অম্বিকাচরণ মজুমদার
(১৮৫১–১৯২২) বাঙালি
রাজনীতিবিদ এবং সমাজসেবী[১]
যিনি ভারতীয় জাতিয় কংগ্রেসের সভাপতি ছিলেন।[২]
(১৮৫১–১৯২২) বাঙালি
রাজনীতিবিদ এবং সমাজসেবী[১]
যিনি ভারতীয় জাতিয় কংগ্রেসের সভাপতি ছিলেন।[২]
সংক্ষিপ্ত
জীবনী
জীবনী
অম্বিকাচরণ
মজুমদার
১৮৫১ সালে মাদারিপুর
এ রাজৈর থানাধীন সেনদিয়া গ্রামে জম্মগ্রহণ করেন ৷ তিনি একাধারে বিশিষ্ট রাজনীিতবিদ, আইনজীবি, সমাজসেবক
ও গ্রন্থকার ছিেলন ৷
কৃতিত্বের সাথে বিএ
পাস করার পর ১৮৭৪ সালে তিনি শিক্ষকতার পেশা গ্রহণ করেন ৷ ১৮৭৯ সাল থেকে তিনি ফরিদপুর সদরে আইন
ব্যবসা শুরু করেন ৷ স্যার সুরেন্দ্রনাথের
একজন ঘনিষ্ঠ সহকর্মী হিসেবে রাজনৈতিক জীবনে পদার্পন করেন ৷ ১৮৮১ সালে পিপলস এসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠা
করেন এবং ১৯১৩ থেকে ১৯১৬ সাল পর্যন্ত উক্ত
এসোসিয়েশনের সভাপতি ছিলেন ৷ ১৯১৬ সালে লক্ষ্ণৌতে অনুষ্ঠিত জাতিয় কংগ্রেসের অধিবেশনে তিনি সভাপতি নিযুক্ত
হন ৷ ১৯১৮ সালে রাজেন্দ্র কলেজ স্থাপিত
হলে তিনি কলেজের কার্যনির্বাহী পরিষদের সভাপতি নিযুক্ত হন এবং কলেজ পরিচালনায় ও উন্নয়নে বিশেষ অবদান
রাখেন ৷ তিনি ফরিদপুর জেলা বোর্ডের সদস্য
ও পৌরসভার সভাপতি ছিলেন ৷
মজুমদার
১৮৫১ সালে মাদারিপুর
এ রাজৈর থানাধীন সেনদিয়া গ্রামে জম্মগ্রহণ করেন ৷ তিনি একাধারে বিশিষ্ট রাজনীিতবিদ, আইনজীবি, সমাজসেবক
ও গ্রন্থকার ছিেলন ৷
কৃতিত্বের সাথে বিএ
পাস করার পর ১৮৭৪ সালে তিনি শিক্ষকতার পেশা গ্রহণ করেন ৷ ১৮৭৯ সাল থেকে তিনি ফরিদপুর সদরে আইন
ব্যবসা শুরু করেন ৷ স্যার সুরেন্দ্রনাথের
একজন ঘনিষ্ঠ সহকর্মী হিসেবে রাজনৈতিক জীবনে পদার্পন করেন ৷ ১৮৮১ সালে পিপলস এসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠা
করেন এবং ১৯১৩ থেকে ১৯১৬ সাল পর্যন্ত উক্ত
এসোসিয়েশনের সভাপতি ছিলেন ৷ ১৯১৬ সালে লক্ষ্ণৌতে অনুষ্ঠিত জাতিয় কংগ্রেসের অধিবেশনে তিনি সভাপতি নিযুক্ত
হন ৷ ১৯১৮ সালে রাজেন্দ্র কলেজ স্থাপিত
হলে তিনি কলেজের কার্যনির্বাহী পরিষদের সভাপতি নিযুক্ত হন এবং কলেজ পরিচালনায় ও উন্নয়নে বিশেষ অবদান
রাখেন ৷ তিনি ফরিদপুর জেলা বোর্ডের সদস্য
ও পৌরসভার সভাপতি ছিলেন ৷