মুখ্যমন্ত্রীর কলকাতাকে “লন্ডন” বানানোর পরিকল্পনা তবে কি বদলে গিয়ে কলকাতাকে “ইসলামাবাদ” বানানোর পরিকল্পনাতে বদলে গেল???
সত্যিই তাই, আপনি পাকিস্তানে যা দেখতে পাবেন আমাদের পশ্চিমবঙ্গেও সেই একই জিনিস দেখতে পাবেন, আমার কথা না বিশ্বাস হলে উজমাকে কটা দিন পশ্চিমবঙ্গে এনে রাখুন দেখবেন উজমা আবার বলবে আমি ভারতে ফিরতে চাই…..
পার্কসার্কাস, মল্লিকপুর জিহাদীদের কাছে জন্নতে পরিনত হয়েছে…..
দক্ষিণ ২৪ পরগনার অধিকাংশ এলাকাতে গেলে আপনি ইরাক-সিরিয়াতে এসেছেন বলে মনে হবে যেখানে খুন-ধর্ষণ, ডাকাতি চলে….
বনগাঁ, বেনাপোল সহ সীমান্ত এলাকা যদিও পশ্চিমবঙ্গের মধ্য তবুও আপনি ভাববেন এটা বাংলা নয় বাংলাদেশের কোনো জায়গা….
মুর্শিদাবাদের লালগোলা ড্রাগ কারবারিদের রাজধানী…..
মুর্শিদাবাদের বেলডাঙা জিহাদী জঙ্গিদের সবচেয়ে বড়ো ঘাঁটি….
মগরাহাট, হাওড়ার বিস্তীর্ন এলাকা জিহাদীদের অস্ত্র তৈরীর কারখানা এবং অস্ত্রের হাট বসে এখানে….
খিদিরপুর, মোমিনপুর গেলে আপনি ভাববেন আপনি পাকিস্তানের করাচী তে আছেন….
পার্কসার্কাস-গার্ডেনরিচ-রাজাবাজারে আপনি ঈদের দিনে এলে ভাববেন এটা পাকিস্তানের কোনো একটা এলাকা….
মালদহ-মুর্শিদাবাদে সরকারের কোনো আইন চলেনা, পুলিশের সাহস নেই ওখানে কোনো অপরাধীকে গ্রেফতার করার মতো, যদিও ওটা বাংলা থেকে বিছিন্ন হয়ে গেছে তবুও খাতায় কলমে ওটা বাংলার একটা জেলা হিসাবে মান্যতা পাচ্ছে…..
নদীয়ার করিমগঞ্জ যেখানে মাদ্রাসার নাম করে জিহাদীদের জিহাদ করার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় ঠিক যেমন পাক অধিকৃত কাশ্মীরে চলে….
বর্ধমানের খাগড়াগড়, মঙ্গলকোট, বীরভূমের নানুর, বোলপুর, মহম্মদবাজার, ইলামবাজার, দুবরাজপুরের ইসলামপুর তো জঙ্গিদের হাতের মুঠোতে যেটাকে ওরা করিডর হিসাবে ব্যবহার করে….
টিপু সুলতান মসজিদের ইমাম বরকতি ছিল কমান্ডো যিনি প্রকাশ্যে জেহাদ ঘোষনা করেছিলেন আল বাগদাদীর মতো….
বাংলার মক্কা মদিনা হল ফুরফুরা শরীফ যেখান থেকে ঠিক করা হয় রাজনীতি কোন পথে যাবে, সব সেকুলার নেতারা সেখানে ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করতে যায়….
এসব কথা না বিশ্বাস হলে উপরের লেখা জায়গা গুলো একদিন ঘুরে দেখুন, ফিরে এসে বলবেন- না ভাই তোমার লেখাটায় সত্যি, সত্যিই পশ্চিমবঙ্গ পাকিস্তানে পরিনত হয়েছে ।