ভারত কি ধর্মশালা যে পারছে ভারতে ঢুকে
বসবাস শুরু করে দিচ্ছে …..
১৯৫০ সালে চীন যখন তিব্বত আক্রমণ করলো
তিব্বত থেকে প্রায় দুই লাখ তিব্বতী ভারতে আশ্রয় নিলো
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার যুদ্ধের সময় দুই কোটি শরণার্থী ভারতে শরণ নিলো (বর্তমানে এদের মধ্যে বেশিরভাগই বেইমান ভারত বিরোধী )
২০১৭ মায়ানমারে বৌদ্ধরা আরাকানে রোহিঙ্গা (এটা অনেক দিন ধরেই চলছে)
মুসলমানদের খেদাতে শুরু করলো ৪০ হাজার
রোহিঙ্গা মুসলিম ভারতে আশ্রয় নিলো । আরো ঢুকছে ।।।
তাছাড়া দিনের পর দিন পাকিস্তান বাংলাদেশ বর্ডার থেকে হাজার হাজার অনুপ্রবেশকারী
ভারতে ঢুকছে ।।
আচ্ছা জাস্ট ইমাজিন করুন — ভারতে কোনো
কারণে কয়েক হাজার ভারতীয় বাংলাদেশ বা
পাকিস্তান আশ্রয় নিতে চাইলো । কিন্তু প্রশ্ন হলো এই দেশগুলো কি আশ্রয় দেবে?
যদিও বা সেই দেশের সরকার মানবিকতার খাতিরে আশ্রয় দেয় বাংলাদেশ পাকিস্তানে মানুষ কি মনে নেবে? ?
কোনোদিন তারা মেনে নেবে না, তারা সেই ভারতের শরণার্থী দের উপর নির্যাতন শুরু করে দেবে যাতে তারা অন্য কোথাও পালিয়ে যেতে বাধ্য হয় ।।। দরকার পরলে সেই ভারতীয় শরণার্থী দের লুণ্ঠন করবে তাদের মহিলাদের
ধর্ষণ করবে শেষে হত্যা করবে
তাই বলছি ভাবুন আর চিন্তা করুণ মানবিকতার ঠেকা শুধুমাত্র আমরা নিতে যাবো কেন?
এমনিতেই ১৩০ কোটি ছাপিয়ে গেছে,বেকারত্ব, অভাব -যেখানে ৩০% ভারতীয় আধপেটা থাকে সেখানে এই অতিরিক্ত জন চাপ সমস্ত ভারতের
জনগনের উপর পরবে । ।।
এমনিতেই জনসংখ্যার চাপে ভারতের অবস্থা
খুব খারাপ আগামী দিনে হয়তো বড় দুর্ভিক্ষ
দেখা দিতে পারে তার উপর এই সব শরণার্থী রা
ঢুকলে ভারতের দূরদশা আরো খারাপ হবে ।।
অন্য কোন ধর্মাম্বলী হলে আলাদা ব্যাপার ছিল
কিন্তু এরা তো শান্তির দূত এদের কে আশ্রয়
আমরা নিজেদের বাঁশ নিজেরা নিতে চাইনা
তাছাড়া এই রোহিঙ্গা শরণার্থীরা মুসলিম বেইমানের জাত খাদ্য ও বাসস্থানের জন্য
খুন খারাপি চুরি ছিনতাই রাহাজানি করতে পারে এমন কি ভবিষ্যতে ভারত বিরোধী পাকিস্তান চীন রোহিঙ্গা
মুসলিমদের ব্রেন ওয়াশ করিয়ে ধর্মের নামে
কাফের হত্যা জেহাদ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করাতে পারে ।
তখন তার দায় কে নেবে? ????
এটাই সবথেকে বড় প্রশ্ন।।
আগে নিজেদের সুরক্ষার কথা ভাববো তারপর রিফিউজিদের
কথা ।।
কোনো রকম কমপ্রমাইজ করা যাবে না মানবিকতা চুলোই যাক ।
মমতাজ বেগম কে বলছি এই বাংলা আপনার
বাপের পৈতৃক সম্পত্তি নয় যে যাকে ইচ্ছা
প্রবেশ করিয়ে দেবে । এই বাংলা আমাদের
আপনার মতো কোনো উদ্বাস্তু বাংলাদেশীর বাপের নয়, তাই সাবধান করে দিচ্ছি
সুযোগ পেলে আমরাও ছেড়ে কথা বলবো না
তাই বলছি ভাবুন আর ভাবা প্রাক্টিস করুন
ভবিষ্যত ভারত কে বাঁচানোর জন্য এই রোহিঙ্গা মুসলিমদের তাড়াতে আন্দোলন করুন ।।
ভারতের ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক ও
দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে এই রোহিঙ্গাদের
ভারত থেকে তাড়িয়ে দেওয়া উচিত ।।।।।
জয় শ্রী রাম