বাংলাদেশ মুসলমানদের ঠাপ খেয়ে এপারে এসে লেখক বেনিয়াদের মধ্য উল্লেখ যোগ্য। নাম চুল গঙ্গোপাধ্যায়। যিনি তার বেশীর ভাগ লেখায় নায়িকা টি হিন্দু, নায়ক অবশ্য কাটুয়া রাখতে ভুল করেন নি।
এহেন বেনিয়া বলেছিলেন –“মুসলমান দের অত্যাচার নিয়ে লিখতে গেলে দাঙ্গা লেগে যেতে পারে “। ১৯৬২ সালে চীন যখন ভারত আক্রমন করলো, ভারতীয় সেনারা খাবি খেয়ে মরতে লাগলো তখন আচার্য বিনোবা ভাবে কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে ভাষণ দিয়ে বলেছিল — চীন সীমান্ত থেকে সেনা সরিয়ে নিয়ে কিছু বালক/বালিকা পাঠিয়ে চীনকে তারা বলুক তোমরা এমন করছো কেন??? ফিরে যান। তোমাদের (চীন) সেনাদের সরিয়ে নাও। “
আরও বললেন — মা কালী কে পূজা করা হিংসার জন্ম দেয়। উত্তরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা পরিস্কার বলেছিল — আপ সিধা চীন চলা যাইয়ে, মা কালী কি জয়। ” শ্রীশ্রী
রবি শঙ্কর আইএস জঙ্গীদের শাস্তির আহ্বান জানালে তারা কয়েকটি মুণ্ডহীণ ধড়ের ছবি পাঠিয়ে পরিস্কার বুঝিয়ে দিয়েছিল যারা হিংসা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, জবাই, ঘরবাড়ী জ্বালিয়ে দিচ্ছে অহিংসা তাদের উপর একফোঁটাও কাজ করবে না।
যদি করতো মায়ানমারের বৌদ্ধদের দ্বারা কখনই রোহিঙ্গা মুসলমানের জন্য পশ্চিবঙ্গের সমগ্র মসজিদ থেকে
সাহায্য সংগ্রহ ও মায়ানমার দূতাবাস ঘেরাও হ’ত কি?????
আইএস জঙ্গীরা পবিত্র #জিহাদ পর্ব দ্বারা তাড়িত হয়েই গলা কাটা, যৌনদাসী বানানো সহ এসব কাজ করে। ঠিক যেমনটি ১৯৪৬, ,৫০, ৫৬, ১৯৭১ সম্প্রতি রংপুর, ক্যানিং, দেগঙ্গা, বসিরহাট, ধূলাগড়, কালিয়াচকে করেছে।
কাজেই প্রত্যাঘাত পূর্বেও ছিল, আজও আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে।
২০১৮ প্রত্যেকের একটাই আদর্শ —
সাংসারিক, কর্ম, সামাজিক, রাজনৈতিক —-” হাতেও মারবো, ভাতেও মারবো! “
আর এজন্যই শ্রী অরবিন্দ তাঁর বিখ্যাত উত্তর পাড়া ভাষণে বলেগেছেন —” ভারত যত গান্ধীবাদের যাদুটা কে ঝেড়ে ফেলে দিতে পারবে, তত স্বাধীন হবে। ” Collected