষের স্পর্শ তখন থেকে তাদের কাছে চূড়ান্ত অপবিত্র! এরপর তাকে বোঝাতে গেলে, অন্য সব কিছুর সঙ্গে কম্প্রোমাইজ করতে পারলেও এই একটা ব্যাপারে তারা একান্তই অনড়!
বিষয়টা আগে থাকতে জানা থাকায় জেহাদী হায়েনারা এই সুযোগটাই নেয় সবার আগে। বাইরে কোথাও ফুসলিয়ে নিয়ে গিয়েই হোক, বা নিজের বাড়ীতে সকলের সম্মতিতে ঘরে ঢুকে দরজা আটকেই হোক তারা আসল কাজটি সম্পন্ন করে ফেলে। যদি নিজের বাড়ীতে হয় তাহলে শিকারকে বোঝানও যায় যে দেখ আমার বাড়ীর লোক কত উদার! এখানেও শেষ নয়, স্মৃতি রক্ষার নাম করে ঘটনাটি ক্যামেরাবন্দী করেও রাখা হয়। অপরিচিত জায়গায় শিকারের পক্ষে কোন কিছুতেই বাধা দেওয়া সম্ভব হয় না। এরপর লাভ জেহাদীর সঙ্গে কাজী সাহেবের বাড়ীতে যাওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা। অত:পর বিবাহ সম্পন্ন হবে, নাম এফিডেভিট করে হয়ে যাবে জারিনা বা হাসিনা বেগম। বাবা, মা ও আত্মীয় স্বজনের সঙ্গে হয় সম্পূর্ণ বিচ্ছেদ, নয়ত নামমাত্র সম্পর্ক। বন্ধু বলতে শুধুমাত্র সেই পুরোনো লাভ জেহাদী গ্রুপ! লেখাপড়ারও সেখানেই ইতি, আধুনিকা সুন্দরী এবার বোরখাওয়ালী বিবি।
৬। বিবাহিত জীবনের প্রথম কয়েক মাস: এবার শুরু হবে ইসলামাইজেশন, বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও আত্মীয়দের বাড়ীতে দাওয়াত উপলক্ষে গরুর মাংস খাওয়ানো!নিয়মিত নামাজ, রোজা রাখা, আর কাফের ও মালাউনদের সম্পর্কে অনেক নিয়মিত নিন্দা ও মগজ ধোলাই, যার ফলে শিকার নিজেই নিজের বাড়ীর লোকের সঙ্গে যে নামমাত্র সম্পর্ক ছিল তাও ত্যাগ করবে।
৭। বিবাহিত জীবনের প্রথম কয়েক মাসের পর থেকে ৩ বছর: এবার ধীরে ধীরে শুরু হবে নানাপ্রকার শারীরিকভাবে নির্যাতন। প্রথমে যৌতুকের জন্য চাপাচাপি, তারপর বাপের বাড়ী থেকে টাকা না আনতে পারলে মালাউনের মেয়ে, তারপর লাভ জেহাদীটি বাদে পরিবারের সবাই মিলে বিভিন্ন রকমের অশ্রাব্য কুৎসিত গালাগালি, তারপর প্রহার।
লাভ জেহাদীটা তখন বারবার শুধু একটা কথাই বলতে থাকবে, “একটু কষ্ট করে মানিয়ে নাও, বুঝতেই তো পারছ অন্যরকম পরিবেশ, কদিন বাদেই সব ঠিক হয়ে যাবে।”
এর মধ্যে ৩ বছরে ৩টি বাচ্চা, সামলানো বেশ কঠিন।
৮। বিবাহিত জীবনের প্রথম ৩ বছরের পর: ৩টি বাচ্চা হয়ে যাবার পর স্বামীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে উৎসাহের অভাব। ফলে লাভ জেহাদীটির সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ। ফলে আরও দুইটা বিবির (সতীন) আগমন। লাভ জেহাদীর ঘরে আর স্থান নেই। নতুন বেগমরা স্বামীর প্রিয়তমা, আমাদের নায়িকার স্থান বাড়ীর বিনা বেতনের দাসীর মত। বাচ্চাদের মুখ চেয়ে সব সহ্য করে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা! আরও কদিন পর তালাক, কোন ভরণপোষণ নয়, কোন ক্ষতিপূরণ নয়। তিনটে বাচ্চার হাত ধরে সোজা রাস্তায়। লেখাপড়া ছেড়ে দেওয়া হয়েছে মাঝপথে, কাজেই ভদ্র চাকরি পাবার কোন আশাও নেই। তিনটি জীবিকা হাতে, ভিক্ষা, দাসীবৃত্তি অথবা পৃথিবীর প্রথম আদিমতম জীবিকা!!! ব্যস,আর কি চাই?
The procedure and plan of action of the Love Jihadis:
1. The First Year in College, the First Class: In the First Class the Love Jihadis will try to locate the Hindu girls, their Victims. They will carefully listen to the Roll Call to find out how many Hindu girls are there in the Class.
2. From the second Class In College to the fourth month: Love Jihadis will themselves take the initiative and approach the Victims. They will carefully get known to them, make friends and promise them all help and cooperation in the Class. They will be helped in this by the Muslim girls in the Class and also in the College, and even the Muslim teachers! All the Muslim boys and girls will form a group around these probable Victims, where there will be unauthorized restrictions for entry of the Hindu boys of the Class. The Hindu girls will be avoiding the Hindu boys from the beginning itself in the fear that they may fall in love with them! They won’t have such fear about the Muslim boys, because they are only friends! The Muslim girls will be trying to fan their apprehension even more! With or without reason Hi Chandni, Hi Soma and such addresses will be going on within the group. This phase will continue till the fourth month.
3. After fourth month to the eighth month in College: Slowly the friendship between the Love Jihadis and their friend circle (all Muslims) and their Victims will be growing deeper and deeper. That all their friends are only Muslims will go completely unnoticed by the Victims wearing the specs of Secularism! By this time the Love Jihadis and their Victims will exchange their mobile numbers. First there will be late night whispering conversations, then chats will be over Facebook and What’s app. The Love Jihadis will open separate groups there. For the parents of the Victims the name will be Study groups! But the funniest thing will be that no Hindu boys of the Class will get a place in the group, while many Love Jihadis from outside the College will be in the group! They will pose themselves as students from other Colleges, but actually they will be shopkeepers, labourers, masons, garage workers and auto rickshaw drivers who have left education long before!
4. From eight months to the end of First Year in College: The Love Jihadis will take their Victims to Restaurants for dinner, first in groups, and once they gain the confidence of the Victims, in pairs. Next they will be going on outings without informing at their homes (actually not informing the Victim’s family only). They will go out to different places, taste forbidden food at Restaurants (only beef, forget pork, even non Halal meat is out of question for the Jihadi), then take the Victim to his home where she will learn even better about Secular ideas and all religions being the same! That will be the end of the First Year in College.
5. Second Year in College: Now is the time to practice the equality of all religions. For that there will have to be exchange of love. Friends, meaning those that the Victim beleives to be her friends will continuously encourage her. Our Hindu girls are very conservative about their body. They believe their body to be very scared. They think that if a male touches her body once, the Love Jihadi gains a right over her! Every other male touch is impure and sin for her from then! At this stage if you find out and try to get her back to sense, they may agree with you on all other grounds but on this point they are extremely immobile! The fact known to the Jihadi hyenas, they take the earliest opportunity to do it. Either taking her out or at his own home locking the door from inside they complete their job! If at his home, the Victim is explained how progressive his family is in comparison to her. The matter doesn’t end even there, on the context of preserving a memory the whole episode is caught in the Camera! The Victim can offer no resistance in the unfamiliar place. Then going to the Qazi with the Love Jihadi is only a matter of time. Then the marriage happens, and the name is changed over by an affidavit to Zarina or Hasina Begum. Either complete separation from parents and relatives, or only a very loose connection will remain. The only friends are the old Love Jihadi group. Education will also end there, and the ultra modern beauty queen is transformed into a Burqawali Bibi!
6. First few months of marriage: Beginning of Islamization. Regular festivals and Dawats at the house of relatives as a reason for frequently feeding her beef. Regular Namaz, Roza, hate speech about the Kafirs and Malauns, and brain wash. The Victim will herself cut off the nominal relation she had with her parents hoping that would please the members of her new family.
7. Post marriage few months to three years: Now slowly different types of physical and mental torture will begin. First there will be pressure for dowry, then if unable to collect money from the parents she will be called a Malaun’s daughter, and different types of names and bad languages from the whole family except the Love Jihadi, then beating and thrashing.
The Love Jihadi will be telling the following words, “please tolerate and adjust, you know that we’re from a different social background, all will be okay after a few days!”
In the three years of marriage she will have three children, it’s so tough to manage them!
8. After three years of marriage: After bearing of three children, reduction of interest in physical relationship with husband. With reduced sex, relationship with the Love Jihadi getting sour. As a result two more Burqawali Bibis enter the house! No more place in the Love Jihadi’s room. The new Begums are the husband’s Darlings, our heroine’s position is of an unpaid maid servant! Still she will try to tolerate everything and stay for the sake of her children, but ultimately can’t avoid the inevitable. After a few more months divorce by Teen Talaq, no alimony, neither any compensation. Straight to the street with her three babies! Since education was left midway, no chance of a decent job. Finally 3 choices for her to earn her living, begging, maid servant or the earliest trade of mankind!!! What else does she need?