তাঁরা বলছেন ভারতে নাকি হিন্দু টেরর চলছে। ওঁরা কি জানেন না যে হিন্দু টেররিজম বলে কিছু হয় না? হিন্দুরা টেররিজম করে না। শ্রীকৃষ্ণ শিশুপালের ১০০ অপরাধ ক্ষমা করেছিলেন। ১০১ নম্বরে একেবারে…!
শিশুকামিতা, বহুগামিতা, দাসী সম্ভোগ, অকারণ টেররিজম করা ভীরু, কাপুরুষ মুসলমানদের সুন্নাতুল নবী বা, নবীর সুন্নৎ !
হিন্দু যদি অস্ত্র ধরে, তবে পরশুরাম হন, রাম আসেন, কৃষ্ণ দাঁড়ান কুরুক্ষেত্রে, কিংবা আসবেন কল্কি! তাঁরা কোরআন মোতাবেক গনিমতের মাল এবং জিজিয়া লাভের উদ্দেশ্যে খামাখা বিধর্মীদের হৃদয়ে ত্রাস প্রবেশ করান না। তাঁরা অধর্মের ধ্বংস আনেন। পাপের বিনাশ আনেন, সভ্যতার পুনর্জাগরণের উদ্দেশ্যে!
ভগবান বিষ্ণুর ষষ্ঠ অবতার পরশুরাম একুশবার নিক্ষত্রিয় করেছিলেন পৃথিবীকে!
“ক্ষত্রিয়রুধিরময়ে জগদপগতপাপং,
স্নপয়সি পয়সি শমিতভবতাপং,
কেশব ধৃত ভৃগুপতিরূপ জয়জগদীশহরে!”
কিংবা তাঁর সপ্তম অবতার শ্রীরাম…
“বিতরসি দিক্ষুরণেদিকপতিকমনীয়ং
দশমুখমৌলিবলিং রমনীয়ম্
কেশব ধৃত রামশরীর জয়জগদীশহরে”
কিংবা যিনি আসেন নি সেই ভীষণ করাল দর্শন কল্কি…!
“ম্লেচ্ছনিবহনিধনে কলয়সিকরবালম্
ধূমকেতুমেব কিমপি করালম্
কেশব ধৃত কল্কিশরীর জয়জগদীশহরে।”
কল্কির তো আসার উদ্দেশ্যই হবে ম্লেচ্ছদের নিধন করা! অসুবিধা কোথায়?
সৌজন্য : দেবযানী ভট্টাচার্য্য Through Maarg Sheersh