ঈদের শুভেচ্ছা এবং অধমের চার আনা ফরিয়াদ :
সবাইকে ঈদের সুখাদ্যের এবং আনন্দের অনেক অভিনন্দন! স্বভাব খারাপ তাই এর মধ্যেও কিছু ‘অন্য’কথা বলার জন্য একটু প্রাসঙ্গিক একটা লেখা লিখলাম।কোনো অনুভুতি ইত্যাদির প্রতি আক্রমন করতে না,একটু অন্য ভাবে চিন্তা করতে আবেদন রাখতে এই লেখা।
প্রাণী হত্যা প্রকাশ্যে না করার জন্য মধ্যপ্রাচ্যে প্রায় সব দেশেই আইন আছে যে আপনাকে সরকারী নির্দিষ্ট কসাইখানাতে ওই পশু পাঠাতে হবে বা নির্দিস্ট টাকা দিয়ে নিজের পশু কিনে ওখানে দিতে হবে,প্রকাশ্যে কোনো পশু হত্যার কাজ বিশেষত কোনো সর্বসাধারণের জায়গা এমনকি ঘরে ঘরে ওটা করতে দেওয়ার উপরে কঠোর নিষেধাগ্গা বলবত আছে।যদি বিশ্বাস না হয় তা হলে কয়েকটা নির্ভরযোগ্য সূত্র দিচ্ছি ওটা একটু দেখে নিন।শিশুমনে এমনকি অনেক সাধারন মানুষের উপরে এই রক্তপাত মানসিক আঘাতের কারন হয়।যদি ওটা নিয়ে কোনো দ্বিমত থাকে বলবেন,আমি উপযুক্ত তথ্যসূত্র দিয়ে ওটা দেখিয়ে দেবো।
পাঠক,এই লেখা কোনো ধর্মের উপর আঘাত করতে না তবে ওই রবিঠাকুরের একটি লেখার সেই উক্তির মতো প্রতি নিয়ত ভিতরে বলে যায় “এত রক্ত কেন?” সেই কারণেই খুঁজে বেড়াই এই ধর্মের নামে প্রাণী হত্যার থেকে মানুষের উত্তরণ কবে হবে।কি বলছেন?প্রাণী হত্যা না করলে প্রাকৃতিক ভারসাম্য থাকবে না ?উহু,ওটা মানুষের অসীম লোভের কারণে এই অজস্র খামার সৃষ্টি,প্রাকৃতিক নিয়ম চলে,নিজের ছন্দে।কি বলছেন?নিরামিষ খেতে ফতোয়া দিচ্ছি কি না?না,আমি নিজেই ঘোর আমিষাসি তাই ওই নিয়ম না চৈলত!তা হলে উপায়?আছে,আগেও লিখেছিলাম,আবার বলছি,ইতিমধ্যেই প্রাণীর কোষ থেকে তৈরী হচ্ছে আমিষ যা কোনো প্রাণীর হত্যা না করেই আপনাকে দেবে আপনার পচ্ছন্দের মাংস .আপনি তাতে কোনো রসায়নিক ইত্যাদি পাবেন না সুতরাং স্বদে কোনো তফাত নেই বরং দুষিত হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় থাকবেই না!তা ওটা হতে তো দেরী এর মধ্যে কি করা যায়?
ধর্মীয় ভাবে আপনি দায়বদ্ধ ওই কুরবানির ক্ষেত্রে তাই নিয়ে প্রশ্ন?প্রাথমিক ভাবে এই ব্যক্তিগত প্রাচুর্য বা সামাজিক উচ্চতার প্রতিষ্ঠার বদলে একটু সামগ্রিক ভাবে ওটা এক সাথে করুন ,প্রাণীর হত্যা হোক কম .পরবর্তিতে খেতে খেতে ভাবুন,আপনি ঠিক কি আত্বত্যাগ করলেন এর মাধ্যমে,কারন আপনার মূল উদ্দেশ্য বোধহয় অন্য কিছু হওয়া উচিত,সবচেয়ে প্রিয় কি কোনো বাজারের থেকে কেনা পশু?একই ভাবে অন্য কোনো ধর্মের পশুবলি ইত্যাদি ও বর্জন করতে অনুরোধ রাখি সবার কাছে।এই প্রসঙ্গে বলে রাখি,সৌদি কর্তিপক্ষ পুরো ব্যবস্থাকে ডিজিটাল করেছে।আপনি কোনো প্রাণী কুরবানী দেবার মনস্থ করলে আপনাকে ৪৬০ রিয়াল জমা দিতে হবে আর তার দেওয়ার ব্যবস্থা ইসলামিক ব্যাঙ্ক করছে,আপনার টাকা জমা মাত্র একটি নির্দিস্ট ভেড়া কাটা হবে আর তার মাংস তুলনামূলক নির্ধনের কাছে চলে যাবে আপনার দান করা সেই মাংস।আপনি পাবেন একটি এসএমএস এর নিশ্চয়তার জন্য।বিশ্বাস হচ্ছে না? বেশ একটি তথ্যসূত্র দিচ্ছি এই লেখার সাথে,মিলিয়ে নিন : https://www.dawn.com/news/1283689
উন্মুক্ত জায়গা বা নিজের বাড়িতে না,নির্দিষ্ট সরকার নির্দেশিত কসাইখানাতেই এই কুরবানী করার ব্যবস্থা নিয়ে সংযুক্ত আরব আমির শাহী কঠোর আইন এবং সংশোধনী ব্যবস্থা এনেছে, দেখতে এই সুত্রে খোচা দিন : https://gulfnews.com/news/uae/society/butchers-to-be-fined-dh2-000-for-illegal-slaughtering-of-animals-in-dubai-1.2082070
সৌদিতে এই যত্রতত্র কুরবানী দেওয়ার একদম চলে না।একদম নিয়ম মেনে চলতে হয়,তার জন্য জানতে এই সূত্র ধরে দেখুন,নিজেরাই বুঝতে পারবেন।https://lifeinsaudiarabia.net/blog/2015/10/05/procedure-to-slaughter-goat-on-eid-u/
এবার সেই মূল বস্তু মানে মাংস বা আমিষ ছাড়া তো চলে না,তা হলে ?
প্রাণী কোষের থেকে প্রস্তুত করা মাংসের উপর প্রতিবেদন আবার জুড়ে দিলাম এই লেখার সাথে.আর হ্যা,হালাল রোজগারের উপর জোর দিয়ে খাওয়ার ক্ষেত্রে না হয় কিছু ছাড় দিলেন!
আরো বলে রাখি,পশু চামড়ার বিকল্প ও এসে গিয়েছে,তাই বিকল্প অর্থনীতি এবং অন্য স্তরের উত্তরণের দিন আসবে খুব তাড়াতাড়ি তা আপনি মানেন বা না মানেন।
উত্তরণের পথ
আমিষাশী কে নিরামিষ খাওয়ানোর জন্য জোর করলে তো লাভ হবে না কারণ মানুষ ভীষণ ত্যাদড় জীব। ঘাড় ধরে লাইনে আনতে গেলে উল্টো লাইন পাতার লোকের লাইন খারাপ করে দেয়,ইতিহাস স্বাক্ষী,যাই হোক সেই উত্তরণের রাস্তাই বের করেছে দু দল বিজ্ঞানী ,এক দল করেছে প্রাণীজ প্রোটিন কে একটু ঘুরিয়ে আহরণ করে আর দ্বিতীয় দল সরাসরি ভেষজ এবং প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে। আসুন জানি,এই প্রানিজ কোষ থেকে আহরণের বিষয়ে এবং ভবিষ্যতের আমিষের সংস্থানের অন্যতম প্রধান রাস্তার সমন্ধে।
প্রাণীজ কোষ এবং স্টেম সেল দিয়ে বাজিমাত
এই পথের অন্যতম এক কুশীলব আমাদের ভারতীয় বংশদ্ভুত অপর্ণা সুব্রামনিয়াম এর কথাই ভাবুন। উনি একজন জৈব প্রযুক্তির উপর কর্মরত ১৫ বছরের উপর স্টেম সেল এর উপর এবং জিনতত্ব নিয়ে কাজ করা এই বিজ্ঞানী প্রথমে এই ধারণার উপর কোনো প্রকল্প হতে পারে তা শুনেও রসিকতা ভেবেছিলেন। আজ তিনি ফুড টেকনোলজি কোম্পানির ক্লিন মিট মানে নির্মল মাংস বিভাগের এক ব্যস্ত বিজ্ঞানী এবং অগ্রগন্যা কুশীলব। এই কোম্পানির প্রজেক্ট জেক ল্যাব এর একজন হিসেবে তিনি আপ্লুত যে তাদের কোম্পানি শুরু করেছে মুরগির স্টেম সেল নিয়ে ‘আসল ‘ চিকেন তৈরী করা। যে মুরগিটি কে বেছে নিয়ে তার কোষ থেকে এই মাংস তৈরী শুরু ওটা আজ বেঁচে আছে ওটা ভেবেই তিনি আপ্লুত ! কি সমাপতন, বিসর্জনের ওই প্রাণী বধের প্রতিবাদ করা মেয়েটির নাম ও ছিল অপর্ণা!
কি ভাবে তৈরী হয় এই প্রাণীজ প্রোটিন প্রাণীটিকে হত্যা না করে ?
বিজ্ঞান বিশেষত জিনতত্ববিদদের দৌলতে ওটা কোনো বিস্ময় না। এই বিষয়টা হলো কোষের বৃদ্ধি কোনো গবেষণাগারে এবং তার জন্য ব্যবহার হয় স্টেম সেল যা আমাদের সবার ওই কোষ তৈরী থেকে পেশী বা শরীরের উপাদানের মূল ধাত্রী বা কারিগর। বিজ্ঞানীরা সংগ্রহ করেন ওই স্টেম সেল এবং পরীক্ষাগারে তাকে বর্ধিত করেন ওটা কে খাদ্য দিয়ে। বস্তুত কৃত্রিম অঙ্গ তৈরির জটিল ধাপের প্রাথমিক পর্যায়ের উপর এর কাজ তাই নির্দিষ্ট অঙ্গ করতে হয় না স্রেফ যা দরকার হয় কোষের সমাহারে নির্দিষ্ট প্রাণীটির স্বাদের মতো মাংস তৈরী করে দেওয়া।
এ প্রসঙ্গে আরো সরল ভাবে বললে বলা যায় ,আপনি চিকেন বা মটন অথবা বিফ কি পর্ক খেয়ে অভ্যস্ত কারন ওই মাংসের স্বাদ আপনি জানেন। আর জানেন কারন প্রত্যেকটি প্রাণীর নিজস্ব বৈশিষ্ট আছে তাই। এবার আপনাকে যদি চিকেনের মানে মুরগির স্টেম থেকে বহু কোষের সমাহারে তৈরী মাংস খাওয়ানো যায় তা হলে আপনি পাবেন মুরগির স্বাদ। এই বিজ্ঞানীরা আবার ওটা এতোই সূক্ষ্ম পর্যায়ে নিয়ে গেছে যে ধরুন নানান অঙ্গের লালসা মেটাতে এর বিভাজন করেছে। মানে লিভারের স্টেম সেল নিয়ে ওটা তৈরী মাংস আপনাকে মেটের কারী খাওয়ার আনন্দ দেবে তবে ওই মূল প্রাণীটির হত্যা না করে !
বাণিজ্যিক প্রসার :
ইতিমধ্যেই বার্গার বা অন্য খাদ্য বস্তুর উপাদান হয়ে উঠেছে এই মাংস। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এখনো স্বীকৃতি দেয় নি তাতে কিছু আসে যায় না ,পাবেই পাবে এই প্রত্যয় নিয়ে আছে আমেরিকার বিখ্যাত সিলিকন ভ্যালির বেশ কিছু কোম্পানি। ইতিমধ্যেই তারা ছাড় পেয়েছেন ব্রাজিল ,চীন এবং ইজরায়েল এ। অস্ট্রেলিয়াতেও পাবেন,আমেরিকাতে মাংস বিক্রেতা এবং খামার এর লবি US Cattlemen’s Association (USCA) কোমর বেঁধে লেগেছে ওটা মাংস নহে এই ট্যাগ লাগানোর দাবিতে। স্বাভাবিক , জায়গামতো লাগার অবস্থা তৈরী হচ্ছে যে !
এর সমস্যা হলো এই কোষ এর বৃদ্ধির জন্য দরকার হয় নির্দিষ্ট খাদ্য এবং তার যোগান। ওটা বাণিজ্যিক ভাবে করতে গেলে মানে কোষ-আবাদ করতে টাকার দরকার এখনো প্রচুর। ওই জন্য বিশেষ দামি খাদ্য তৈরির উপর এই কোম্পানিগুলো নজর দিয়েছে যেমন ধরুন ওই আগে বলা ওই হাঁসের চর্বিযুক্ত বিশেষ লিভার এর তৈরী করার উপর।
আপাতত বাজারের দামের মাংসের তিনগুন দাম পড়লেও (মার্কিন বাজারের হিসেবে ) ওটা নেমে আসবেই আশা করি,উহু আশা না ওটা আমার নিশ্চিত ধারণা !
কি ভাবে এর আকৃতি আসবে ?
এতে হাড় থাকবে কি না জানি না তবে আকৃতির জন্য ব্যবহার হচ্ছে ত্রিমাত্রিক প্রিন্টার যার সমন্ধে কোনো অন্যদিন আবার বলব,এক কোথায় কাচামাল আপনি দেবেন ওই প্রিন্টারের কালির জায়গায় আর যে মাংসের বা প্রানিজ বস্তুর ছবি/আসল রূপ দেখাবেন হুবহু ওটা তৈরী করবে ওই মেশিন।
প্রানিজ কোষ নিয়ে তৈরী মাংসের উপর কর্মরত কিছু প্রতিষ্ঠানের পরিচয় :
মনে রাখবেন,এই প্রক্রিয়াজাত মাংসের সাফল্য আসবেই এই বিশ্বাস আছে মাইক্রোসফট এর বিল গেটস এবং ভার্জিন এয়ারলাইন্স এর স্যার রিচার্ড ব্র্যানসন এর। ওরা কিন্তু আজ পর্যন্ত অনেক প্রকল্পকে আগেই সফলতা দেওয়ার ক্ষেত্রে সফল ভবিষ্যৎবাণী করেছেন! যাই হোক,এই স্বল্প পরিসরে তাদের ধারণা ইত্যাদির বদলে বেশ কিছু এই ধরণের কোম্পানির নাম এবং কাজের কিঞ্চিৎ বিবরণ দিচ্ছি
এই প্রসঙ্গে বলে রাখি,আমাদের দেশ ভারতে এই মাংস আসবে ২০২৫ সালে,অন্তত এর উপর যা খবর পাচ্ছি তাতে দেখছি হায়দ্রাবাদে একটি প্রতিষ্ঠান তার কাজ শুরু করে দিয়েছে।আর পৃথিবীতে যে সমস্ত জায়গায় এর উপর বানিজ্যিক কাজ হচ্ছে তাদের কিছু পরিচয় নিচে দিলাম-
স্রেফ চিকেনের উপর ওই প্রানিজ স্টেম সেল দিয়ে বাজিমাত করতে কাজ শুরু করেছে সুপারমিট,এদের সমন্ধে জানতে ওদের ওয়েব সাইট এ খোচা দিতে পারেন এইখানে : https://www.supermeat.com/
ইয়ে,ওই অন্য অনেক কোম্পানির মতো এটি ও ইহুদি কোম্পানি এবং ইজরাইল এর তেল অভিব এ যাত্রা শুরু করে ইতিমধ্যে বেশ বড় মাপের মানে কয়েক মিলিয়ন ডলার এর পুজি করেছে স্টক মার্কেট থেকে।
একই বাজারে এসেছে ডাচ কোম্পানি মোসা মিট,ওরা কালচার টিস্যু মানে ওই প্রানিজ কোষ থেকে গোমাংসের হ্যামবার্গার তৈরী করা শুরু করেছে।মূলত অস্ট্রেলিয়াতে কারবার করার উপর জোর দেওয়া এই কোম্পানির সমন্ধে জানতে এই লিংক দেখুন https://mosameat.eu/
এত কিছু বলা কেন ?
উপরে যা বলেছি আবার তাই বলছি,আগামী আরো একশ বছর পৃথিবীর জনসংখ্যা বাড়বে জ্যামিতিক হারে,এই বিপুল সংখ্যার মানুষের খাদ্য বিশেষত পুষ্টিকর খাদ্যের জন্য যে পরিমান জমি বা শক্তি দরকার হবে খাবার তৈরী করতে অথবা এই ক্ষিদে মেটাতে তাতে নতুন সবুজ বিপ্লব বা জেনেটিক্স দিয়ে শস্য বাড়ালেই চলবে না,দরকার এই কার্বন নিঃসরণ কমানো।নতুন এক বিপ্লবের নিঃশব্দ আগমন দেখতে পাচ্ছি আগামীতে, বিপ্লব মানে আমূল পরিবর্তন আর ওটা আনতে দরকার নতুন পদক্ষেপ,যা দিতে পারে বিজ্ঞান আর প্রযুক্তি।সর্বপরি ওটা দেবে মানুষের বিস্ময়কর উদ্ভাবনী শক্তি-ভরসা রাখুন মানুষে, বিজ্ঞানে!
সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা!ভালো থাকুন সারা বছর …
তথ্যসূত্র (উপরে দেওয়া সূত্র ছাড়া):
১. কুরবানির ক্ষেত্রে,আপনাকে নির্দিষ্ট কসাইখানাতেই প্রাণী দিতে হবে,সংযুক্ত আরব আমিরশাহির এই নিয়মের উপর একটি খবরের সূত্র : https://gulfnews.com/news/uae/general/don-t-slaughter-at-home-municipality-1.531535
২. বিল গেটস এবং স্যার রিচার্ড ব্র্যানসন এর বাজি এই মাংস https://www.cnbc.com/2018/03/23/bill-gates-and-richard-branson-bet-on-lab-grown-meat-startup.html
৩. মাংসের সম্মান পাবে কি না তার উপর আলোচনা https://theconversation.com/should-lab-grown-meat-be-labelled-as-meat-when-its-available-for-sale-93129
৪. নতুনের আহ্বান কি আর বিতর্ক ছাড়া হয় ? অস্ট্রেলিয়াতে এর উপর প্রাথমিক সংশয়ের উপর কিছু খবর http://www.news.com.au/technology/science/animals/should-labgrown-meat-be-labelled-as-meat-when-its-available-for-sale/news-story/348892d3282d9f1adabbf8935deae8eb
৫. ভারতে আসিতেছে ২০২৫ এ তবে দক্ষিন ভারতে,পশ্চিম বঙ্গে আপাতত তেলেভাজা এবং ধুপকাঠি নিয়ে কাঠি করুন https://economictimes.indiatimes.com/industry/cons-products/food/hsi/india-ccmb-join-hands-to-promote-lab-grown-meat/articleshow/63528027.cms
৬. কি বলছে এর ভোক্তা ? http://www.foodingredientsfirst.com/news/lab-grown-meat-one-in-three-consumers-ready-to-try-us-shows-greater-willingness-than-uk.html
৭. আরো জানতে https://www.washingtonpost.com/national/health-science/lab-grown-meat-is-in-your-future-and-it-may-be-healthier-than-the-real-stuff/2016/05/02/aa893f34-e630-11e5-a6f3-21ccdbc5f74e_story.html?noredirect=on