তা হলে অতীতের সব বর্বরতাকে ছাড়িয়ে যাবে।

খুব শিগ্গিরই বড়সড় একটা হিন্দু-মুসলমানের রক্তারক্তি ঘটবে। রক্তারক্তির সুত্রপাত ঘটবে পশ্চিমবঙ্গ থেকে। তার এখন অবধি মূল ভূমিকায় রয়েছেন মুসলিমেরা।

রাজ্যসরকারের একচৌখা নীতি কারণে, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক প্রশ্রয়ে “দারুল ইসলামের” স্বপ্ন বাস্তবায়ণ লক্ষে গত দু’তিন বছরের মধ্যে ছোটবড় প্রায় শখানেক জিহাদি হামলা চালিয়েছন ভারতের কথিত নির্যাতিত নিপীড়িত নিরিহ মুসলমানেরা।

গত কয়েক মাসের মধ্যে এই জিহাদি হামলা বেড়ে গিয়েছে অনেক গুণ বেশি। এই এক সপ্তাহের মধ্য তিনটি জায়গায় বেশ কয়েকটা হামলা চালিয়েছে শান্তিপ্রিয় মুসলমানেরা।

মন্দিরমূর্তি, বাড়িঘর, দোকানপাট লুট, ভাংচুর ও আগুন দিয়ে পুড়ে দিয়েছে এবং শারীরিক লাঞ্ছনা, অপমান এমনকি ধর্ষণ ও হত্যাও করেছে নিরিহ মুসলিমেরা।

ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, ইতিপুর্বে হিন্দু-মুসলমানের যত্তগুলো রক্তারক্তির ঘটনা ঘটেছে, তার প্রত্যেকটি ঘটনার সূচনা ঘটিয়েছিল মুসলিমেরা।

এবারের শুরুটাও মুসলমানেরা করছে। একের পর এক জিহাদি জোশ দেখিয়েই যাচ্ছে। ধীরে ধীরে হিন্দুরাও এখন পাল্টা জবাব দেয়া কথা ভাবতেছে। রাজ্যসরকার বা প্রশাসনের পক্ষপাতিত্বের কারণে হিন্দুরা তা পারছে না।

তবে মনে হচ্ছে রাজ্যসরকার বা প্রশাসন বেশি আর হিন্দুদের চেপে রাখতে পারবে না। তাই রাজ্যসরকারের উচিত হবে ভোটের রাজনীতি বা একচৌখানীতি ছেড়ে, নিরপেক্ষ অবস্থান নেওয়া। তা হলে উভয়েরই মঙ্গল হবে। আমার আশঙ্কা যদি সত্যি হয়, তাইলে সম্পূর্ণ দায়দায়িত্ব রাজ্য সরকারের।

সত্যি সত্যি যদি ভবিষ্যতে কোন হিন্দু-মুসলমানের রক্তারক্তির ঘটনা ঘটে, তার পুরো দায়ভার নিতে হবে মুসলমানদের, তাদের ইসলাম কায়েমের মানুষিকতাই দায়ি থাকবে।

শেষ একটা কথা, আপনার আপনাদের আল্লাহ/ ভগবানের কাছে কান্নাকাটি করে বলেন, আমার আশঙ্কা যেন সত্যি না হয়। আর সত্যি কোন অঘটন ঘটে, তা হলে অতীতের সব বর্বরতাকে ছাড়িয়ে যাবে।