“রানী পদ্মাবতী”….
হ্যাঁ এই সেই সাহসী হিন্দু নারী যিনি নিজের ইজ্জত,ধর্ম একজন জেহাদী আলাউদ্দিন খিলজীর হাত থেকে বাঁচাতে জোহরব্রত(অগ্নিকুন্ডে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা) পালন করেছিলেন সেই পদ্মাবতীর বীরত্বের ইতিহাসকে বিকৃত করল সঞ্জয় লীলা বনসালীর মত জিহাদীর দালাল ।
রানী পদ্মাবতী অগ্নিকুন্ডে ঝাঁপ দিয়েছিল কারন রানী পদ্মাবতী জানত গলায় দড়ি কিংবা বিষপান করে আত্মহত্যা করলে মরদেহ টাকেও হয়ত ধর্ষন করবে জেহাদী আলাউদ্দিন খিলজী ।
ভারতের বুকে বাকস্বাধীনতা ও ধর্মনিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে একের পর এক হিন্দুদের বীরগাঁথা ইতিহাসকে বিকৃত করে চিত্র বানানো হচ্ছে অথচ ইসলামের ইতিহাসকে বিকৃত করার সাহস কোনো চিত্রকারের নেই কারন চাপাতির কোপকে সবাই ভয় করে ।
আজও চিতৌরগড় দুর্গে সেই অগ্নিকুন্ড বর্তমান, আজও সেই অগ্নিশিখার তাপে জ্বলে যাও চুন-সুরকির দেওয়ার বর্তমান, আজও ওই এলাকায় রানী পদ্মাবতীর চিৎকার অনেকেই অনুভব করে, অনেকেই সেই অগ্নির তাপ অনুভব করে তবুও ইতিহাস বিকৃতি কেন?
হিন্দুদের ইতিহাস বিকৃতি করে হিন্দু ধর্মকে শেষ করার বৃহৎ চক্রান্ত শুরু হয়েছে সেই জঘন্যতম চক্রান্তের বিরুদ্ধে সকল হিন্দু গর্জে উঠুন, রানী পদ্মাবতীকে নিয়ে তৈরী সঞ্জয়লীলা বনশালীর “পদ্মাবতী” সিনেমা সম্পূর্নভাবে বয়কট করুন যাতে ভবিষ্যতে আর কোনো চিত্রকার হিন্দুদের ভাবাবেগে আঘাত দেওয়ার মত সিনেমা তৈরী করার সাহস না দেখায় ।