আপনি কি মুসলিম পুরুষ?
তাহলে জেনে নিন, কেন আপনি অধিক ধর্ষণপ্রবণ!
১.
প্রথমত ইসলাম প্রেমকে হারাম করেছে। সুতরাং আপনি কখনোই প্রেমিক নন। তবুও মুসলিম হয়েও যদি আপনি প্রেম করেন, বুঝা যাবে আপনি ভন্ড। নারীর প্রতি প্রেমের অভাব এবং প্রেমের নামে ভন্ডামি ধর্ষকের দুটো স্বভাবসুলভ উপাদান।
২.
আপনার ধর্মে পুরুষদের খৎনার প্রচলন আছে । হ্যাঁ, বিজ্ঞান বলছে খৎনা পুরুষকে ধর্ষণপ্রবণ করতে পারে। কীভাবে?শৈশবে খৎনার কারণে পুরুষাঙ্গের সবচেয়ে স্পর্শকাতর জায়গাটার স্পর্শকাতরতা প্রায় শূন্যের কোটায় নেমে যায়। ফলে এরা কখনোই সঙ্গমের প্রকৃত আনন্দ লাভ করতে পারে না। এক সঙ্গে পাঁচটি কনডম ব্যবহার করলে যে অবস্থা হতে পারে, এটিও অনেকটা তাই। এটি যৌনমিলনের স্থায়িত্ব নয়, বিরক্তি বাড়ায়। যেহেতু খৎনা করা পুরুষ সঙ্গমের প্রকৃত ও পরিপূর্ণ আনন্দ পায় না, এবং যথেষ্ট আবেগী হয়ে উঠতে পারে না, ফলে নপুংসকদের মতো এদের মনে এক ধরনের অস্থিরতা সৃষ্টি হয়। আর পরিনতিতে তাদের মধ্যে বহুগামীতা এবং ধর্ষণের মতো অপরাধের মাত্রা বহুগুণ বেড়ে যায়। সারা বিশ্বেই খৎনা করা পুরুষদের মধ্যে ধর্ষণ প্রবণতা বেশি। এবং বহুবিবাহও।
৩.
ইসলামে হস্তমৈথুন কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।হস্তমৈথুন করলে পুরুষের আংগুল হাশরের মাঠে গর্ভবতী হয়ে সাক্ষী দেবে, এমন হাস্যকর হুমকিওও হাদিস গ্রন্থে দেয়া হয়েছে। যাই হোক, বিজ্ঞান বলছে এটা করা কখনো কখনো প্রয়োজনীয় এবং ক্ষতিকর নয় মোটেও। (অবশ্য অতিরিক্ত সব কিছুই খারাপ! ) হস্তমৈথুন আপনার কামপ্রবৃত্তিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। আপনার প্রচন্ড কাম ইচ্ছাকে যদি হস্তমৈথুনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে বাঁধা দেয়া হয় তবে আপনি সেই কামনা চরিতার্থ করতে ধর্ষণের আশ্রয় নিতে পারেন, পারেন না? সে জন্যই হুজুরদের মধ্যে সমকামী এবং শিশু ধর্ষকের সংখ্যা এত বেশি।
৪.
বোরকা নারী পুরুষের স্বাভাবিক সম্পর্ককে নষ্ট করেছে। বোরকা পরিহিতাকে করেছে প্রাইভেট বেশ্যা আর অন্যদের করেছে ভয়ানক অনিরাপদ।
যৌন অবদমন নারীদের করছে অসুস্থ আর পুরুষদের করেছে ধর্ষক কিংবা বিকৃতকামী।
নারীর সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক না থাকার ফলে গরু ছাগল উট কুকুরও অবদমিত মুসলিম পুরুষদের কাছে নিরাপদ থাকেনি । নিরাপদ থাকেনি শিশু কিংবা নিজের ভাইও।
৫.
ইসলামে স্বামীর যৌনক্ষুধা মেটাতে স্ত্রী বাধ্য। যেকোন সময়, যেকোন পরিস্থিতিতে।এখানে অসুস্থতার অজুহাত মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। যদি কোন স্ত্রী এটা অমান্য করে তবে তার জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি। ইসলাম নারীর অনিচ্ছাকে ইচ্ছায় রূপান্তরের জন্য নারীকে মারধর করারও অধিকার পুরুষকে দিয়েছে। ইসলামের দৃষ্টিতে পুরুষকে ধর্ষণ করতে না দেয়াই আসলে অপরাধ। সুতরাং স্পষ্ট হচ্ছে নিশ্চয়ই, কেন একজন মুসলিম পুরুষ ধর্ষণপ্রবণ?
৬.
অপরাধ বিজ্ঞান ধর্ষকদের শরীর ও মন বিশ্লেষণ করে বলছে, ধর্ষকদের একটা সাধারণ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এরা সাধারণত যৌন অজ্ঞ,যৌন অক্ষম এবং যৌন বিকৃত হয়।
খৎনা মুসলিম পুরুষকে স্থায়ীভাবে অক্ষম করে দিতে পারে।
পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি যৌন অজ্ঞ বৃহৎ সম্প্রদায় মুসলিম। এরাই সবচেয়ে বেশি অশিক্ষিত ও মূর্খ।
এবং কঠোর পর্দা প্রথা এবং স্বাভাবিক যৌনতার অভাব এদের বিকৃতকাম করেছে।
সেজন্যই এদের ভেতর ধর্ষকের সংখ্যা বেশি।
৭.
ইসলাম ঘনিষ্ঠ আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে বিয়ের স্বীকৃতি দিয়েছে।বিজ্ঞান বলছে, রক্তের ঘনিষ্ঠতার কারণে সন্তান প্রতিবন্ধী হতে পারে।সেজন্যই পশুপ্রজননের জন্য একই পশুর বীজ মা এবং মেয়ে পশুকে দেয়া হয় না। এতে সন্তান হয়ে উঠতে পারে চিরশিশু আবার কিছু কিছু সন্তান হয়ে উঠতে পারে দানবের মতো ভয়ঙ্কর । প্রতিবন্ধী দানব এবং চিরশিশুরা যেকোনো অপরাধ করে ফেলতে পারে। আর ধর্ষণ? ওটা তো ডালভাত।
৮.
বেহেস্তে প্রায় উলঙ্গ অটোভার্জিন স্বর্গবেশ্যার সুখবর মুসলিম পুরুষদের লোলুপ বানিয়েছে। আর লালসাই ধর্ষণের প্রাথমিক প্ররোচনা।
৯.
দাসী সম্ভোগের ইসলামী প্ররোচনা পুরুষদের ধর্ষণ মানসিকতার অন্যতম স্বীকৃতি। ফলাফল, সৌদি আরবে কাজ করতে যাওয়া আমাদের মা বোনদের ধর্ষিত হওয়া। অনেক সময় গর্ভবতী হয়ে দেশে ফিরে আসা। সুতরাং ধর্ষণ মুসলিম পুরুষদের অন্যতম মৌলিক ধর্মীয় অধিকার।
১০.
ইসলাম নারীকে নিয়ে যেসকল অসম্মানজনক উক্তি করেছে, তাতে একজন পুরুষের নারীর প্রতি অশ্রদ্ধা জেগে উঠা অত্যন্ত স্বাভাবিক।(অন্যান্য ধর্মও ভয়াবহ অসম্মান করেছে নারীকে। তবে হিন্দু কিংবা খ্রিস্টান ওগুলো গ্রহণ করেনি, তারা লজ্জিত। কিন্তু মুসলিমরা ঐ পুরনো ইতরামি বাস্তবায়নের জন্য মরিয়া।) আর অশ্রদ্ধাই যে ধর্ষণের মূল কারণ তা কে না জানে।
দেখুন :
নারীর অবস্থান পুরুষের নিচে। ( কোরআন )
তাদের মর্যাদা পুরুষের অর্ধেক। ( কোরআন , বুখারি )
তারা পুরুষের অধিকৃত সম্পত্তি। (বুখারি )
তারা কুকুরের সমতুল্য। (বুখারি , মুসলিম )
ভালবাসার অযোগ্য। (বুখারি , দাউদ )
তাদের বন্ধক রাখা যায়। (বুখারি )
পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে তারা অপবিত্র। (কোরআন , আল তাবেরী, বই নং 1)
হজ্ব করার অযোগ্য। (বুখারি )
তারা নিকৃষ্ট ( বুখারি )
বুদ্ধিহীন ( বুখারি )
অকৃতজ্ঞ ( বুখারি )
খেলার পুতুল ( আল মোশারফ, 1 নং বই)
হাড়ের মতো বক্রতাযুক্ত। ( মুসলিম , বুখারি )
তারা পুরুষের চাষযোগ্য ক্ষেত্র। ( কোরআন , দাউদ )
তারা শয়তানের রূপ। ( মুসলিম )
তাদের মাঝে নিহিত আছে যাবতীয় খারাপ। ( বুখারি )
তারা বিশ্বাসঘাতক। ( বুখারি )
পুরুষের জন্য ক্ষতিকারক। ( বুখারি )
নেতৃত্ব দেয়ার অযোগ্য (বুখারি )
প্রার্থনা ভঙ্গ হওয়ার কারণ। ( বুখারি )
স্বামীর যৌন আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে তারা বাধ্য। (মুসলিম )
পুরুষরা ইচ্ছা করলেই ধর্ষণ করতে পারবে। (কোরআন ,দাউদ , বুখারি)
পুরুষ পারবে চারজন নারীকে বিয়ে করতে। ( কোরআন )
তালাকের অধিকার রয়েছে শুধু পুরুষদেরইই। (বুখারি, মিশকাত )
স্ত্রীর গায়ে হাত তোলার অধিকার রয়েছে পুরুষদেরই। ( কোরআন , মুসলিম ) যার কারণে কোনো জবাব চাওয়া হবেনা। ( দাউদ )
বেহেস্তে পুরুষের জন্য রয়েছে বহু কুমারী সম্ভোগের ব্যবস্থা। ( কোরআন , মুসলিম , বুখারি , তিরমিজি )
শুধুমাত্র নিরবতাই তাদের বিয়ের সম্মতি। ( বুখারি )
সর্বদা আবদ্ধ রাখতে হবে পর্দায়। ( বুখারি )
মৃত্যুর পর তাদের অধিকাংশের জন্য রয়েছে দোজখের আগুন। ( মুসলিম , বুখারী )
১১.
গনিমতের মাল হিশেবে সদ্য বিধবা এবং যুদ্ধবন্দী নারী ও শিশুদের ধর্ষণের অধিকার ইসলাম দিয়েছে। এবং তাদের ধর্ষণের ফলে যদি নারী গর্ভবতী হয়ে যায় তবে তার দায়িত্বও ঐ ধর্ষকের নয়। নিশ্চয়ই ইসলাম ধর্ষকদের প্রতি দায়িত্বশীল!
১২.
নারীকে দেখলে পুরুষদের কামভাব জাগবেই। এরূপ ইসলামী ইতরামি ধর্ষণ মানসিকতা গঠনের অন্যতম উপাদান। ইসলাম এমনকি, মেয়ে এবং মায়ের মুখ দেখাও নিষিদ্ধ করেছে। যদি নিজ মা এবং নিজ মেয়েকে দেখে কামভাব জেগে উঠে সেই আশংকায়। কী ভয়াবহ।
ইসলাম আসলে পুরুষকে ধর্ষক ছাড়া আর কিছুই ভাবেনি।
১৩.
নারী বেচাকেনা ইসলাম স্বীকৃত। এমনকি ইসলামী বিয়েও আসলে নারী ক্রয়ের চুক্তিপত্র। সুতরাং ধর্ষণ আইনসম্মত!
ওহ হো, মুসলিম পুরুষ মনে রাখুন, বিয়ের পর যৌনমিলন না করেই যদি আপনি তালাক দিয়ে দেন, তবে আপনার ইসলাম কথিত স্ত্রীকে কোন দেনমোহর দিতে হবে না। ইসলাম আপনাকে এই সুবিধাটুকুও দিয়েছে।?
১৪.
হযরত মুহম্মদ নিজে ছয় বছরের শিশু বিয়ে করেছেন, বুড়ো বয়সে। মুসলমানদের তাগিদ দেয়া হয়েছে, যেন তারা তাদের মেয়েদের শিশুকালেই বিয়ে দেয়া হয়, এটা অধিক সোয়াবের। নবী স্বয়ং এর উদাহরণ রেখে গেছেন। আচ্ছা,মুসলিম পুরুষরা শিশু বিয়ে করে শিশুদের সঙ্গে যৌনমিলনের নামে আসলে কী করে? ধর্ষণ নয় কি?
১৫.
অনেকেই বলেন ইসলাম ধর্ষকের শাস্তির ব্যবস্থা করেছে। আসলে এটা মিথ্যাচার। ওটা হবে ব্যভিচার।
ইসলামে ধর্ষণ বলে কোন শব্দ নেই।
তারপরও দেখুন, সাক্ষী রেখে ধর্ষণ হয় না, কিন্তু বর্তমানে প্রচলিত ইসলাম চারজন সাক্ষী ছাড়া ধর্ষণের অভিযোগ বরদাস্ত করে না, বরং উল্টো শাস্তির ব্যবস্থা করেছে। সাক্ষী রেখে কি কেউ ধর্ষণ করে? সুতরাং মুসলিম হিশেবে ধর্ষকের জন্য এটা একটা বিরাট সুবিধা। অতএব, ধর্ষণ চলুক নিশ্চিন্তে।
প্রিয় মুসলিম পুরুষ, আশা করছি বলতে ব্যর্থ হয়েছি কেন আপনি ধর্ষণপ্রবণ! বরং উল্টো আমাকে গালাগাল দিতে ইচ্ছে করছে আর আর কারও কারও হয়তো ইচ্ছে করছে আমাকেই গণধর্ষণ করতে, তাই না? না কি আরো বিশেষ কিছু করতে ইচ্ছে করছে?
এটাই হয়!
কারণ প্রতিবন্ধী মুসলিমদের বুঝাতে স্বয়ং সক্রেটিসও ব্যর্থ হতেন। মুসলিমরা সম্প্রদায়গতভাবেই বুদ্ধি প্রতিবন্ধী। এদের বুদ্ধির বিকাশ খৎনা করে দেয়া হয় শৈশবেই। ফলে এরা সারাজীবন বুদ্ধি প্রতিবন্ধীর জীবন যাপন করে।
আর ধর্ষকরা যে সাধারণত মাথামোটা বুদ্ধি প্রতিবন্ধী হয় সেই খবরও বহু আগেই আমাদের জানিয়ে দিয়েছে অপরাধ ও চিকিৎসা বিজ্ঞান ।
হাহাহা!
ওহে ধর্ষক, তোমরা ইসলামের আর কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে, বলো!
এক মুমিনবন্ধু ইনবক্সে মেসেজ দিলো আর সরাসরি বয়ান করলো,
“এই মাগী, তুই কাডা পছন্দ করোছ, না আকাডা? “
মাথা ঠান্ডা রেখে আমি জবাব দিলাম, “বুঝিনি! “
“শালী, অত কিছু বুঝোস, এইডা বুঝোস না! কাটা আর আকাটা, এহন বুঝসোস? “
“না! “
“কুত্তি! তোর নানীরে জিগা! “
“নানুমণি এখানে নেই। তুমিই বুঝিয়ে বল। “
“কাডা হইলো খৎনা করা পুরুষাঙ্গ। আর আকাডা হইলো খৎনা না করা। এহন বুঝছোস? “
“বুঝেছি! কাটা মানে হলো বিকৃত পুরুষাঙ্গ, আর আকাটা হলো স্বাভাবিক পুরুষাঙ্গ, ঠিক? “
“শালী খানকি! তোর মায়রে বাপ! খানকি, প্রশ্নের জবাব দে তোর কাডা পছন্দ না আকাডা? “
“উহু, কাডা আকাডা নয়, প্রশ্ন করো, স্বাভাবিক না বিকৃত। “
“ওলে আমাল ছিনাল মাগিরে! ঠিক আছে বল, তোর স্বাভাবিক পছন্দ না বিকৃত পছন্দ? “
“স্বাভাবিক! “
“ওরে কুত্তি! তোর তো বিশাল অভিজ্ঞতা! সেজন্যই তোর ফ্রেন্ডলিস্টে আকাডাগো ভিড়! শালী কুত্তি! “
“আকাডা নয়, বলো স্বাভাবিক মানুষের ভিড়। “
“শালী পাডীর ঘরের পাডী! তোর মা স্বাভাবিক, তোর বাপ স্বাভাবিক, তোর চৌদ্দ গুষ্টি স্বাভাবিক। শালী —- “(লেখার অযোগ্য)!
“তুমি বিকৃত, তোমার বাপ বিকৃত, তোমার চৌদ্দ পুরুষ বিকৃত! “
ব্লক দিলাম নির্বোধ মুমিনটাকে।
শৈশবে বুদ্ধির বিকাশ খৎনা করে দেয়া প্রতিবন্ধী মুসলমানরা শুধু সন্ত্রাস, ভীতি, দুঃখ ও বেদনারই কারণ নয়, বিনোদনেরও প্রধান উৎস।
অঙ্গ দান করা ইসলাম বিরুদ্ধে। এর সমর্থনে কিছু মুমিন টিভি তে ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা হল, আল্লাহর তৈরী সৃষ্টির পরিবর্তন করা শয়তানের কাজ, এবং যে এই কাজে সম্মত হয় তাকে আল্লাহ চরমতম শাস্তি দেয়। এবং তার সমর্থনে যে দুটি হাদিসের উল্লেখ করেছেন তা হল, لَّعَنَهُ اللَّهُ وَقَالَ لَأَتَّخِذَنَّ مِنْ عِبَادِكَ نَصِيبًا مَّفْرُوضًا সূরা আন নিসা:118 – যার প্রতি আল্লাহ অভিসম্পাত করেছেন। শয়তান বললঃ আমি অবশ্যই তোমার বান্দাদের মধ্য থেকে নির্দিষ্ট অংশ গ্রহণ করব। وَلَأُضِلَّنَّهُمْ وَلَأُمَنِّيَنَّهُمْ وَلَآمُرَنَّهُمْ فَلَيُبَتِّكُنَّ آذَانَ الْأَنْعَامِ وَلَآمُرَنَّهُمْ فَلَيُغَيِّرُنَّ خَلْقَ اللَّهِ وَمَن يَتَّخِذِ الشَّيْطَانَ وَلِيًّا مِّن دُونِ اللَّهِ فَقَدْ خَسِرَ خُسْرَانًا مُّبِينًا সূরা আন নিসা:119 – তাদেরকে পথভ্রষ্ট করব, তাদেরকে আশ্বাস দেব; তাদেরকে পশুদের কর্ণ ছেদন করতে বলব এবং তাদেরকে আল্লাহর সৃষ্ট আকৃতি পরিবর্তন করতে আদেশ দেব। যে কেউ আল্লাহকে ছেড়ে শয়তানকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে, সে প্রকাশ্য ক্ষতিতে পতিত হয়। ……….. আমার প্রশ্ন হল, ইমান দণ্ড এর আগা কাটলে তাতে কি আল্লাহর তৈরী সৃষ্টির সামান্যতম পরিবর্তন হয় না? মিশরে মেয়েদের যখন খৎনা করা হয় তখন সেই সকল মুমিনরা তাদের এই সকল যুক্তি নিয়ে কোথায় থাকে?