যে ১০টি কারনে মহম্মদ কখনো কোনও স্রষ্টার নবী হতে পারে নাঃ

যে ১০টি কারনে মহম্মদ কখনো কোনও স্রষ্টার নবী হতে পারে নাঃ
১।কোনও নবী তাকে কোনও লোক নবী হিসেবে না মানায় তাকে পাথর ছুড়ে হত্যার আদেশ দিতে পারে না কিন্তু মহম্মদ তা করেছে।(প্রমানঃ ইবনে ইসহাক ৭৬৪ পৃষ্ঠা )

২।কোনও স্রষ্টার নবী নিজের ছেলে বা নিজের পালক ছেলেরই স্ত্রীকে সে নিজে বিয়ে করে বিছানায় নিতে পারেনা কিন্তু মহম্মদ তা করেছে।

৩।কোনও নবী কোনও নারীকে অন্য পুরুষের যৌন চাহিদা মেটানোর জন্য উপহার হিসাবে কোনও পুরুষের কাছে Gift করতে পারে না কিন্তু মহম্মদ করেছে।(সহি আল বুখারি  Volume 1 hadith 371)

৪।কোনও নবী তার নিজের খালার(মাসি) মৃত্যুর পরেও তার দেহ ভোগ করতে পারে না কিন্তু মহম্মদ করেছে।(প্রমানঃ কানয-উল-উম্মাল হাদিস অধ্যায়ঃ১৩,পৃষ্ঠাঃ-২৭৪)

৫।কোনও নবী এক রাতেই অন্যায় ভাবে ৮০০ মানুষকে তাকে বিশ্বাস না করার দায়ে তাদের গলা কাটতে পারেনা কিন্তু মহম্মদ করেছে।(প্রমানঃসহি মুসলিম হাদিস নং ৪৩৯০)

৬।কোনও নবী কোনও মহিলাকে সামান্য কারনে হত্যা করার আদেশ দিতে পারে না কিন্তু মহম্মদ করেছে।(প্রমানঃ ইবনে ইসহাক পৃষ্ঠাঃ ৮১৯ ও ৯৯৫ )

৭।কোনও নবী একজন যৌন দাসী গর্ভবতী নারীকে তার কাছে ক্ষমা চাওয়া সত্তেও তাকে তার পেটের বাচ্চা সহ পাথর ছুড়ে তাকে মারতে পারে না কিন্তু মহম্মদ করেছে। (প্রমানঃ সহি মুসলিম Book 17 :Hadith 4206)

৮।কোনও নবী অন্য ধর্মের লোকদের ধরে অযথা যেখানে পাও সেখানেই তাদের ধরে শাস্তি দেও আর ইসলাম গ্রহন করাও এবং এতেও না মানলে তাদের হত্যা করো এমন  শিক্ষা দিতে পারে না কিন্তু মহম্মদ দিয়েছে।
(প্রমানঃ সূরাঃ আত তাওবাহ আয়াত ০৫)

৯।কোনও স্রষ্টার নবী সেক্সের জন্য যৌন দাসী ব্যাবহার করতে পারে না তাও আবার ১৩টা স্ত্রী থাকার পর।আরও তো বিয়ে করেছে আর ছেরেছে ওগুলা বাদই দিলাম।

১০।কোনও স্রষ্টার নবী নিজে ৫৩ বছরের বুড়ো হয়ে ৯ বছরের মেয়েকে বিয়ে করে বিছানায় নিতে পারে না কিন্তু মহম্মদ নিয়েছে।(প্রমানঃ সহি মুসলিমঃ হাদিস নুং :৩৩০৯)

উপরে আমি যে ১০ টা পয়েন্ট দিলাম এর বাইরে আরও কয়েকশ পয়েন্ট তুলে ধরা যাবে কিন্তু আমার কাছে এতটা সময় নেই তাই আপাতত এই ১০ টা পয়েন্ট নিয়েই আপনার বিবেকের কাছে প্রশ্ন করুন।আপনার বিবেকই আপনাকে উত্তর দিয়ে দিবে যদি কোন মহান সৃষ্টিকর্তা থেকেও থাকে সে সৃষ্টিকর্তা কোন আল্লা হতে পারে না,কারন কোন সৃষ্টিকর্তাই পৃথিবীতে তার প্রিয় সৃষ্টির দূত হিসেবে এমন এক বর্বরকে নবী হিসেবে পাঠাবে না।কিন্তু আপনি যদি মানুষ না হয়ে মসলমান হোন তবে এই লেখা পড়েই প্রথমে আমার কল্লা নামাতে চাইবেই।কেননা আপনি তো প্রথমেই শিখেছেেন,’প্রথমেই আল্লার প্রতি ইমান আনো।’
তাই যেই আপনি বিবেককে বন্ধক রেখে ইমান প্রথমেই এনেছেন ওমনি মানুষ থেকে মসলমানে পরিণত হয়েছেন!