“জব মুঝে ধরম নিভানে কে লিয়ে দুসরে মর্দ কে সাথ সোনা পড়া তো মুঝমে অউর এক বেশ্যা মে ক্যায়া ফরক্ হ্যা”
মীনা কুমারী।
মীনা কুমারীর স্বামী কামাল আমরোহী রাগের বশে মীনা কুমারী কে তিন তালাক দেন। পরে অপরাধবোধে উনি আবার মীনা কুমারী কে নিকাহ করতে চান।
তখন উনাকে বলা হয় যে ‘হালালা’ ছাড়া আবার নিকাহ সম্ভব নয়।
তখন আমন উল্লা খান (জিনত আমনের আব্বু) এর সাথে হালালা ঠিক হয় ও মীনা কুমারী কে এক রাতের জন্য উনার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করতে হয়। তারপর উনি আবার তালাক দেন।
তারপর মীনা কুমারী আবার আমরোহীর ঘরে উঠেন।
সেক্যুলার গণতান্ত্রিক প্রগতিশীল মুক্তমনের মানুষেরা সবাই এগিয়ে আসুন; তিন তালাক, নিকাহ হালালা রদের বিরোধিতা করে মধ্যযুগের এই বর্বরতা জাঁকিয়ে বসতে সাহায্য করি। সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় অধিকারে হস্তক্ষেপ চলছে না, চলবে না।
পুরুষতান্ত্রিক হিন্দু সমাজ মুর্দাবাদ, মনুবাদ মুর্দাবাদ !
সবাই লিখুন আমিন !
(কৃতজ্ঞতা :- Saikat Chowdhury)