খাজাবাবা মৈনুদ্দিন চিস্তিই হলেন সেই মহানুভব যিনি ঘোরিকে তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধে হিন্দুদের বিরুদ্ধে গরুর মাংস এবং জীবন্ত গরুকে ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এই সেই মহান দরবেশ যিনি পৃত্থীরাজের যুদ্ধের উট গুলিকে বিষ খায়িয়েছিলেন। এই সেই মহান দরবেশ যিনি নিজ হাতে আহত পৃত্থীরাজ চৌহানের লিঙ্গের খতনা দিয়ে, তার মুখে গরুর মাংস গুঁজে দিয়ে মুসলমান বানাতে চেয়েছিলেন। এই সেই মহান দরবেশ যিনি পৃত্থীরাজের বন্দি স্ত্রী সংযোগীতাকে ঘোরি এবং কুতুবউদ্দিন আইবেককে দিয়ে ধর্ষণ করান এবং তারপর বিবস্ত্রা সংযোগীতাকে জিহাদি যবন সৈনিকদের হাতে তুলে দেন। শুধু তাই নয় এই সেই মহান দরবেশ যিনি ১১৯৮ সালে সরস্বতী মন্দির ধংস করে বিখ্যাত আড়াই দিন কি এক ঝোপড়া নির্মান করান। শুধু তাই নয় এর নির্মানে যে সমস্থ পৃত্থীরাজের সেনা ইসলামকে মেনে নেয়নি তাদের কে এবং তৎকাীন যে সমস্থ হিন্দুরাও তা করেননি তাদেরকেও শান্তির তলোয়ারের কোপে হত্যা করে তাদের রক্তে মিশ্রিত মশলা দিয়েই এর নির্মান হয়। ভাবছেন যে ১১৯২ এর তরাইনের যুদ্ধের পর বাকি এতগুলো বছর পরে পৃত্থীরাজের সেনাদের হত্যা কি করে হয়। তবে শুনুন ভারতে ইসলাম প্রচারের জন্য এই সেনারাই ছিল সবথেকে উপযুক্ত , কারন তারা বন্দী , ইসলাম মতে তারা তখন দাস। আর অতি ধীরে তিলে তিলে যন্ত্রনা দিয়ে হত্যার যে পৈচাশিকতা তা ইসলাম ভারতে আসার আগে ভারতীয়রা কখনো কল্পনাও করতে পারতনা। পরবর্তীতে বাবরী মসজিদ নির্মানেও রক্তের ব্যবহারের কথা শোনা যায়। চিস্তি সম্বন্ধে একথাও শোনা যায় যে ইনিই সেই মহাত্মা যিনি সংযোগীতা ও তার মেয়েদের হিংস্র সেনাদের কাছে ছেড়ে দেন তাহারুশ জামিয়া করার জন্য, এটাও তো এক ইসলামিক প্রথা তা যারা ইসলামকে জানেন তারা অবশ্যই বুঝবেন। পৃত্থীরাজ নষ্ট হলেন শুধুমাত্র ভারতীয় মহত্বকে অনুসরন করে। যেমন এখনো হিন্দু বিনষ্ট হচ্ছে secularism এর অন্তরালে। সবখানে যে মানবিকতা দেখাতে নেই , একথা হিন্দুরা বিশ্বাসই করতে চায়না।