সেটেলার কর্তৃক পাহাড়ি নারীর ধর্ষণ ২০১৮ সালের জানুয়ারি হইতে আগষ্ট পর্যন্ত।
(১) ২১শে জানুয়ারি বিলাইছড়িতে (২) মারমা কিশোরী নিজ বাড়িতে সেনাবাহিনী হাতে ধর্ষণ স্বীকার।
(২) ৮ই মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবসে খাগড়াছড়ি মাটিরাঙ্গার গোমতী ইউনিয়নে এক ত্রিপুরা কিশোরী ধর্ষিত।
(৩) ২২শে মার্চ রাঙামাটি পুরান পাড়া এলাকা কাপ্তাই ভাসমান টিলায় ৫ম শ্রেণীর এক পাহাড়ি শিশু ধর্ষিত হয়।
(৪) ২৫শে মার্চ খাগড়াছড়ি মাটিরাঙ্গার আমতলী ইউনিয়নে ৮ম শ্রেণীর ত্রিপুরা কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টা এবং কুপিয়ে হত্যার চেষ্টার।
(৫) ১৩ই এপ্রিল বানদরবান জেলায় আলীকদম উপজেলার বালুঝিড়ি এলাকাতে (১৪) বছর বয়সী ত্রিপুরা কিশোরী গণধর্ষণের শিকার।
(৬) ১৮মে সীতাকুণ্ডে (২) ত্রিপুরা কিশোরীকে ধর্ষণের পর হত্যা।
(৭) ১৭ই জুন বানদরবান লামায় নিজ বাড়িতে মারমা কিশোরীকে ধর্ষণের পর হত্যা।
(৮) ২১শে জুন খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ পার্কে ১০ম শ্রেণী এক ত্রিপুরা কিশোরী গণধর্ষণের শিকার হয়।
(৯) ৫ জুলাই চট্টগ্রামের রাউজানে এক বৌদ্ধ মন্দিরের অনাথ আশ্রমে এক মারমা কিশোরীকে হত্যা করা হয়।
(১০) ১৭ জুলাই রাঙামাটি জেলার কাউখালিতে দুই সন্তানের জননী ধর্ষণের শিকার হয়। একই দিনে খাগড়াছড়ি মহাছড়িতে এক পাহাড়ি কিশোরী ধর্ষণের শিকার হয়।
(১১) ২৮ জুলাই খাগড়াছড়ির নয় মাইল এলাকায় চতুর্থ শ্রেণীর শিশু কন্যা মৃত্তিকা ত্রিপুরা (পূর্ণা) নামককে ধর্ষণের পর নৃশংসভাবে হত্যা।
(১২) ৫ আগষ্ট রাঙামাটি লংগদু উপজেলার দুর্গম ভাসান্যাদম ইউনিয়নের পূর্ব চাইল্যাতলী গ্রামে ১৬ বছরে প্রতিবন্ধী এক পাহাড়ি কিশোরীকে ধর্ষণের শিকার হয়।
(১৩) ৬ আগষ্ট খাগড়াছড়িতে এক পাহাড়ি নারী (১৯) ধর্ষণের শিকার হয়।
(১৪) ৭ আগষ্ট রাঙামাটি বাঘাইছড়িতে এক পাহাড়ি নারীকে ধর্ষণ চেষ্টা।
(১৫) ১৫ই আগষ্ট জাতীয় শোক দিবসে খাগড়াছড়ি জেলায় গুইমারাই দিন দুপুরে ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে এক পাহাড়ি নারীকে হত্যার চেষ্টা।
পাহাড়ির ওপর অন্যায় অত্যাচার, অগ্নিসংযোগ, ভিক্ষু হত্যা, গণধর্ষণ ও হত্যা আরোও অনেক অনেক……
বিদ্রঃ- মাত্র কয়েকদিনে, পর পর এত গুলো ধর্ষণ ও হত্যা ঘটনা হল, অতি দুঃখের বিষয় কোন ঘটনার বিচার এখন ও হয়নি।
বিচারহীনতা সংস্কৃতিতে ডুবে যাচ্ছে বাংলাদেশ। মানবতার আত্মস্বীৎকার পৌঁছে না তাদের কানে। অসহায় বাংলাদেশ।
ধর্ষণ ও হত্যাকারীদের আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত শাস্তি প্রদান করা হোক।
দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানাচ্ছি।
Indigenous Unity.