ইতিহাসে এক সাক্ষী,বিখ্যাত যশোরেশ্বরী কালী মন্দির………………………….।।।

যশোরেশ্বরী কালী মন্দির বাংলাদেশের একটি বিখ্যাত মন্দির। এ শক্তিপীঠটি সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার ঈশ্বরীপুর গ্রামে অবস্থিত।যশোরেশ্বরী নামের অর্থ “যশোরের দেবী”। হিন্দু ভক্তদের জন্য এটি একটি পবিত্র তীর্থস্থান।

গুরুত্ব

সত্য যুগে দক্ষ যজ্ঞের পর সতী মাতা দেহ ত্যাগ করলে মহাদেব সতীর মৃতদেহ কাঁধে নিয়ে বিশ্বব্যাপী প্রলয় নৃত্য শুরু করলে বিষ্ণু
দেব সুদর্শন চক্র দ্বারা সতীর মৃতদেহ ছেদন করেন। এতে সতী মাতার
দেহখণ্ডসমূহ ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থানে পতিত হয় এবং এ সকল
স্থানসমূহ শক্তিপীঠ হিসেবে পরিচিতি পায়।[২]

ইতিহাস

ধারনা করা হয় যে, মন্দিরটি আনারি নামের এক ব্রাহ্মণ কর্তৃক নির্মিত
হয়। তিনি এই যশোরেশ্বরী শক্তিপীঠের ১০০টি দরজা নির্মাণ করেন। কিন্তু
মন্দিরটি কখন নির্মিত হয় তা জানা যায়নি। পরবর্তীকালে লক্ষ্মণ সেন ও
প্রতাপাদিত্য কর্তৃক তাদের রাজত্বকালে এটির সংস্কার করা হয়েছিল।

‘নাটমন্দির’ ও স্থাপত্য

মূল মন্দির সংলগ্ন স্থানে নাটমন্দির নামে একটি বৃহত্ মঞ্চমণ্ডপ নির্মাণ
করা হয়েছিল যেখান হতে দেবীর মুখমণ্ডল দেখা যায়। এটি লক্ষ্মণ সেন কর্তৃক
ত্রয়োদশ শতাব্দীতে নির্মাণ করা হয়েছিল কিন্ত্তু কারা এটি নির্মাণ করেছিল
তা জানা যায়নি। ১৯৭১ সালের পর এটি ভেঙে পড়ে। এখন শুধুমাত্র স্তম্ভগুলি
দেখা যায়।

 

চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে প্রথম সংস্কাকারক ডাক্তার
মধুসূদন গুপ্ত…………………………………………………..।।

রমন ইফেক্টের অন্যতম
আবিষ্কারক পদার্থবিজ্ঞানে শ্রীনিবাস কৃষ্ণণ……….।।।

একজন খ্যাতনামা বিজ্ঞানী
কিশোরীমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়
…………………।।

সংস্কৃতি হচ্ছে জীবনের একটি
বিশেষ দিক, যা মৌলিক
মূল্যবোধের বৈশিষ্ট্যে পূর্ণ যা
মানবসমাজ বহন করে চলে
যুগ যুগান্তর ধরে

 

 

তথ্যসূত্র

  • বাংলাপিডিয়া থেকে প্রবন্ধ
  • http://www.sacred-texts.com/tantra/maha/maha00.htm