“মুসলিম বিশ্বে” এরকম বলদ প্রতি দশকে একটা করে আসে। সেই বলদার বলদামী নিয়া সব যুগেই মুসলমানরা উচ্ছ্বসিত থাকে। ৯০ দশকে বাংলাদেশের অলিতে গলিতে শ্লোগান উঠেছিল “আলু সিম একদাম বুশের বাবা সাদ্দাম “! এই সস্তা শ্লোগান থেকে খুব বেশি উঁচু মানের বিশ্লেষণ তখনও বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের ছিলো না এখনো নাই। সাদ্দাম, গাদ্দাফি, নাসের, খোমেনি এরদোয়ান সকলকেই বুশের বাপ মনে করা হলেও বুশের দেশের পাশার দান বুঝতে তথাকথিত মুসলিম বিশ্বের একজনও ঠিকঠাক লোক আজতক দেখা যায়নি। যাত্রীবাহী বিমানে ইরানের কামান দাগানো দেখে খালি সলিমুল্লাহ খানের খুমা মুবারকটা বারবার মনে আসছিল। লোকটা টেলিভিশনে সেদিন বলছিলো, আমেরিকা হচ্ছে একটা হাতি আর হাতির দেহ বিশাল হলেও মগজটা এতটুকু ছোট। ইরানে হামলা করে আমেরিকা তাদের সেই কম বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েছে। এর খেশারত তাদের দিতে হবে।
এই রকম কাঠ বলদদের দ্রুত আরেকজন নতুন খলিফার প্রয়োজন। ইরানের সুপার ফ্লপ হওয়ার পর এরদোয়ান দিয়ে মনে হয় না সামাল দেয়া যাবে। অক্সফোর্ড পড়ুয়া ইমরান খান বাংলাদেশের ভিডিও দিয়ে ভারতে মুসলিম নির্যাতনের দাবী করা থেকে স্পষ্ট এই লোক বড়জোর বাঁশের কেল্লা পেইজের এডমিন হওয়া যোগ্যতা রাখে। মুমিন সমাজে আজ তাই সংকটের ঘনঘটা। কে দিবে আশা কে দিবে ভরসা …। আপাতত তাই এইসব আবর্জনা ছাপিয়ে নতুন কোন বলদের আমদানি হওয়ার আগ পর্যন্ত ফারুক ওয়াসিফের ভাই বেরাদাররা আশায় দিন গুনুক- ইমাম মাহদী আসপে!