ভারত থেকে যে ঋষিরা বিক্রমাদিত্যের রাষ্ট্রীয় ধর্ম প্রচারের অংশ।

সমস্ত মুসলমানদের বলব মিথ্যার থেকে বাহির হয়ে সত্য পথে চলুন।কাবাঘরের ভেতর থেকে রাজা বিক্রমাদিত্যের একটা স্বর্ণের উপর লিপি খোদাই করা পাত পাওয়া গিয়েছিল যেখানে লেখা ছিল, মহান রাজা বিক্রমাদিত্য এই আরব জাতিদের যারা অন্ধকার ধর্মহীন অজ্ঞতায় নিমজ্জিত ছিল, তাদের মাঝে তার পবিত্র ধর্ম ছড়িয়ে দিয়ে সূর্যের মত আলোকিত করেন। তিনি পাঠিয়েছিলেন পন্ডিতদের যারা ছিল ঈশ্বরের প্রতিনিধি। তারা এসেছিলেন ধর্ম প্রচার করতে আরবদের মুক্তি দিতে…। মোটামুটি এরকম কৃতজ্ঞতাসূচক স্মৃতিফলক নির্দেশ করে ভারতবর্ষের ধর্ম আরবদেশে রাজা বিক্রমাদিত্যের শাসনকালে রাজশক্তির পৃষ্ঠপোষকতায় প্রচারিত হয়েছিল। কাবা যে প্যাগন মন্দির সে বিষয়ে আগেই জানা গিয়েছিল। বিক্রমাদিত্যের নামে কাবায় রক্ষিত স্মৃতিফলকটি এই ধারণা প্রতিষ্ঠিত করে আরব পৌত্তলিকরা যে ধর্ম পালন করত সেটি ভারতের হিন্দুদের একটি শাখা ছিল। কাবাঘরকে কেন্দ্র করে সাতবার পাঁক খাওয়া, মাথা ন্যাড়া করা, সেলাই ছাড়া সাদা কাপড় পরা সবই ভারতের বড় বড় তীর্থের মন্দিরকে ঘিরে ভক্তদের আনুষ্ঠানিকতার সঙ্গে হুবহু মিল। এখন বিক্রমাদিত্যের ফলকটি বিবেচনায় ধরলে প্রমাণ হয় কাবাঘর সম্ভবত বিক্রমাদিত্যের সময়ই তৈরি হয়েছিল। ভারত থেকে যে ঋষিরা বিক্রমাদিত্যের রাষ্ট্রীয় ধর্ম প্রচারের অংশ হিসেবে এখানে এসেছিলেন, তারাই মন্দিরটি তৈরি করেন সম্ভবত। তারপর স্বর্ণফলকটি স্মৃতি হিসেবে কাবার ভেতরে রাখা হয়। এ বিষয়টি তুরষ্কের ইস্তাম্বুলের “Makhtab-e-Sultania” লাইব্রেরিতে রক্ষিত “‘Sayar-ul-Okul” ৩১৫ পৃষ্ঠায় নথিভুক্ত আছে।
Rezaul Manik  Beneyamin Netaniyahu