শুরুটা হয়েছে সেই রাসপূর্ণিমা থেকে …..।
হিন্দু পাড়ায় পাড়ায় মহাসমারোহে চলছে বাৎসরিক “হিন্দু নির্বীজকরণ” যজ্ঞ ….!!
মোটামুটি চলবে, আগামী দোলপূর্ণিমা পর্যন্ত…।।
কে পড়াশুনা করছে? … কারও বা বাড়িতে অসুস্থ রোগী – তাতে কার কি এসে গেল….??
সকাল থেকে সন্ধ্যা, মায় সারা রাত ব্যাপী অষ্টপ্রহর …. সুর-তাল-মাত্রা হীন বেসুরো হেঁড়ে গলা’য় তারস্বরে মাইকের আওয়াজের এই নরক যন্ত্রণার হাত থেকে রেহাই পাবার কি আদৌ কোন জো আছে? ঢালাও খিচুড়ি ভোগ আর লাবড়া … বিনা পয়সা’র এই সুযোগ-টাই বা কে আর হাত ছাড়া করে? – তাই না…??
গরমের সময় তবুও না হয় ঘরে পাখার আওয়াজে তবু এই মর্মভেদী চিল-চিৎকার কিছুটা হলেও কানে ঢুকতে বাধা পায়। কিন্তু এখন …? শীতের সময়…?? সেটুকু বাঁচার উপায়ও যে নেই।।
মুসলমানেরা আজান দেয়, … তাদের শক্তি বাড়ানোর জন্য। তাদের ক্ষমতা জাহির করার জন্য। আর তোরা …?
যা না, …. মুর্শিদাবাদ, মালদহ, উত্তরদিনাজপুর, বসিরহাট, হাড়োয়া ….. রাজ্যে প্রচুর মুসলিম প্রধান জায়গা আছে, সেখানে গিয়ে একবার এক ঘন্টা টানা সঙ্কীর্তন করে আয়। চ্যালেঞ্জ রইল…. বুঝব – বাপের ব্যাটা।
তা না, …. সেখান থেকে শালারা তাড়া খেয়ে সব এসেছে এবারে এই বাদবাকি হিন্দু এলাকা গুলো হজম করতে!
আরে, … নিজেদেরটা তো খেয়েছিস …! শখ মেটেনি? এবারে কি এগুলো-ও না খেলেই নয় …??