সেই বৈদিক সভ্যতাই "আর্য্য সভ্যতা" যাকে দেশী এবং বিদেশী ঐতিহাসিকেরা বহিরাগত বলে চালিয়ে যাচ্ছেন।

রাম সেতুর বয়ষ পন্ডিতেরা ধার্য করেছেন ৭০০০ বছর। কুট কাচালি এখনো চলছে এই রাম সেতুর বয়ষ নিয়ে।

গুজরাটের ক্যাম্বে উপসাগরে ,সমুদ্র তীর থেকে সামান্য দূরে ১৮ ফুট জলের তলায় ৫ মাইল চওড়া এবং ৭ মাইলের মতো লম্বা, এক অতি আধুনিক শহরের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে। এই শহরের আনুমানিক বয়ষ প্রায় ৯ হাজার বছর ধরা হয়েছে। এটা শ্রী কৃষ্ণের দ্বারকা কি না জানি না, তবে সুপ্রাচীন কোনো বৈদিক শহর, যা কি না শেষ তুষার যুগের পর (১২০০০ বছর আগে) বরফ গলা জলে যখন সমুদ্রের জল বেড়ে যায় তখন জলের তলায় তলিয়ে যায়।

সিন্ধু নদের তীর থেকে শুরু করে সারা রাজস্থান এবং গুজরাটে যে অসংখ্য প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শন আজ প্রত্নতাত্বিকেরা খুজে পাচ্ছেন তার বয়ষ ৮০০০ থেকে ১০০০০ বছর। গুজরাটের লোথাল ১০০০০ বছরের প্রাচীন।

যারা এই এতো উন্নত সভ্যতা তৈরী করেছিলো, তারা, সেই বৈদিক মানুষগুলো এতো উন্নত রাতারাতি হয় নি। তাদের সভ্যতা, অর্থ্যাত বৈদিক সভ্যতা ১০০০০ বছরের ও পুরানো। সেই সভ্যতার নিদর্শন আজ মাটির তলায় খুজে পাওয়া যাচ্ছে। সেই বৈদিক সভ্যতাই “আর্য্য সভ্যতা” যাকে দেশী এবং বিদেশী ঐতিহাসিকেরা বহিরাগত বলে চালিয়ে যাচ্ছেন।