রয়েছেই। তা থাকুক, তবে, ব্রেন বা মস্তিষ্কই যে শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ
অঙ্গ, এ নিয়ে কোনো বিতর্কের অবকাশ নেই।
তা কিন্তু এখনো পুরোপুরি জেনেবুঝে উঠতে পারেননি গবেষকরা। এর একটা কারণ,
মানুষের মস্তিষ্ক নিয়ে খুব একটা গবেষণার সুযোগ হয়নি। হয় অন্য
প্রাণীর
মস্তিষ্কে গবেষণা চালাতে হয়েছে, নয়তো মৃত ব্যক্তির মস্তিষ্ক পর্যবেক্ষণ
করে, বিজ্ঞানীদের ধারণা গড়ে উঠেছে।
কিন্তু, এটা অস্বীকারের উপায় নেই, ব্রেন কীভাবে কাজ করে, তা কখনোই এই
মৃত মস্তিষ্ক পরীক্ষা করে জানা সম্ভব নয়। কার্যক্ষেত্রে হয়েছেও তাই। যে
কারণে মস্তিষ্কের অনেক কিছুই আজো অজানা, রহস্যাবৃত।
তবে, খুব শিগগিরই ব্রেনের সেই `রহস্য` উন্মোচন হবে বলেই মনে করা হচ্ছে।
যার নেপথ্যে রয়েছে মার্কিন প্রবাসী এক ভারতীয় বিজ্ঞানীর মগজ। ওহিও স্টেট
ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. রেনে আনন্দের নেতৃত্বে একদল নিউরো-গবেষক তাক লাগিয়ে
দিয়েছেন। ল্যাবে কৃত্রিমভাবে তারা তৈরি করে ফেলেছেন `মিনি ব্রেন`।
গবেষণাগারে ক্রমে বেড়ে উঠেছে সেই ব্রেন। এ ধরনের গবেষণা এই প্রথম। কীভাবে
তা সম্ভব হলো?
ওহিও স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষকরা জানাচ্ছেন, পরিণত ত্বকের কোষ সংগ্রহ
করেই তারা এই pluripotent কোষে রূপান্তর করে `মিনি ব্রেন` বানাতে সক্ষম
হয়েছেন। পরিণত হওয়ার পর এই `মিনি ব্রেন`-এর আকার দাঁড়িয়েছে পেনসিল রবারের
মতো। গবেষকদের দাবি, মানব ভ্রূণে যা থাকে, তার ৯৯% হুবহু মিলে যাবে এই মডেল
ব্রেনে। স্পাইনাল কর্ড পর্যন্ত রয়েছে।
এই নিউরো-গবেষকরা আশাবাদী, অদূর ভবিষ্যতে অ্যালঝাইমার্স, অটিসম, ব্রেন
ক্যানসারের মতো অসুখের গবেষণায় কাজে দেবে তাদের তৈরি ক্ষুদ্র মস্তিষ্ক। এই
কৃত্রিম ব্রেনেই পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো সম্ভব হবে। যদিও তারা এই মিনি
ব্রেনকে এখনই `অর্গ্যান` বলছেন না, তারা `অর্গ্যানয়েডস` বলে উল্লেখ করেছেন।
কেন হঠাৎ এ ধরনের আবিষ্কার? ড. আনন্দের কথায়, ব্রেন নিয়ে এখনো পর্যন্ত
যা-কিছু অজানা রয়েছে, সেই রহস্যের জাল ছিঁড়তেই এই মিনি ব্রেন। গবেষণাকারে
যাতে পরীক্ষা চালানো যায়। অদূর ভবিষ্যতে কোনো রোবোটের মাথায় এই মিনি ব্রেন
বসানোর পরিকল্পনা নেই।
- বৈদিক যুগে বিজ্ঞান, আয়ূ, ধনবন্টন, ধাঁধা বা লোক-সাহ…
- ইমেল এর আবিষ্কারক ভি এ শিবা আয়াদুরাই । ৩৯ বছর আগে,…
- বিজ্ঞান চর্চার জন্য যে ধর্ম ত্যাগ করতে হবে বা সেকু…
- আপনি জানেন কি, নতুন ৭ গ্রহর সন্ধানে ভারতীয় জ্যোতির…
- পেসমেকার বানিয়ে নেবে হার্টই, চলবে আজীবন! নেপথ্যে ভ…
- জল জমে বরফ হচ্ছে ১৫১ ডিগ্রি তাপমাত্রাতেও ! বড় চমক…
- বৈদিক চিত্রকাহিনী সংবলিত টেরাকোটায় আচ্ছাদিত মন্দির…
- তবে কি আজকের এই নেটওয়ার্কের প্রযুক্তির বীজ, বৈদিক…
- গায়ত্রী মন্ত্রের প্রকৃত মহিমা কী? কারাই বা এই মন্ত…
- পৃথিবীর এই বৃহত্তম সূর্যঘড়ি বৈদিক ঋষিদের অবদান…….
- দর্শনের আলোকে নাস্তিক আস্তিক সমাচার………………
- কেন ঘোষনা দিয়েও জগৎজ্যোতিকে প্রদান করা হলো না ম…
- How do you track any mobile phone number and calls…
- বাঙালি বিজ্ঞানী শ্রীদত্তা চট্টোপাধ্যায় হাত ধরেই ‘আ…
- মঙ্গলে জলে সন্ধান দিয়েছিলেন ভারতীয় বিজ্ঞানী ভারাহা…
- ভুল গাড়ি চালানো নিয়ন্ত্রণ করতে স্মার্ট কার সিস্টে…
- প্রমাণসহ কৃতিত্ব দাবি ভারতীয় বিজ্ঞানীর,ফাঁকতালে নো…
- পেট্রল C/o প্লাস্টিক, করে দেখালেন ভারতীয় বিজ্ঞানী….