তারা আদপেই বাঙ্গালী হিন্দু নয়, স্রেফ নির্বোধ, সঙ্ঘচেতনাসমৃদ্ধ "গোসন্তান"।

Abhijit Majumdar@        er lekha…
#গোষ্ঠী ও সঙ্ঘচেতনাসমৃদ্ধ হলে বাঙ্গালী হিন্দু আর বাঙ্গালী হিন্দুই থাকে না – সে হয়ে পড়ে বাঙ্গালী হিন্দুর চোখে “#গোসন্তান”। এ জাতির চূড়ান্ত বিলুপ্তি বিধাতার লিখন এবং স্রেফ সময়ের অপেক্ষা – তাই সে বিলুপ্তি যত শীঘ্র হয়, বাঙ্গালী হিন্দু-র হিন্দু সত্ত্বাটুকুর পক্ষে ততই মঙ্গল।
.
যে জাত বক্তিয়ার খিলজী সহ প্রায় ৭০০ বছরের মার ভুলে গর্বের সঙ্গে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পরাকাষ্ঠা “আজাদ হিন্দ ফৌজ” গঠন করে ইংরাজের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য, এবং তার পরবর্তী সময়ে চোখের সামনে নোয়াখালী, গ্রেট ক্যালকাটা দেখার পরেও যার সঙ্ঘচেতনা আসে না, তাকে জাগাবে ধূলাগড়, উস্থি, কালিয়াচক, কিম্বা বাদুড়িয়া ?? তাই আবার হয় নাকি ??
.
যে গোষ্ঠী ও সঙ্ঘচেতনা আপাতভাবে দেখা যাচ্ছে , তা কেবলই স্টকহোম সিন্ড্রম -এ আক্রান্ত বাঙ্গালী হিন্দুর বিভ্রান্ত-উভ্রান্ত মরণ প্রলাপ মাত্র। রাজনৈতিক এবং বিশেষতঃ অর্থনৈতিক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র স্বার্থের গন্ডিতে ব্যাক্তিপ্রাধান্যই সেখানে সঙ্ঘচেতনার মরীচিকা বলে প্রকাশ পায়। সবচেয়ে বড় কথা এই যে এই আপাত সঙ্ঘচেতনার মরীচিকাটুকুও বাঙ্গালী হিন্দুর ইনহেরেন্ট বৈশিষ্ট্য নয়, নেহাতই আরব সাম্রাজ্যবাদের মরুভূমির নির্মম ক্ষণস্থায়ী সৃষ্টি মাত্র। তাই, অচিরেই বাঙ্গালী হিন্দুকে ঐ মরুভূমিতে নিঃশেষ হয়ে মিশে যেতে হবে, আর আমার মতো বাংলা ভাষা ব্যবহারকারী হিন্দু বলে যারা পড়ে থাকবে (যদি আদৌ থাকে), তারা আদপেই বাঙ্গালী হিন্দু নয়, স্রেফ নির্বোধ, সঙ্ঘচেতনাসমৃদ্ধ “গোসন্তান”।