“… ঈশ্বর’কে মুখোমুখি দেখতে চাও?… আর্তের পাশে গিয়ে দাঁড়াও… “- বলেছিলেন স্বামীজী।
…. উত্তর বঙ্গের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আজ যারা ত্রাণের জন্য হাহাকার করছেন তারা যেমন আর্ত,… তেমনি সমূদ্রগড়ের যে তিন যুবক শুধুমাত্র হিন্দু’কে রক্ষা করতে গিয়ে আজ তিন মাস ধরে জেলের ঘানি টানছেন, তারাও কি আর্ত নন?
পরিবারের একমাত্র রোজগেরে সদস্য হওয়ায় তাদের সংসারগুলিরও কি আজ ভেসে যাবার উপক্রম হয় নি?
শুধু পার্থক্য একটাই- উত্তরবঙ্গের আর্তদের দুর্ভোগের কারন প্রকৃতি…. আর সমূদ্রগড়ের?
– মানুষ (জেহাদি) … !!!
আর আজ তাই স্বামীজি’র সে প্রদর্শিত পথেই আমি চলেছি সমূদ্রগড়ে আমার ভগবানের দর্শন পেতে।
– পাশাপাশি প্রায় চল্লিশ হাজার টাকা দিয়ে এই সুমহান কাজে আজ যারা আমায় …. এই ঈশ্বর দর্শনে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন, তাদের সবাইকে নতমস্তকে অভিবাদন জানানো ছাড়া আমার যে আর কিছুই নেই…।।
আপনাদের সবার মঙ্গল হোক।