AlMA একটি সংখ্যালঘু সংঘঠন নতুন দল করে আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে লড়াই করবে।খেলাটা নতুন নয় একদম পুরনো আমাদের পিছিয়ে যেতে হবে ১৯৩৭ থেকে ১৯৪৫/৪৬ সালের দিকে।১৯৩৭ এর নির্বাচনে মুসলিম লীগ ৩৯ টা স্বতন্ত্র মুসলিম ৪২,১৯৪৩ এর নির্বাচনে মুসলিম লীগ ৭৯টা,সুরাবদ্দীর অধীনে ২৫ টা,১৯৪৫-৪৬মুসলিম লীগ ১১৫ টা এবং মুসলিম শ্রম ২ টি আসনে জয় লাভ করে অবিভক্ত বাংলা থেকে।এর পর হিন্দুনিধন দাঙ্গা এবং দেশ ভাগ সব থেকে ক্ষতি হলো বাংলার হিন্দুদের।
এই এত বছরে জল ভাগীরথী ও পদ্মা দিয়ে অনেক গড়িয়েছে।আজ বাংলা তে হিন্দুদের মধ্যে বিভাজন দেশ ভাগের স্মৃতি ভুলে গিয়ে বাঙালি হিন্দু আবার ক্রমশ তার জমি হারাচ্ছে এই বাংলা তে।ক্রমশ জমি শক্ত করেছে জেহাদীরা পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলাতে এরা সক্রিয়।
পশ্চিমবঙ্গে সরকারকে এরা হাতের পুতুল ভাবা শুরু করেছে।
জেহাদীরা এর আগে বাংলাতে নির্বাচনে প্রার্থী দিলেও কোথাও কোন স্তরের নির্বাচনে এরা সাফল্যের মুখ দেখতে পাইনি।জেহাদী প্রভাবিত জেলাতেই এরা মুখথুবড়ে পরতো।এরা সব সময় ক্ষমাশীল দলের সঙ্গেই থেকে এসেছে এত কালহয়তো আগামী দিনেও থাকবে কিন্তু আর কতদিন।
অ্যাসিডটেস্ট এবারে এরা শুরু করে দিয়েছে তার প্রস্তুতি হিসাবে রাজ্যর আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচন কে পাখির চোঁখ করেছে।অতীত একবার তাকিয়ে দেখুন এই নির্বচনকেই এরা হাতিয়ার করে এসেছে আজও করছে অতীতেও করবে এরা নিজেদের লক্ষে অবিচল।
আর আমরা বলতে গেলে লিখতে গেলে রাগ ও ঘৃণা চলে আসে।সব কিছু দেখতে পাচ্ছি কিন্তু অবুঝের মতো চোঁখ বন্ধ করে আছি ।
বিভাজনের পরিকল্পনা এরা ১৯০৬ সাল থেকেই শুরু করে দিয়েছিল ঐ বছরে মুসলিম লীগের জন্ম হয় ঢাকার নবাব সলিমুল্লা অন্যতম এর প্রধান পৃষ্ঠ পোষক জন্ম লগ্ন থেকেই এরা স্বদেশীদের শত্রু ছিল।দেশ ভাগ হলো জনসংখ্যার বিনিময় হলো না যেটা অম্বেদকর জী ও চেয়েছিলেন।কিন্তু নেহরু গান্ধী জুটি তা নস্যাত করে দেয়।ফলে যে বিষবৃক্ষর বীজ রয়ে গিয়েছিল আজ তা বিশাল আকারের বিষবৃক্ষর রূপ নিয়েছে,তাই তো বাংলার বিভিন্ন জেলাতে বিস্ফোরণের আগুনে কেঁপে উঠছে হিন্দুদের জীবনে আশঙ্কার কালো মেঘ জমতে শুরু করেদিয়েছে,আমরা অতীত থেকে শিক্ষা নিইনি আজও তাই প্রতিরোধ করতে সম্পূর্ণ রূপে প্রস্তুত হয়নি আর ওরা প্রস্তুতি নিয়ে এগিয়ে চলেছে ক্রমশ ।