জন্মসাল অনুসারেঃ
প্রথম শতাব্দী =১ থেকে ১০০,
দ্বিতীয় শতাব্দী=১০১ থেকে ২০০খ্রিস্টাব্দ অবধি
তৃতীয়=২০১-৩০০খ্রিঃ
যে শত-বছরে শতক শেষ হয় সেটাই সেই শতাব্দী
০০০খ্রিস্টাব্দ__
১০০খ্রিস্টাব্দ__
২০০খ্রিস্টাব্দ__
৩০০খ্রিস্টাব্দ__
৪০০খ্রিস্টাব্দ__
৫০০খ্রিস্টাব্দ__
৬০০খ্রিস্টাব্দ__
শশাঙ্ক(সপ্তম শতাব্দীর সূচনায়) বাঙালি ছিলেন কিনা তা নিয়ে মতভেদ
আছেবঙ্গদেশের স্বাধীন সার্বভৌম রাজা গুপ্ত সাম্রাজ্য ভেঙে পড়ার পরে তিনি
স্বাধীন রাজা হন মুর্শিদাবাদের কর্ণসুবর্ণ ছিল তাঁর রাজধানী রাজা
হর্ষবর্ধনের সঙ্গে রাজা শশাঙ্কের সাথে যুদ্ধ হয় হিউয়েন-সাং সে সময়ে ভারতে
আসেন সম্ভবত শৈব ছিলেন, বৌদ্ধদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো ছিল না
৭০০খ্রিস্টাব্দ__
৮০০খ্রিস্টাব্দ__
৯০০খ্রিস্টাব্দ__
শ্রীধর আচার্য(● দশম শতক ●) পাটিগণিত, বীজগণিতের পণ্ডিত ও গ্রন্থকার
অতীশ দীপঙ্কর(অনুমান ৯৮০-১০৫৩)[৭৩][শ্রীজ্ঞান অতীশ দীপঙ্কর]তিব্বতে যান ও বৌদ্ধ ধর্ম সংস্কার করেন ও গ্রন্থ রচনা করেন
১,০০০খ্রিস্টাব্দ__
১১০০খ্রিস্টাব্দ__
জীমূতবাহন(আনুমানিক ১১০০-১১৫০)[৫১] ’হিন্দু কোডবিল‘ চালু হবার আগে অবধি
তাঁর রচিত ’দায়ভাগ‘ নামে গ্রন্থ অনুসারে হিন্দুদের উত্তরাধিকার নির্ধারিত
হত
বল্লাল সেন(আনুমানিক ●-১১৭৯) রাজত্ব আঃ ১১৫৮-৬৯, পণ্ডিত, পূর্বের বৌদ্ধ
ধর্ম থেকে হিন্দু ধর্মের পুনরুজ্জীবনকারী,কুলীন প্রথার প্রবর্তকপুত্র
লক্ষ্মণ সেন
লক্ষণ সেন(জন্ম আনুমানিক ১১১৯–●) ৬০ বছর বয়সে(১১৭৮-৯ খ্রিঃ) সিংহাসন আরোহন
মুসলিম অভিযানের আগে বাংলার শেষ রাজা বল্লাল সেনের ছেলে ১৮ অশ্বারোহী
সৈন্য নিয়ে বখতিয়ার খলজির আক্রমণে (আনুঃ ১২০০-১২০৫) নবদ্বীপ থেকে
পূর্ববঙ্গে পলায়ন, ৮০বছরের বেশি বয়সে সেখানে কিছুদিন তাঁর রাজত্ব ছিল
জয়দেব তাঁর সভাকবি
১২০০খ্রিস্টাব্দ__
১৩০০খ্রিস্টাব্দ__
১৪০০খ্রিস্টাব্দ__
কৃত্তিবাস ওঝা(জন্ম চৈতন্যদেবের আগে [চৈতন্যদেব ১৪৮৬-১৫৩৩[৪৮]]) আদি কবি, রামায়ণের বাংলা অনুবাদক
হরিদাস ঠাকুর(১৪৫৩-১৫৩৩)[৮১] যবন হরিদাস শ্রীচৈতন্যের শিষ্য হিন্দু হলেও শৈশবে অনাথ হয়ে মুসলমান ঘরে প্রতিপালিত
নিত্যানন্দ(১৪৭৩-১৫৪৫)[৭৩] শ্রীচৈতন্যের প্রধান পার্ষদ
চৈতন্যদেব(১৪৮৬-১৫৩৩)[৪৮] বৈষ্ণব ধর্মের প্রচারক
রূপ গোস্বামী(১৪৮৯-১৫৬৪)[৭৬] শ্রীচৈতন্যের অনুগামী, ও গৌড়ীয় বৈষ্ণব ধর্মের সিদ্ধান্ত নির্ণয়কারী বৃন্দাবনের বড় গোস্বামীর অন্যতম
রঘুনন্দন(১৪৯৫-১৫৮৫)[৯১] শ্রীচৈতন্য পরিকর
কেশবভারতী(পঞ্চদশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে) শ্রীচৈতন্যদেকে ১৫১০খ্রিঃ,২৬জানুয়ারি দীক্ষা দেন
বিজয় গুপ্ত(● –১৪৯৪– ●) হুসেন শাহের আমলে ১৪৯৪খ্রিঃ মনসামঙ্গল রচনা করেন
বিপ্রদাস পিপলাই(● –১৪৯৫– ●) মনসামঙ্গল রচনাকার ১৪৯৫
১৫০০খ্রিস্টাব্দ__
গোবিন্দদাস(১৫০৮ – ●) শ্রীচৈতন্যের পার্শ্বচর
জীব গোস্বামী(আনুমানিক ১৫১০-১৬০০)[৯১] গৌড়ীয় বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের ছয় গোস্বামীর একজন
কৃষ্ণদাস কবিরাজ(আনুমানিক ১৫৩০-১৬১০)[৮১] ’শ্রীচৈতন্য চরিতামৃত‘ রচনাকার
কেদার রায়(ষোড়শ শতকের শেষ ● — ১৬০৩) বারো ভুঁইঞার একজন
কবিকঙ্কণ মুকুন্দরাম চক্রবর্তী(●–● পৃষ্ঠপোষক রাজা রঘুনাথ রায়, রাজত্ব ১৫৭৩-১৬০৬) কবি চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের রচয়িতা
দৌলত কাজি(আনুমানিক ১৫৮০-১৬৩৮)[৫৯] বাঙালি, আরাকান রাজসভার কবি
১৬০০খ্রিস্টাব্দ__
কাশীরাম দাস জন্ম আনুমানিক সপ্তদশ শতাব্দীর সূচনায় মহাভারতের বাংলা অনুবাদক
কেতকাতদাস ক্ষেমানন্দ(সপ্তদশ শতাব্দী) মঙ্গলকাব্য রচয়িতা
আলাওল(আনুমানিক ১৬২৫)[ছদ্মনাম,আসল নাম অজ্ঞাত]বাঙালি, আরাকান রাজসভার মুসলিম কবি
আলিবর্দি খাঁ(১৬৭৬-১৭৫৬)[৮১]বাংলার নবাবপূর্বপুরুষ আরব
১৭০০খ্রিস্টাব্দ__
মুর্শিদকুলি খাঁ(●–১৭২৭) সুবে বাংলা-বিহার-ওড়িশার সুবেদার ১৭০৯-এ ঢাকা
থেকে রাজধানী মুকসুদাবাদ আনেন, তাঁর নামে সেটাই পরে মুর্শিদাবাদ
আউলচাঁদ(আনুমানিক অষ্টাদশ শতকের গোড়ায়)কর্তাভজা সম্প্রদায়ের আদিগুরু
মহারাজ নন্দকুমার(●- ১৭৭৫) ইংরেজের বিরুদ্ধে যোদ্ধা, তাই মিথ্যা অজুহাতে তাঁকে ফাঁসি দেওয়া হয়
গোপাল ভাঁড়(আনুমানিক অষ্টাদশ শতকের শুরু) নদীয়ার রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের (১৭১০-৮০[৭১]) সভাবিদূষক
কৃষ্ণচন্দ্র রায়(১৭১০-৮০)[৭১] নদীয়ার রাজা, গুণগ্রাহী ভারতচন্দ্র তাঁর সভাকবি গোপাল ভাঁড় তাঁর সভাবিদূষক
ভারতচন্দ্র রায়(১৭১২-৬০)[৪৯] বাংলাভাষার অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি
রানি ভবানী(১৭১৪-৯৩)[৮০] রাজশাহি জেলার নাটোরের জমিদার রাজা রামকান্ত রায়ের
বিধবা স্ত্রী দানী জমিদারির বার্ষিক আয় দেড়কোটি টাকা সিরাজের সঙ্গে
সম্পর্ক খারাপ হওয়ায় পলাশির যুদ্ধে ইংরেজ পক্ষে যোগদেন
রামপ্রসাদ সেন(১৭২০-৮১)[৬২] সাধক কবি
লোকনাথ ব্রহ্মচারী[ঘোষাল](আনুমানিক ১৭৩১-●-১৮৯০ আনুমানিক)[১৬০ ?] সাধক ধর্মপ্রচারক
হাজি মহম্মদ মহসিন(১৭৩২-১৮১২)[৮১] ধর্মপ্রাণ, দাতা
মহারাজ নবকৃষ্ণ(১৭৩৩-৯৭)[৬৫] শোভাবাজার রাজবাড়ির প্রতিষ্ঠাতা
নিমাইচরণ মল্লিক(১৭৩৬-১৮৩৭)[১০২]খ্যাত ব্যবসায়ী
হরু ঠাকুর(১৭৩৯-১৮০৯)[৭১] বিখ্যাত কবিয়াল, কোলকাতার শিমলায় জন্ম
উইলিয়াম জোনস্(১৭৪৬-৯৪)[৪৯]প্রাচ্যবিদ্যা পণ্ডিত, এশিয়াটিক সোসাইটির স্থাপক
কালী মির্জা(১৭৫০-১৮২০)[৭১] সঙ্গীতজ্ঞ
স্যার চার্লস উইলকিনস্(১৭৫০-১৮৩৮)[৮৯] বাংলা ছাপার জন্য প্রথম বিচল
(মুভেব়্ল) হরফ নির্মাতা সহায়তা নেন পঞ্চানন কর্মকারের ন্যাথানিয়েল
ব্রাসি হ্যালহেড রচিত ইংরেজিতে ’আ গ্রামার অব বেঙ্গল ল্যাংগোয়েজ‘ [১৭৭৮]
গ্রন্থে বাংলা হরফে প্রচুর উদাহরণ সেই হরফে ছাপা হয়
ন্যাথানিয়েল ব্রাসি হ্যালহেড(১৭৫১-১৮৩০)[৮০] ইংরেজ ইংরেজ রাজকর্মচারীদের
বাংলা শেখার সুবিধার জন্য ইংরেজিতে ’আ গ্রামার অব বেঙ্গল ল্যাংগোয়েজ‘
[১৭৭৮] লেখেন, বাংলা হরফে প্রচুর উদাহরণ সহ স্যার চার্লস উইলকিনস্ নির্মিত
বিচল(মুভেব়্ল) হরফে বাংলা ছাপার প্রথম সূচনা হয় এখানে
রামদুলাল দে(১৭৫২-১৮২৫)[৭৪]খ্যাত ব্যবসায়ী
রামরাম বসু(১৭৫৭-১৮১৩)[৫৭] বাংলা গদ্য রচনার অন্যতম রূপকার
উইলিয়াম কেরি(১৭৬১-১৮৩৪)[৭৪] ভারতবন্ধু, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিকাশের দূত
মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার(জন্ম আনুমানিক ১৭৬২-১৮১৯)[৫৮] চট্টোপাধ্যায়
সুপ্রিম কোর্টের জজ পণ্ডিত, ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের প্রধান পণ্ডিত, রামমোহনের
আগে বাংলা গদ্য রচনা করেন সতীদাহের বিরুদ্ধে ছিলেন লালন ফকির(১৭৭২/৪ —
১৮৮১/৯০)[১০৭] প্রখ্যাত গীতিকার ও সুফিসাধক দার্শনিক চিন্তাবিদ
রামমোহন রায়(১৭৭৪-১৮৩৩)[৬০] শিক্ষা, ধর্ম, সমাজ,আর্থিক ও সংবাদপত্র
সংস্কারক যুগ পুরুষ বিধবা বিবাহ রদ ইত্যাদি বহুবিধ কর্মকাণ্ডের নায়ক
ডেভিড হেয়ার(১৭৭৫-১৮৪২)[৬৮] শিক্ষাসেবী ব্রিটেনের ঘড়ির ব্যবসায়ী, ভারতে
এসে ব্যবসা করে কোলকাতার হিন্দু কলেজ, মেডিক্যাল কলেজ প্রতিষ্ঠায় প্রধান
অবদান রাখেন
তিতুমির(১৭৮২-১৮৩১)[৫০] প্রকৃত নাম সৈয়দ নিসার আলি বিপ্লবী নায়ক
রাধাকান্ত দেব(১৭৮৪-১৮৬৭)[৮৪] কোলকাতার রক্ষণশীল হিন্দু সমাজের নেতা সংস্কৃত ভাষার বিশ্বকোষ ’শব্দকল্পদ্রুম‘ গ্রন্থের লেখক
রাম বসু(১৭৮৬-১৮২৮)[৪৩] কবিগান রচয়িতা
গঙ্গাকিশোর ভট্টাচার্য(● — ১৮৩১) প্রথম বাংলা সংবাদপত্র ’বাঙ্গাল গেজেটি‘ ও
প্রথম বাংলা ব্যাকরণ Grammar in English and Bengali(১৮১৬) রচয়িতা
ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়(১৭৮৭-১৮৪৮)[৬২] লেখক, রক্ষণশীল বিধবাবিবাহ
প্রচেষ্টায় বাধা দেন, ডিরোজিওর শিষ্যদের তথা ইয়ংবেঙ্গলদের বিরোধী কলিকাতা
কমলালয়, নববাবু বিলাস, নববিবি বিলাস রচনা করেন
মতিলাল শীল(১৭৯২-১৮৫৪)[৬৩]খ্যাত ব্যবসায়ী
রানী রাসমনি দেবী(১৭৯৩-১৮৬১)[৬৯] স্বামী জানবাজারের জমিদার রাজচন্দ্র মাড়
দক্ষিনেশ্বরের মন্দির তৈরি করেন ও রামকৃষ্ণদেবের প্রতিষ্ঠাদাত্রী
দ্বারকানাথ ঠাকুর(১৭৯৪-১৮৪৬)[৫৩] সবচেয়ে বড় বাঙালি পথিকৃৎ ব্যবসায়ী ঠাকুর
পরিবারের পুরোধা, রবীন্দ্রনাথের ঠাকুরদা(পিতার পিতা) পঞ্চানন কর্মকার(● –
১৮০২) ছেনি কেটে বাংলা ছাপার জন্য প্রথম হরফ তৈরি করেন
ভোলা ময়রা(অষ্টাদশ শতকের শেষ●–●উনবিংশ শতকের শুরুতে) কবিগায়ক, মিষ্টির দোকানের মালিক
১৮০০খ্রিস্টাব্দ__
গোপাল উড়ে(উনিশ শতকের লোক) সুগায়ক, যাত্রাদলের নট
এয্ন্টউনি কবিয়াল(● — মৃত্যু আনুমানিক ১৮৩৬) পর্তুগিজ, কালীভক্ত বাংলাগানের খ্যাত কবিয়াল
আশুতোষ দেব(১৮০৫-৫৬)[৫২]ছাতুবাবু নামে বেশি পরিচিত বিদ্যোৎসাহী, নাট্যকার, টপ্পাগান রচয়িতা
দাশরথি রায়(১৮০৬-৫৭)[৫২] পাঁচালিকার রূপে খ্যাত
হেনরি ভিভিয়ান ডিরোজিও(১৮০৯-৩১)[২৩] বাংলার নবজাগরণের হোতা জীবনকাল মাত্র ২৩ বছর
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত(১৮১২-৫৯)[৪৮] কবি
রাধানাথ শিকদার(১৮১৩-৭০)[৫৮]হিমালয়ের এভারেস্ট শৃঙ্গের উচ্চতা নির্ধারণ করেন
রেভারেন্ড কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮১৩-৮৫)[৭৩]ডিরোজিওর শিষ্যখ্রিস্ট যাজক
রামতনু লাহিড়ী(১৮১৩-৯৮)[৮৬] শিক্ষাব্রতী, বিদ্যাসাগরের সহায়ক
প্যারীচাঁদ মিত্র(১৮১৪-৮০)[৬৭] টেকচাঁদ ঠাকুর লেখক ও মুক্তচিন্তার মানুষ
রেভারেন্ড জেমস লং(১৮১৪-৮৭)[৭৪] বাংলাভাষা ও সাহিত্যের উন্নয়নে বিশেষ যত্নশীল ছিলেন বাংলা প্রবাদ বচন সংগ্রহ তাঁর অন্যতম কীর্তি
অবলা বসু(১৮৬৫-১৯৫১)[৮৭]বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসুর সুযোগ্য স্ত্রী
মদনমোহন তর্কালঙ্কার(১৮১৭-৫৮)[৪২] শিশুশিক্ষা বইয়ের লেখক, ’পাখি সব করে রব‘
তাঁর লেখা, বিদ্যাসাগরের সঙ্গী আন্দোলনকারী তাঁর নামটা যত প্রাচীন কর্মে
ততো আধুনিক
দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর(১৮১৭-১৯০৫)[৮৯] ব্রাহ্ম রবীন্দ্রনাথের বাবা
রমাপ্রসাদ রায়(১৮১৭-৬২)[৪৬] কোলকাতা হাইকোর্টের প্রথম ভারতীয় বিচারপতি রাজা রামমোহন রায়ের পুত্র
শম্ভুনাথ পণ্ডিত(১৮২০-৬৭)[৪৮] কাশ্মীরী পণ্ডিত, কোলকাতায় মানুষ বলে বাঙালি হয়ে যান কোলকাতা হাইকোর্টের প্রথম ভারতীয় বিচারপতি
অক্ষয়কুমার দত্ত(১৮২০-৮৬)[৬৭] সাহিত্যসাধক, সমাজসংস্কারক
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর(১৮২০-৯১)[৭২] সমাজসংস্কারক, শিক্ষাবিদ, ”বর্ণপরিচয়“ লেখক, বাংলা ভাষা সংস্কারকবাঙালির জীবনে অক্ষয় বট
রামনারায়ণ তর্করত্ন(১৮২২-৮৬)[৬৫] নাট্যকার ’কুলীনকুল সর্বস্ব‘ তাঁর রচনা
রাজেন্দ্রলাল মিত্র(১৮২২-৯১)[৭০] ভারত চর্চার অন্যতম পথিকৃৎ
হরিশ্চন্দ্র মুখোপাধ্যায়(১৮২৪-৬১)[৩৮] নির্ভীক ইতিহাসখ্যাত সাংবাদিক
মধুসূদন দত্ত(১৮২৪-৭৩)[৫০] ’মেঘনাদ বধ‘ কাব্য রচয়িতা অমর কবি, নাট্যকার
অমিত্রাক্ষর ছন্দের স্রষ্টা জমিদার পুত্র, ভিখিরি অবস্থায় মৃত্যু অল্প
বয়সে খ্রিস্টান হন ইংরেজির প্রতি আকৃষ্ট, ইংরেজ কন্যাকে বিবাহ
রেভারেন্ড লালবিহারী দে(১৮২৪-৯৪)[৭১] শিক্ষাব্রতী, লেখক, সাংবাদিক,যাজক
রচনা ’বেঙ্গল পেজেন্ট লাইফ‘ দৃষ্টিহীন হওয়ায় শেষ জীবনে কষ্ট পান
রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮২৭-৮৭)[৬১] কবি, নাট্যকার
ভূদেব মুখোপাধ্যায়(১৮২৭-৯৪)[৬৮] শিক্ষাব্রতী, হিন্দির উন্নয়নে বিশেষ সচেষ্ট
হন, হিন্দি সর্বভারতীয় ভাষা হওয়া উচিত বলে মনে করতেন মাইকেল মধুসূদনের
সহপাঠী বন্ধু, বিদ্যাসাগরের বিধবা-বিবাহ প্রস্তাব তিনি সমর্থন করেননি
শ্যামাচরণ লাহিড়ি(১৮২৮-৯৫)[৬৮] গৃহী সন্ন্যাসী
দীনবন্ধু মিত্র(১৮৩০-৭৩)[৪৪] নীলদর্পণ নাটকের লেখক
তারকনাথ পালিত(১৮৩১-১৯১৪)[৮৪] এঁর দান করা বাড়িতে ক.বি. সায়েন্স কলেজ
প্রেমচাঁদ, রায়চাঁদ(১৮৩১-১৯২৮)[৯৮] গুজরাতি, বৃত্তির জন্য (১৮৬৮)ক.বি.-কে দু লক্ষ টাকা দেন
কাঙাল হরিনাথ[মজুমদার](১৮৩৩-৯৬)[৬৪] সাংবাদিক
মহেন্দ্রলাল সরকার(১৮৩৩-১৯০৪)[৭২] চিকিৎসক(এয্লোপ্যাথি পরে হোমিওপ্যাথি)
বিহারীলাল চক্রবর্তী(১৮৩৫-৯৪)[৬০] কবি
’ভাই‘ গিরিশচন্দ্র সেন(১৮৩৫-১৯১০)[৭৬]কোরান শরীফের বাংলা অনুবাদক
শ্রীশচন্দ্র বিদ্যারত্ন(●–●) বিদ্যাসাগরের অনুপ্রতিম বন্ধু সংস্কৃত কলেজের
অধ্যাপকবিধবা বিবাহ আইন পাশ হবার পরে বালিকা বিধবা কালীমতী দেবীকে ১৮৫৬,
৭ডিসেম্বর তিনিই প্রথম বিবাহ করে সেযুগের রক্ষণশীল সমাজে বিপ্লবের সূচনা
করেন
রামকৃষ্ণ পরমহংস(১৮৩৬-৮৬)[৫১] গদাধর চট্টোপাধ্যায় কালী সাধক যুগপুরুষ ’যত মত তত পথ‘ তাঁর মতবাদ
গুরুদাস চট্টোপাধ্যায়(১৮৩৭-১৯১৮)[৮২] শরৎচন্দ্রের রচনার প্রকাশক
ব্রহ্মানন্দ কেশবচন্দ্র সেন(১৮৩৮-৮৪)[৪৭] সমাজ সংস্কারক, জাতীয় চেতনার
অন্যতম সূচনাকার, ’ভারতবর্ষীয় ব্রহ্মসমাজ‘ গঠন করেন(১১নভেঃ১৮৬৬)
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়(১৮৩৮-৯৪)[৫৭] সাহিত্যসম্রাট ’বন্দেমাতরম‘ সংগীত তাঁর রচনা
বামাক্ষ্যাপা(১৮৩৮-১৯১১)[৭৪] বামাচরণ চট্টোপাধ্যায় তারাপীঠের কালী সাধক
কালীপ্রসন্ন সিংহ(১৮৪০-৭০)[৩১] হুতোম প্যাঁচার নক্সা-র লেখক
যদুভট্ট(১৮৪০-৮৩)[৪৪] ধ্রুপদ গান লেখক ও গায়ক
শিশিরকুমার ঘোষ(১৮৪০-১৯১১)[৭২] সাংবাদিক, নীলকর বিরোধী আন্দোলনের সমর্থক
ইংরেজদের চালু করা ভার্নাকুলার এয্ক্ট৩ এড়াবার জন্য দ্বিভাষিক পাক্ষিক
অমৃতবাজার পত্রিকার বাংলা অংশ বাদ দিয়ে সম্পূর্ণ ইংরেজিতে প্রকাশ করলে
জাতীয়তাবাদী পত্রিকা বলে জনপ্রিয় হয় পরে তা দৈনিক সংবাদপত্র হয় সর্ব
প্রথমে এটি ছিল গ্রামের বাংলা পাক্ষিক পত্রিকা
সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর(১৮৪২-১৯২৩)[৮২] ভারতের প্রথম আইসিএস(১৮৬৪) ঠাকুর
বাড়ির দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের দ্বিতীয় পুত্র রবীন্দ্রনাথের দাদা
উমেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৪৪-১৯০৬)[৬৩][ডবলিউ সি ব্যানার্জি]কংগ্রেসের প্রথম সভাপতি
গিরিশচন্দ্র ঘোষ(১৮৪৪-১৯১২)[৬৯] নাট্যকার, অভিনেতা, গীতিকার
স্যার গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৪৪-১৯১৮)[৭৫] কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভারতীয় ভাইস চ্যান্সেলর
রাসবিহারী ঘোষ(১৮৪৫-১৯২১)[৭৭] আইনজীবী ও জাতীয়তাবাদী নেতা
কৃষ্ণধন বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৪৬-১৯০৫)[৬০] সঙ্গীতসাধক
আনন্দমোহন বসু(১৮৪৭-১৯০৭)[৬১] পণ্ডিত,শিক্ষাব্রতী
নবীনচন্দ্র সেন(১৮৪৭-১৯০৯)[৬২] কবি
ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়(১৮৪৭-১৯১৯)[৭৩] বাংলায় হাস্যরসের লেখক
শিবনাথ শাস্ত্রী(১৮৪৭-১৯১৯)[৭৩] লেখক, ব্রাহ্ম ধর্ম আন্দোলনের নেতা,
বিদ্যাসাগরের সকল সমাজসংস্কারের সমর্থক ’রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন
বঙ্গসমাজ‘ গ্রন্থের লেখক
রমেশচন্দ্র দত্ত(১৮৪৮-১৯০৯)[৬২] ঐতিহাসিক, ঋক্বেদ সংহিতার অনুবাদক
সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৪৮-১৯২৫)[৭৮] রাষ্ট্রগুরু বিশিষ্ট রাজীতিবিদ ১৯০৫-এর বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে খ্যাত
রজনীকান্ত গুপ্ত(১৮৪৯-১৯০০)[৫১] সাহিত্যিক, ঐতিহাসিক
অন্নদা বাগচি(১৮৪৯-১৯০৫)[৫৭] চিত্রকর শিল্পী
জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর(১৮৪৯-১৯২৫)[৭৭] বহুমুখী প্রতিভা সাহিত্যিক, বহু
ব্যবসার উদ্যোগী, দেশপ্রেমিক, একাধিক ভাষায় দক্ষ, ছবি আঁকা, সংগীতে দক্ষ
এবং বাদক, ঠাকুর বাড়ির সন্তান রবীন্দ্রনাথের বিকাশের প্রধান সহায়ক বড়দাদা
অর্ধেন্দুশেখর মুস্তাফি(১৮৫০-১৯০৯)[৬০] বঙ্গীয় নাট্য আন্দোলনের নেতা
জ্ঞানদানন্দিনী দেবী(১৮৫১-১৯৪১)[৯১] জোড়াসাঁকোর ঠাকুর বাড়ির বধূ, বঙ্গনারীর
সাজের দিশারী
আর জি কর(১৮৫২-১৯১৮)[৬৭][রাধাগোবিন্দ কর]চিকিৎসক
কৃষ্ণকুমার মিত্র(১৮৫২-১৯৩৬)[৮৫] নীলকরদের বিরুদ্ধে আন্দোলনকারী
সারদাদেবী(১৮৫৩-১৯২০)[৬৮] শ্রীরামকৃষ্ণের স্ত্রী
মীর মোশারফ হোসেন(১৮৫৩-১৯২২)[৭০] বিষাদসিন্ধু, জমিদার দর্পণ গ্রন্থের লেখক
অমৃতলাল বসু(১৮৫৩-১৯২৯)[৭৭] নট ও নাট্যকার
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী(১৮৫৩-১৯৩৯)[৮৭] সংস্কৃত পণ্ডিত, বাংলাভাষা গবেষক নেপাল
থেকে দুর্লভ প্রাচীন পুথি সংগ্রহ করে বাংলাভাষার আদি গ্রন্থ ”চর্চাচর্য
বিনিশ্চয়“ তথা ’হাজার বছরের পুরান বাংলা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোঁহা‘ প্রকাশ
করেন
মহেন্দ্র গুপ্ত(১৮৫৪-১৯৩২)[৭৯] শ্রীম রামকৃষ্ণদেবের সান্নিধ্য ধন্য ’শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত‘ রচয়িতা
অরু দত্ত(১৮৫৪-৭৮)[২৫] বোন তরু দত্তের সঙ্গে প্রথম বাঙালি মহিলা বিলেত যান
বিহারীলাল সরকার(১৮৫৫-১৯২১)[৬৭] ঐতিহাসিক,অন্ধকূপ হত্যা মিথ্যা প্রমাণ করেন
যাদবচন্দ্র চক্রবর্তী(১৮৫৫-১৯২৩)[৬৯] গণিতবিদ
অশ্বিনীকুমার দত্ত(১৮৫৬-১৯২৩)[৬৮] দেশ নেতা, বাংলাদেশের বরিশালে ব্রজমোহন কলেজ(বি এম কলেজ) প্রতিষ্ঠা করেন
যোগীন্দ্রনাথ বসু(১৮৫৭-১৯২৭)[৭১] শিক্ষক, শিশুসাহিত্যিক মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবনীকার
গিরীন্দ্রমোহিনী দাসী(১৮৫৮-১৯২৪)[৬৭] কবি
বিপিনচন্দ্র পাল(১৮৫৮-১৯৩২)[৭৫] স্বাধীনতা সংগ্রামী লাল-বাল-পাল[লালা লাজপত রায়, বাল গঙ্গাধর টিলক, বিপিনচন্দ্র পাল] নেতৃত্রয়
মহেশচন্দ্র ভট্টাচার্য(১৮৫৮-১৯৪৩)[৮৬] হোমিওপ্যাথি ঔষধ ব্যবসায়ী
ভূপেন্দ্রনাথ বসু(১৮৫৯-১৯২৪)[৬৬] আইনজীবী, রাজনীতিক
জগদীশ চন্দ্র বসু(১৮৫৯-১৯৩৭)[৭৯] বিজ্ঞানী, গবেষক, উদ্ভিদের চেতনা বিষয়ে নতুন ধারণার প্রকাশক
যোগেশচন্দ্র রায় বিদ্যানিধি(১৮৫৯-১৯৫৬)[৯৮] পণ্ডিত, বাংলা বানানে দ্বিত্ব বর্জনের সূচনাকার
আশানন্দ ঢেঁকি(উনিশ শতকের মাঝামাঝি)বাড়ির ঢেঁকি নিয়ে ডাকাতের সঙ্গে দুঃসাহসিক লড়াই
অক্ষয়কুমার বড়াল(১৮৬০-১৯১৯)[৬০] খ্যাত কবি
মণীন্দ্রচন্দ্র নন্দী(ইং১৮৬০-১৯২৯, বঙ্গাব্দ ১২৬৭-১৩৩৬)[৭০] মুর্শিদাবাদ
জেলার কাশিমবাজারের মহারাজা দাতা, বিদ্যোৎসাহী, সাহিত্যানুরাগী,
শিল্পোদ্যোগী
ঈশানচন্দ্র ঘোষ(১৮৬০-১৯৩৫)[৭৬] বৌদ্ধ জাতকের অনুবাদক
মোজাম্মেল হক(১৮৬০-১৯৩৬)[৭৭] লেখক
চন্দ্রমুখী বসু(১৮৬০-১৯৪৪)[৮৫] প্রথম বাঙালি মহিলা ক.বি. থেকে এম.এ.
ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায়(১৮৬১-১৯০৭)[৪৭] প্রকৃত নাম ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়
খ্রিস্টান হন, পরে আবার হিন্দু শান্তিনিকেতনের আশ্রমিক বিদ্যালয়ের
শিক্ষক
কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায়(১৮৬১-১৯২৩)[৬৩] পণ্ডিত, প্রথম প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাশ, ও প্রথম গ্রাজুয়েট(চন্দ্রমুখী বসু সহ) মহিলা
জলধর সেন(১৮৬১-১৯৩৯)[৭৯] লেখক, ’মাসিক ভারতবর্ষ‘ পত্রিকার সম্পাদক
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর(১৮৬১-১৯৪১, বাংলা ২৫ বৈশাখ ১২৬৮/৭মে,১৮৬১ – ২২শ্রাবণ
১৩৪৮/৭আগস্ট,১৮৪১)[আয়ু ৮০ বছর তিনমাস ৮১] বাংলা সাহিত্য, সংগীত, সংস্কৃতির
দিশারী ইউরোপের বাইরে সাহিত্যে প্রথম নোবেল প্রাপক বিশ্বভারতীর
প্রতিষ্ঠাতাবাঙালির নব সংস্কৃতির উদ্বোধক
নীলরতন সরকার(১৮৬১-১৯৪৩)[৮৩] চিকিৎসক
আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়(১৮৬১-১৯৪৪)[৮৪] দেশজ বিজ্ঞানে আগ্রহী বিজ্ঞানী,
বেঙ্গল কেমিক্যালের প্রতিষ্ঠাতা বাঙালির উন্নয়নে আত্মনিবেদিত
ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ(১৮৬২-১৯৭২)[১১০] বাদক ও গায়ক
স্বামী বিবেকানন্দ(১৮৬৩-১৯০২)[৪০] রামকৃষ্নদেবের প্রধান শিষ্য সন্ন্যাসী বিপ্লবী সন্ন্যাসী
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়(১৮৬৩-১৯১৩)[৫১] কবি, গীতিকার, নাট্যকার
উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরি(১৮৬৩-১৯১৫)[৫৩] শিশু সাহিত্যিক সুকুমার রায়ের বাবা, সত্যজিৎ রায়ের ঠাকুরদা
ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ(১৮৬৩-১৯২৭)[৬৫] নাট্যকার
সত্যেন্দ্রপ্রসন্ন সিংহ(১৮৬৩-১৯২৮)[৬৬] লর্ড সিন্হা বাংলার এয্ড ভোকেট
জেনারেল, ভারত সরকারের আইন মন্ত্রী, কংগ্রেস সভাপতি, ব্রিটিশ ভারতের প্রথম
লর্ড
মানকুমারী বসু(১৮৬৩-১৯৪৩)[৮১] কবি, মাইকেল মধুসূদন দত্তের ভাইঝি
কেদার নাথ বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৬৩-১৯৪৯)[৮৭] বাংলা সাহিত্যে দাদামশাই নামে খ্যাত
রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী(১৮৬৪-১৯১৯)[৫৬] বাংলায় বিজ্ঞান, দর্শন, সাহিত্য বিষয়ের প্রধান লেখক
আশুতোষ মুখোপাধ্যায়(১৮৬৪-১৯২৪)[৬১] বাংলার বাঘ, বিচারপতি, ক.বি. উপাচার্য
কামিনী রায়(১৮৬৪-১৯৩৩)[৭০] সুকবি, অনার্স সহ ভারতের প্রথম মহিলা গ্রাজুয়েট
রজনীকান্ত সেন(১৮৬৫-১৯১০)[৪৬] গীতিকার কান্তকবি
রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়(১৮৬৫-১৯৪৩)[৭৯] সাংবাদিক
বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ(১৮৬৫-১৯৫২)[৮৮] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন পুথির উদ্ধারকারী
পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৬৬-১৯২৩)[৫৮] লেখক, সাংবাদিক
যোগীন্দ্রনাথ সরকার(১৮৬৬-১৯৩৭)[৭২] শিশু সাহিত্যিক ও ”হাসিখুশি“ ও ’হাসিরাশি‘ শিশু গ্রন্থের রচয়িতা নীলরতন সরকারের ছোট ভাই
দীনেশচন্দ্র সেন(১৮৬৬-১৯৩৯)[৭৪] বাংলাভাষার ইতিহাস লেখক ও গবেষক
ভগিনী নিবেদিতা(১৮৬৭-১৯১১)[৪৫] মার্গারেট এলিজাবেথ নোব়্ল বিদেশি বিবেকানন্দের শিষ্য
গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর(১৮৬৭-১৯৩৮)[৭২] ঠাকুর পরিবারের মানুষ, চিত্রকর
হরিচরণ বন্দ্যোপাধায়(১৮৬৭-১৯৫৯)[৯৩] প্রসিদ্ধ বাংলা অভিধান ”বঙ্গীয় শব্দকোষ“ একক প্রচেষ্টায় রচনা করেন
জগদিন্দ্র রায়(১৮৬৮-১৯২৬)[৫৯] নাটোরের রাজা, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনে যুক্ত ছিলেন
হীরেন্দ্রনাথ দত্ত(১৮৬৮-১৯৪২)[৭৫] দার্শনিক, জাতীয়তাবাদী নেতা
প্রমথ চৌধুরী(১৮৬৮-১৯৪৬)[৭৯]’বীরবল‘ সবুজ পত্রের সম্পাদক বাংলা গদ্যে
কথ্যভাষার মার্জিত রূপ সৃষ্টি করেনযে ভাষায় আজ বাংলার সমস্ত লেখালিখি চলে
সখারাম গণেশ দেউস্কর(১৮৬৯-১৯১২)[৪৪] মারাঠি বাংলাভাষার লেখক ইন্দুমাধব মল্লিক(১৮৬৯-১৯১৭)[৪৯] ইকমিক কুকারের আবিষ্কারক
দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ(১৮৭০-১৯২৫)[৫৬] খ্যাত দেশনেতা
মাতঙ্গিনী হাজরা(১৮৭০-১৯৪২)[৭৩] গান্ধীবুড়ি স্বাধীনতা সংগ্রামী শহিদ
স্যার যদুনাথ সরকার(১৮৭০-১৯৫৮)[৮৯] ঐতিহাসিক
অতুলপ্রসাদ সেন(১৮৭১-১৯৩৪)[৬৪] কবি ও গীতিকার [’আ মরি বাংলাভাষা!‘ গানটি তাঁরই রচনা]
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর(১৮৭১-১৯৫১)[৮১] জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারের সন্তান,
চিত্রশিল্পী ’অবন ঠাকুর ছবি লেখে‘ ও কথাসাহিত্যিক ক্ষীরের পুতুল,
শকুন্তলা, বুড়ো আংলা তাঁর রচনা
মুন্সি আব্দুল করিম(১৮৭১-১৯৫৯)[৮৯] বাংলা সাহিত্য গবেষক
জ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস(১৮৭২-১৯৩১)[৬০] ’বাঙ্গালা ভাষার অভিধান‘ প্রণেতা, বিশ বছরের একক প্রয়াস উত্তর প্রদেশের পুলিশ বিভাগের কর্মচারি
সরলাদেবী চৌধুরানী(১৮৭২-১৯৪৫)[৭৪] সমাজসংস্কারক রবীন্দ্রনাথের বোন স্বর্ণকুমারীদেবীর মেয়ে
অরবিন্দ ঘোষ[শ্রীঅরবিন্দ](১৮৭২-১৯৫০)[৭৯]বিপ্লবী নেতা, ও পরে যোগী দার্শনিক
প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়(১৮৭৩-১৯৩২)[৬০] গল্প-উপন্যাস লেখক
ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী(১৮৭৩-১৯৬০)[৮৮] লেখিকা, প্রমথ চৌধুরীর স্ত্রী
এ কে ফজলুল হক(১৮৭৩-১৯৬২)[৯০] অবিভক্ত বাংলার জননেতা শের-ই-বাঙ্গাল
বহুমুখী কর্মপ্রয়াস অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী, পূর্বপাক
প্রধানমন্ত্রী, শিক্ষাব্রতী কোলকাতার লেডি ব্রাবোর্ন কলেজ, মৌলানা আজাদ
কলেজ, বরিশালের চাখার কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন
উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারী(১৮৭৫-১৯৪৬)[৭২] কালাজ্বরের ওষুধের উদ্ভাবক
সরলাবালা সরকার(১৮৭৫-১৯৬১)[৮৭] লেখিকা
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়(১৮৭৬-১৯৩৮)[৬৩] সবচেয়ে জনপ্রিয় অমর কথাশিল্পী দেবদাস তাঁর রচনা
হেমেন্দ্রপ্রসাদ ঘোষ(১৮৭৬-১৯৬২)[৮৭] দৈনিক বসুমতী পত্রিকার সম্পাদক
হরিনাথ দে(১৮৭৭-১৯১১)[৩৫] বহুভাষাবিদ পণ্ডিত কলেজ অধ্যক্ষ, কোলকাতায়
ইম্পিরিয়াল লাইব্রেরির(বর্তমানে ভারতের জাতীয় গ্রন্থাগার) গ্রন্থাগারিক
চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৭৭-১৯৩৮)[৬২] ’রবি-রশ্মি‘ গ্রন্থের লেখক
করুণানিধান বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৭৭-১৯৫৫)[৭৯] কবি
হরেন্দ্রকুমার মুখোপাধ্যায়(১৮৭৭-১৯৫৬)[৮০] পঃবঃ রাজ্যপাল, ক.বি. ইংরেজির
অধ্যাপক, স্বাধীন ভারতের সংবিধান পরিষদের সহ-সভাপতি জন্ম খ্রিস্টান
পরিবারে
দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার(১৮৭৭-১৯৫৭)[৮১] শিশু সাহিত্যিক, ’ঠাকুরমার ঝুলি‘ সংকলক
মুকুন্দ দাস(১৮৭৮-১৯৩৪)[৫৬] যজ্ঞেশ্বর দে চারণ কবি দোকানদার ছিলেন
যতীন্দ্রমোহন বাগচি(১৮৭৮-১৯৪৮)[৭১] কবি
কুলদারঞ্জন রায়(১৮৭৮-১৯৫০)[৭৩] শিশু সাহিত্যিক
সুবলচন্দ্র মিত্র(১৮৭৯-১৯১৩)[৩৫] অভিধানকার
সুবোধ মল্লিক(১৮৭৯-১৯২০)[৪২] দেশনায়ক
ইন্দিরা দেবী(১৮৭৯-১৯২২)[৪৪] লেখিকা
অমূল্যচরণ বিদ্যাভূষণ(১৮৭৯-১৯৪০)[৬২] বহুভাষাবিদ পণ্ডিত ও নানা বিচিত্র বিষয়ের অভিধানকার
সরোজিনী নাইডু(১৮৭৯-১৯৪৯)[৭১] দেশনেত্রী, ইংরেজিতে কবিতা লিখে খ্যাত পিতা ঢাকার অঘোরনাথ চট্টোপাধ্যায়
উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৭৯-১৯৫০)[৭২] দৈনিক বসুমতীর সম্পাদক
যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়(১৮৮০-১৯১৫)[৩৫] বাঘা যতীন ওড়িশার বুড়ি বালাম নদীর
তীরে স্বাধীনতা সংগ্রামে পুলিশের সাথে সম্মুখ যুদ্ধে আহত ও পরদিন মৃত্যু
অল্প বয়সে নিজের নাম লিখতেন — জ্যোতিন
বেগম রোকেয়া(১৮৮০-১৯৩২)[৫৩] বাংলার নারীমুক্তি আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ
বীরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়(১৮৮০-১৯৪৩)[৬৪] বিপ্লবী, রাশিয়ার লেনিনগ্রাদ ছিল
প্রধান কর্মক্ষেত্র ফ্রান্স, জার্মান, রাশিয়া যান সরোজিনী নাইডুর ভাই
রাসবিহারী বসু(১৮৮০-১৯৪৫)[৬৬] স্বাধীনতা সংগ্রামী, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার
আজাদ হিন্দ ফৌজের প্রথম সংগঠক ১৯১২-তে দিল্লির বড়লাটকে হত্যার চেষ্টায়
জড়িত ছিলেন
বারীণ ঘোষ(১৮৮০-১৯৫৯)[৮০] শ্রীঅরবিন্দের ছোট ভাই বিপ্লবী
ক্ষিতিমোহন সেন(১৮৮০-১৯৬০)[৮০] রবীন্দ্রানুরাগী বিশ্বভারতীর আশ্রমিক
রাজশেখর বসু(১৮৮০-১৯৬০)[৮০] ’পরশুরাম‘ বিজ্ঞানের লোক কিন্তু বাংলাভাষার
চর্চায় নিবেদিত বাংলা অভিধান ’চলন্তিকার‘ সংকলকছোট ভাই মনোবিদ
গিরীন্দ্রশেখর বসু বাংলা লাইনো টাইপের প্রবর্তক
খগেন্দ্রনাথ মিত্র(১৮৮০-১৯৬১)[৮১] অধ্যাপক, সাহিত্যিক
গোপেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৮০-১৯৬২)[৮২] বিষ্ণুপুর ঘরানার ধ্রুপদী গায়ক
বাসন্তী দেবী(১৮৮০-১৯৭৪)[৯৫] দেশবন্ধুর স্ত্রী ও রাজনৈতিক সহযোগী মওলানা
আবদুল হামিদ খান ভাসানি(১৮৮০-১৯৭৬)[৯৭] চিনপন্থী জাতীয়তাবাদী নেতা শেষ
জীবনে বাংলাদেশে ছিলেন
সতীশচন্দ্র দাশগুপ্ত(১৮৮০-১৯৭৯)[১০০] গান্ধীবাদী নেতা
দেশপ্রাণ বীরেন্দ্রনাথ শাসমল(১৮৮১-১৯৩৪)[৫৪] জননেতা
উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়(১৮৮১-১৯৬০)[৮০] সাহিত্যিক
শরৎচন্দ্র পণ্ডিত(১৮৮১-১৯৬৮)[৮৮] দাদা ঠাকুর প্রখ্যাত হাস্যরসিক লেখক
অর্ধেন্দুকুমার গঙ্গোপাধ্যায়[ও সি গাঙ্গুলি](১৮৮১-১৯৭৪)[৯৪]শিল্পসমালোচক
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত(১৮৮২-১৯২২)[৪১] কবি
গুরুসদয় দত্ত(১৮৮২-১৯৪১)[৬০] ব্রতচারী আন্দোলনের প্রবর্তক
নলিনীরঞ্জন সরকার(১৮৮২-১৯৫৩)[৭২] কেন্দ্রীয় ও রাজ্য মন্ত্রী
অনুরূপা দেবী(১৮৮২-১৯৫৮)[৭৭] লেখিকা
নন্দলাল বসু(১৮৮২-১৯৬৬)[৮৫] চিত্র শিল্পী
কুমুদরঞ্জন মল্লিক(১৮৮২-১৯৭০)[৮৯] কবি
নিরুপমা দেবী(১৮৮৩-১৯৫১)[৬৯] লেখিকা
চারুচন্দ্র ভট্টাচার্য(১৮৮৩-১৯৬১)[৭৯] তাঁর উদ্যোগে রবীন্দ্ররচনা খণ্ডে খণ্ডে প্রকাশ শুরু
স্বামী প্রজ্ঞানানন্দ(১৮৮৪-১৯২১)[৩৮] সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় প্রথম জীবনে বিপ্লবী
প্রফুল্লকুমার সরকার(১৮৮৪-১৯৪৪)[৬১] আনন্দবাজার পত্রিকার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা
ভিক্ষু শীলভদ্র(১৮৮৪-১৯৫৫)[৭২] বৌদ্ধ শ্রমণ
সত্যচরণ লাহা(১৮৮৪-১৯৮৪)[১০১] পক্ষিতত্ত্ববিদ
যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত(১৮৮৫-১৯৩৩)[৪৯] স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত(১৮৮৫-১৯৫২)[৬৮] খ্যাত দার্শনিক
উল্লাসকর দত্ত(১৮৮৫-১৯৬৫)[৮১] বিপ্লবী প্রথমে মৃত্যুদণ্ড, পরে যাবজ্জীবন, জীবনের শেষদিকে মুক্তি
মহম্মদ শহীদুল্লাহ(১৮৮৫-১৯৬৯)[৮৫] বাংলাভাষা গবেষক, পণ্ডিত, অধ্যাপক
রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৮৬-১৯৩০)[৪৫] প্রত্নতত্ত্ববিদ, ঐতিহাসিক
কান্তিচন্দ্র ঘোষ(১৮৮৬-১৯৪৮)[৬৩] বাংলায় ওমর খৈয়ামের রুবাইয়াৎ অনুবাদক
ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত(১৮৮৬-১৯৭১)[৮৬] তিনিই পূর্বপাকিস্তানে বাংলাভাষাকে
রাষ্ট্রভাষা করার প্রস্তাব দেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামী, পাক
বাহিনীর হাতে নিহত
নেলী সেনগুপ্ত(১৮৮৬-১৯৭৩)[৮৮] নেলী গ্রে, ব্রিটিশ জননেতা যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্তের স্ত্রী ভারতের জাতীয় আন্দোলনে জড়িয়ে ছিলেন
যাদুগোপাল মুখোপাধ্যায়(১৮৮৬-১৯৭৬)[৯১] ডাক্তার, বিপ্লবী যুগান্তর দলের নেতা
কানাইলাল দত্ত(১৮৮৭-১৯০৮)[২২] বিপ্লবী শহিদ ফাঁসিতে মৃত্যু
সুকুমার রায়(১৮৮৭-১৯২৩)[৩৭] শিশু সাহিত্যিক সত্যজিৎ রায়ের বাবা আবোল তাবোল তাঁর রচনা
বিনয়কুমার সরকার(১৮৮৭-১৯৪৯)[৬৩] অর্থনীতিবিদ,ভাষাবিদ, লেখক
গিরীন্দ্রশেখর বসু(১৮৮৭-১৯৫৩)[৬৭] মনস্তত্ত্ববিদ চিকিৎসক, মনোবিজ্ঞানের ইংরেজি, বাংলা বইয়ের লেখক রাজশেখর বসুর(পরশুরাম) ছোট ভাই
বিপিনবিহারী গাঙ্গুলি(১৮৮৭-১৯৫৪)[৬৮] বিপ্লবী
মানবেন্দ্রনাথ রায়(১৮৮৭-১৯৫৪)[৬৮] নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য বিপ্লবী, আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট আন্দোলনের নেতা
যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত(১৮৮৭-১৯৫৪)[৬৮] ইঞ্জিনিয়ার, কবি
প্রফুল্ল চাকি(১৮৮৮-১৯০৮)[২১] বিপ্লবী
বেণীমাধব বড়ুয়া(১৮৮৮-১৯৪৮)[৬১] ভারততত্ত্ববিদ, পালি ও বৌদ্ধশাস্ত্রে পণ্ডিত
সুরেশচন্দ্র মজুমদার(১৮৮৮-১৯৫০)[৬৩] বাল্যবন্ধু প্রফুল্লকুমার সরকারের সঙ্গে ১৯২২ খ্রিস্টাব্দে আনন্দবাজার পত্রিকা প্রকাশ করেন
মোহিতলাল মজুমদার(১৮৮৮-১৯৫২)[৬৫] সমালোচনা সাহিত্যে খ্যাত
নির্মলচন্দ্র চন্দ্র(১৮৮৮-১৯৫৩)[৬৬] বঙ্গরাজনীতির পঞ্চপ্রধানের একজন
রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর(১৮৮৮-১৯৬১)[৭৪] কৃষিবিজ্ঞানী, বিশ্বভারতীর প্রথম
উপাচার্য, রবীন্দ্রনাথের পুত্র
বিধানচন্দ্র রায়(১৮৮৮-১৯৬২)[৭৫] চিকিৎসক, পঃবঃ মুখ্যমন্ত্রী
হেমেন্দ্রকুমার রায়(১৮৮৮-১৯৬৩)[৭৬] শিশুসাহিত্যিক
নরেশচন্দ্র মিত্র(১৮৮৮-১৯৬৮)[৮১] অভিনেতা
অনুকূল ঠাকুর(১৮৮৮-১৯৬৯)[৮২] ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ’সৎসঙ্ঘ‘-এর প্রতিষ্ঠাতা
যামিনী রায়(১৮৮৮-১৯৭২)[৮৫] যুগপ্রবর্তক অনন্য চিত্রশিল্পী
রমেশচন্দ্র মজুমদার(১৮৮৮-১৯৮০)[৯৩] ঐতিহাসিক
ক্ষুদিরাম বসু(১৮৮৯-১৯০৮)[১৯] ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রথম শহিদ ফাঁসি ১০ আগস্ট, ১৯০৮
শরৎচন্দ্র বসু(১৮৮৯-১৯৫০)[৬২] দেশনেতা নেতাজি সুভাষচন্দ্রের দাদা শিশিরকুমার ভাদুড়ি(১৮৮৯-১৯৫৯)[৭১] নট্যাচার্য
ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী(১৮৮৯-১৯৭০)[৮২] স্বাধীনতা সংগ্রামী
নরেন্দ্র দেব(১৮৮৯-১৯৭১)[৮৩] লেখক স্ত্রী রাধারানী দেবীও সুকবি
মুজফ্ফর আহমদ(১৮৮৯-১৯৭৩)[৮৫] ভারতের কমিউনিস্ট আন্দোলনের অন্যতম সূচনাকার
কালিদাস রায়(১৮৮৯-১৯৭৫)[৮৭] কবি
নলিনীকান্ত সরকার(১৮৮৯-১৯৮৪)[৯৬] গায়ক, লেখক, হাস্যরসিক
ভীমভবানী(১৮৯০-১৯২২)[৩৩] ভবেন্দ্রমোহন সাহা মল্লবীর সার্কাসের খেলোয়াড়
এস ওয়াজেদ আলি(১৮৯০-১৯৫১)[৬২] লেখক ’সেই ট্রয্ডিশন সমানে চলেছে‘
অসিতকুমার হালদার(১৮৯০-১৯৬৪)[৭৫] চিত্রশিল্পী ও শিল্পশিক্ষক
প্রেমাঙ্কুর আতর্থী(১৮৯০-১৯৬৪)[৭৫] লেখক
হাসান শাহেদ সুরাবর্দি(১৮৯০-১৯৬৫)[৭৬] ভাষাতত্ত্ববিদ, চারুশিল্পী
ক.বি.অধ্যাপক, রাশিয়াতে অধ্যাপনা করেন,বহুদেশের রাষ্ট্রদূত,৩০টি ভাষায়
জ্ঞানমৃত্যু করাচিতে
সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়(১৮৯০-১৯৭৭)[৮৮] আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন ভাষাতাত্ত্বিক
ধনগোপাল মুখোপাধ্যায়(১৮৯১-১৯৩৬)[৪৬] বিপ্লবী, আমেরিকান ইংরেজি সাহিত্যিক
কিরণশঙ্কর রায়(১৮৯১-১৯৪৯)[৫৯] রাজনীতিবিদ কংগ্রেস নেতা
ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৯১-১৯৫২)[৬২] বাংলা সাহিত্যের গবেষক
শিশিরকুমার মিত্র(১৮৯১-১৯৬৩)[৭২] বিজ্ঞানী শিক্ষক
কালিদাস নাগ(১৮৯১-১৯৬৬)[৭৫] ভারত তত্ত্ববিদ
দেবীপ্রসাদ রায়চৌধুরী(১৮৯১-১৯৭৫)[৮৫] ভাস্কর
সীতারামদাস ওঙ্কারনাথ(১৮৯১-১৯৮২)[৯২] প্রবোধ চট্টোপাধ্যায় উচ্চমার্গের সাধক
প্রফুল্লচন্দ্র ঘোষ(১৮৯১-১৯৮৯)[৯৯] গান্ধীবাদী, পঃবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী
হোসেন শহিদ সুরাবর্দি(১৮৯২-১৯৬৩)[৭২] ভারত উপমহাদেশের নেতা ভারত বিভাগের
পূর্বে ১৯৪৬-এ অবিভক্ত বাংলার প্রধান মন্ত্রী হন, পরে পাকিস্তানের নেতা
শেষে অবিভক্ত পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী[১৯৫৬] আয়ুব খাঁর সামরিক শাসনের
কালে রাজনীতি বিচ্ছিন্ন, পরে লেবাননের রাজধানী বেরুটে মৃত্যু
শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৯২-১৯৭০)[৭৮] সাহিত্য সমালোচক
গোবর গুহ(১৮৯২-১৯৭২)[৮১] মল্লবীর
প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়(১৮৯২-১৯৮৫)[৯৪] রবীন্দ্রজীবনীকার
নীলরতন ধর(১৮৯২-১৯৮৬)[৯৫] বিজ্ঞানী
সূর্য সেন(১৮৯৩-১৯৩৪)[৪১] মাস্টার দা চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠনের নেতা, গ্রেপ্তার ও পরে ফাঁসি হয় অকুতোভয় সংগঠক বিপ্লবী
স্বামী প্রণবানন্দ(১৮৯৩-১৯৪১)[৪৯] ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা
মেঘনাদ সাহা(১৮৯৩-১৯৫৬)[৬৪] শিক্ষক বিজ্ঞানী, তার পরিকল্পনা মতো স্বাধীন
ভারতের বহু প্রকল্প গড়ে ওঠে আধুনিক ভারতের পঞ্জিকা সংস্কারক
কৃষ্ণচন্দ্র দে(১৮৯৩-১৯৬২)[৭০] গায়ক, দৃষ্টিহীন
ফণিভূষণ বিদ্যাবিনোদ(১৮৯৩-১৯৬৮)[৭৬] বড় ফণি যাত্রা জগতের প্রবাদপুরুষ
প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ(১৮৯৩-১৯৭২)[৮০] রবীন্দ্রসান্নিধ্যধন্য পরিসংখ্যানবিদ
অমল হোম(১৮৯৩-১৯৭৫)[৮৩]রবীন্দ্রনাথের সান্নিধ্যধন্য সাংবাদিক
ধীরেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়(১৮৯৩-১৯৭৮)[৮৬] ডি জি চারু শিল্পী ও চলচ্চিত্র নির্মাতা
কালীকিঙ্কর সেনগুপ্ত(১৮৯৩-১৯৮৬)[৯৪] কবি
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৯৪-১৯৫০)[৫৭] ’পথের পাঁচালি‘ গ্রন্থের লেখক
জ্ঞানচন্দ্র ঘোষ(১৮৯৪-১৯৫৯)[৬৬] বিজ্ঞানী, কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য
ধূর্জটিপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়(১৮৯৪-১৯৬১)[৬৮] অধ্যাপক, গায়ক, শিক্ষাব্রতী
খাজা নাজিমুদ্দিন(১৮৯৪-১৯৬৪)[৭১] অবিভক্ত বাংলার দ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রী, অবিভক্ত পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল, ও প্রধানমন্ত্রী
সত্যেন্দ্রনাথ বসু(১৮৯৪-১৯৭৪)[৮১] বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানী
সুধীররঞ্জন দাশ(১৮৯৪-১৯৭৭)[৮৪] ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য
দেবপ্রসাদ ঘোষ(১৮৯৪-১৯৮৫)[৯২] শিক্ষাবিদ, অঙ্কে পণ্ডিত, বাংলা বানান নিয়ে রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে বিতর্কে খ্যাত
বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায়(১৮৯৪-১৯৮৭)[৯৪] বভম লেখক হাস্যরসিক
হেমন্তকুমার সরকার(১৮৯৫-১৯৫২)[৫৮] স্বাধীনতা সংগ্রামী সুভাষচন্দ্রের বাল্য বন্ধু
বরদা উকিল(১৮৯৫-১৯৬৭)[৭৩] অঙ্কন শিল্পী
মুকুল দে(১৮৯৫-১৯৮৯)[৯৫] অঙ্কন শিল্পী
রাধাবিনোদ পাল(১৮৯৬-১৯৬৭)[৭২] আইনবিদ আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারক হিসেবে অন্যদের বিরুদ্ধে গিয়ে জাপানকে যুদ্ধাপরাধ থেকে মুক্তি দেন
কাজি আবদুল ওদুদ(১৮৯৬-১৯৭০)[৭৫] সুলেখক
অহীন্দ্র চৌধুরী(১৮৯৬-১৯৭৪)[৭৯] মঞ্চ ও চলচ্চিত্রের অভিনেতা
গোষ্ঠ পাল(১৮৯৬-১৯৭৬)[৮১] ফুটবল খেলোয়াড়
আনন্দময়ী মা(১৮৯৬-১৯৮২)[৮৭][পিতা বিপিনবিহারী ভট্টাচার্য]সন্ন্যাসিনী
শশধর দত্ত(●–১৯৫২)[] রোমাঞ্চ কাহিনি ’দস্যুমোহন‘ সিরিজের লেখক
সুভাষচন্দ্র বসু(১৮৯৭- ● [১৯৪৫])[৪৯ ৼ] নেতাজি বিশ্বখ্যাত দেশনায়ক
মোতাহার হোসেন(১৮৯৭-● )[] পণ্ডিত, বাংলাদেশের জাতীয় অধ্যাপক বঙ্কিম মুখোপাধ্যায়(১৮৯৭-১৯৬১)[৬৫] কমিউনিস্ট নেতা
পরিমল গোস্বামী(১৮৯৭-১৯৭৬)[৮০] লেখক, সাংবাদিক
ত্রিপুরাশংকর সেনশাস্ত্রী(১৮৯৭-১৯৮০)[৮৪] লেখক, শিক্ষাব্রতী
দিলীপকুমার রায়(১৮৯৭-১৯৮০)[৮৪] গান ও কীর্তনে খ্যাত দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের পুত্র
নীতীন বসু(১৮৯৭-১৯৮৬)[৯০] সিনেমা পরিচালক
প্রবোধচন্দ্র সেন(১৮৯৭-১৯৮৬)[৯০] বাংলা ছন্দ পণ্ডিত
প্রফুল্লচন্দ্র সেন(১৮৯৭-১৯৯০)[৯৪] পি.সি.সেন পঃবঃ মুখ্যমন্ত্রী
সাহানাদেবী(১৮৯৭-১৯৯০)[৯৪] গায়িকা, শ্রীঅরবিন্দের শিষ্য
রাধারমণ মিত্র(১৮৯৭-১৯৯২)[৯৬] কোলকাতা বিষয়ে গবেষক
সুকুমার সেন(১৮৯৮-১৯৬৩)[৬৬] স্বাধীন ভারতের প্রথম মুখ্য নির্বাচন কমিশনার
তারাশংকর বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৯৮-১৯৭১)[৭৪] সাহিত্যিক ’গণদেবতার‘ লেখক
দেবকীকুমার বসু(১৮৯৮-১৯৭১)[৭৪] প্রথম যুগের চলচ্চিত্রকার
বিজয়লাল চট্টোপাধ্যায়(১৮৯৮-১৯৭৪)[৭৭] সাংবাদিক
ক্ষীরোদ নট্ট(১৮৯৮-১৯৭৫)[৭৮] ঢোলবাদক
কাজি নজরুল ইসলাম(১৮৯৮-১৯৭৬)[৭৯] বিদ্রোহী কবি, গীতিকার
অতুল বসু(১৮৯৮-১৯৭৭)[৮০] শিল্পী
ইন্দুবালা দেবী(১৮৯৮-১৯৮৪)[৮৭] গায়িকা
তুষারকান্তি ঘোষ(১৮৯৮-১৯৯৪)[৯৭] ইংরেজি ’অমৃতবাজার পত্রিকা‘ ও বাংলা কাগজ ’যুগান্তর‘-এর সম্পাদক
জীবনানন্দ দাশ(১৮৯৯-১৯৫৪)[৫৬] রূপসী বাংলার কবি বাংলা কবিতার নব দিগন্তের সূচনাকারী
তুলসী চক্রবর্তী(১৮৯৯-১৯৬১)[৬৩] চলচ্চিত্র অভিনেতা
শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৯৯-১৯৭০)[৭২] লেখক ’ঝিন্দের বন্দী‘-র লেখক, গোয়েন্দা কাহিনির ব্যোমকেশ চরিত্রের স্রষ্টা
বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়(১৮৯৯-১৯৭৯)[৮১] বনফুল লেখক
১৯০০খ্রিস্টাব্দ__
সন্তোষকুমার মিত্র(১৯০০-৩১)[৩২] স্বাধীনতা সংগ্রামের শহিদ
ছবি বিশ্বাস(১৯০০-৬২)[৬৩] মঞ্চ ও চলচ্চিত্র অভিনেতা
সজনীকান্ত দাস(১৯০০-৬২)[৬৩] কবি, গীতিকার ’শনিবারের চিঠি‘-র সম্পাদক
লীলা রায়(১৯০০-১৯৭০)[৭১] দেশনেত্রী
উদয়শঙ্কর(১৯০০-৭৭)[৭৮] নৃত্যশিল্পী
মহম্মদ কুদরত-ই-খুদা(১৯০০-৭৭)[৭৮] রসায়ন বিজ্ঞানী শেষ জীবন বাংলাদেশে
নির্মলকুমারী মহলানবিশ(১৯০০-৮১)[৮২] রানি মহলানবিশ রবীন্দ্রসান্নিধ্য ধন্য
আঙ্গুরাবলা(১৯০০-৮৪)[৮৫] গায়িকা
সুকুমার সেন(১৯০০-৯২)[৯৩] ভাষাতত্ত্ববিদ, চিন্তাশীল লেখক
শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়(১৯০১-৫৩)[৫৩] তেজস্বী দেশনেতা, শিক্ষাসংগঠক ক.বি. উপাচার্য
আব্বাসউদ্দিন আহমদ(১৯০১-৫৭)[৫৭] গায়ক
সুধীন্দ্রনাথ দত্ত(১৯০১-৬০)[৬০] আধুনিক বাংলা কবিতার অন্যতম পথিকৃৎ
নির্মলকুমার বসু(১৯০১-৭২)[৭২] নৃতত্ত্ববিদ
শিশিরকুমার মিত্র(১৯০১-৭৬)[৭৬] দার্শনিক, ইতিহাসবিদ, শিল্প সমালোচক
শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়(১৯০১-৭৬)[৭৬] লেখক
অমিয় চক্রবর্তী(১৯০১-৮৪)[৮৪] কবি
প্রমথনাথ বিশী(১৯০১-৮৫)[৮৫] প্র.না.বি. লেখক
অজয় মুখোপাধ্যায়(১৯০১-৮৬)[৮৬] স্বাধীনতা সংগ্রামী ও পঃবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী
মনোজ বসু(১৯০১-৮৭)[৮৭] সাহিত্যিক
সুনির্মল বসু(১৯০২-৫৭)[৫৬] শিশুসাহিত্যিক, ছড়াছন্দে বিশেষ দক্ষ
চিন্তাহরণ চক্রবর্তী(১৯০২-৭২)[৭১] পণ্ডিত শিক্ষাব্রতী
শিবরাম চক্রবর্তী(১৯০২-৮০)[৭৯] শিশু সাহিত্যিক, হাস্যরসের স্রষ্টা
চারুচন্দ্র চক্রবর্তী(১৯০২-৮১)[৮০] লেখক, ছদ্মনাম জরাসন্ধ
অখিল নিয়োগী(১৯০২-৯৩)[৯২] স্বপন বুড়ো শিশু সাহিত্যিক যুগান্তর দৈনিক পত্রিকার ছোটদের পাত্তাড়ির পরিচালক
রেজাউল করিম(১৯০২-৯৩)[৯২] শিক্ষাব্রতী, চিন্তাশীল লেখক
উমাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়(১৯০২-৯৭)[৯৬] ভ্রমণ সাহিত্যের লেখক
প্রমথেশ বড়ুয়া(১৯০৩-৫২)[৫০] চলচ্চিত্র পরিচালক ও অভিনেতা
জহর গঙ্গোপাধ্যায়(১৯০৩-৬৯)[৬৭] মঞ্চ ও চলচ্চিত্র অভিনেতা
বিষ্ণুচরণ ঘোষ(১৯০৩-৭০)[৬৮] ব্যায়ামবিদ
যোগেশচন্দ্র বাগল(১৯০৩-৭২)[৭০] বাংলা সাহিত্য ও ভারত-ইতিহাসের গবেষক
জসিমুদ্দিন(১৯০৩-৭৬)[৭৪] পল্লীকবি
নীহাররঞ্জন রায়(১৯০৩-৮১)[৭৯] ঐতিহাসিক
রাইচাঁদ বড়াল(১৯০৩-৮১)[৭৯] সঙ্গীত সাধক
রাধারানী দেবী(১৯০৩-৮৯)[৮৭] কবি
যতীন্দ্রনাথ দাস(১৯০৪-২৯)[২৬] ইংরেজের জেলে অন্যায়ের বিরুদ্ধে ৬৩ দিন অনশন করে শহিদ হন
সৈয়দ মুজতবা আলি(১৯০৪-৭৪)[৭১] সাহিত্যিক
অতুল্য ঘোষ(১৯০৪-৮৬)[৮৩] রাজনৈতিক নেতা
প্রেমেন্দ্র মিত্র(১৯০৪-৮৬)[৮৩] কল্পবিজ্ঞান লেখক ’ঘনাদা‘ চরিত্রের স্রষ্টা
তিমিরবরণ[ভট্টাচার্য](১৯০৪-৮৭)[৮৪] সিনেমার সঙ্গীত পরিচালক
ধীরাজ ভট্টাচার্য(১৯০৫-●)[] বাংলা চলচ্চিত্রর প্রথম যুগের অভিনেতা
নৃপেন্দ্রকৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায়(১৯০৫-৬৪)[৬০] লেখক
প্রভাবতীদেবী সরস্বতী(১৯০৫-৭২)[৬৮] লেখক
পঙ্কজকুমার মল্লিক(১৯০৫-৭৮)[৭৪] সংগীত শিল্পী
অনিলচন্দ্র ঘোষ(১৯০৫-৭৯)[৭৫] গীতার অনুবাদক ও ভাষ্যকার
প্রবোধকুমার সান্যাল(১৯০৫-৮৩)[৭৯] পরিব্রাজক সাংবাদিক
আবুল হাসানাত(১৯০৫-৮৫)[৮১] বাংলাভাষায় যৌনবিজ্ঞানের লেখক
বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র(১৯০৫-৯১)[৮৭] মহালয়ার ’মহিষাসুরমর্দিনী‘ সঙ্গীতালেখ্যের প্রধান ভাষ্যকার
ত্রিগুণা সেন(১৯০৫-৯৮)[৯৪] শিক্ষাব্রতী যাদবপুর ও বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ভারত সরকারের শিক্ষামন্ত্রী
সতীনাথ ভাদুড়ি(১৯০৬-৬৫)[৬০] লেখকজাগরী, ঢোঁরাই চরিত মানস- গ্রন্থের লেখক
পাহাড়ী সান্যাল(১৯০৬-৭৪)[৬৯] চলচ্চিত্র অভিনেতা
শচীন দেববর্মণ(১৯০৬-৭৫)[৭০] গায়ক, সুরকার
রামকিঙ্কর বেইজ(১৯০৬-৮০)[৭৫] শিল্পী ও ভাস্কর তারঁ সৃষ্টি ’সাঁওতাল পরিবার‘
আবু সঈদ আইয়ুব(১৯০৬-৮২)[৭৭] রবীন্দ্র অনুরাগী বাংলা লেখক মাতৃভাষা বাংলা নয়
এনামুল হক(১৯০৬- ● ) গবেষক
জ্ঞানেন্দ্রনাথ মজুমদার(১৯০৭-৭৮)[৭২] চিকিৎসক
কৃষ্ণ কৃপালনি(১৯০৭-৯২)[৮৬] সিন্ধু প্রদেশের লোক, বাংলাকে ঘর করে
নিয়েছিলেন রাজনৈতিক নেতা, রবীন্দ্রনাথের দৌহিত্রী[কন্যার কন্যা] নন্দিতাকে
বিয়ে করেন
বিনয়কৃষ্ণ বসু(১৯০৮-৩০)[২৩] রাইটার্স অলিন্দ যুদ্ধ খ্যাত বিপ্লবী বিনয়-বাদল-দীনেশ
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়(১৯০৮-৫৬)[৪৯] প্রবোধকুমার লেখক
হেমেন্দ্রনাথ মজুমদার(১৯০৮-৫৭)[৫০] খ্যাত চিত্রশিল্পী
বুদ্ধদেব বসু(১৯০৮-৭৪)[৬৭] লেখক
সুচেতা কৃপালনি(১৯০৮-৭৪)[৬৭] দেশব্রতী নেত্রী বাবা সুরেন্দ্রনাথ মজুমদার,
জন্ম পাঞ্জাবে জাতীয়তাবাদী নেতা জে.বি. কৃপালনির সঙ্গে বিবাহ হয়
বন্দে আলি মিঞা(১৯০৮-৭৯)[৭২] কবি
জয়ন্তনাথ চৌধুরি(১৯০৮-৮৩)[৭৬] স্বাধীন ভারতের মেজর জেনারেল
রাধামোহন ভট্টাচার্য(১৯০৮-৮৩)[৭৬] সিনেমার অভিনেতা
পুলিনবিহারী সেন(১৯০৮-৮৪)[৭৭] রবীন্দ্রসাহিত্য বিশারদ
গজেন্দ্রকুমার মিত্র(১৯০৮-৯৪)[৮৭] লেখক, প্রকাশক
দেবিকারানী(১৯০৮-৯৪)[৮৭] ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতের প্রথম সম্মানিত মহিলা
সঞ্জয় ভট্টাচার্য(১৯০৯-৬৯)[৬১] কবি সম্পাদক– পূর্বাশা
ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায়(১৯০৯-৭৭)[৬৯] গায়ক
সুবোধ ঘোষ(১৯০৯-৮০)[৭২] সাহিত্যিক, সাংবাদিক ’ভারত প্রেমকথা‘-র লেখক
বিষ্ণু দে(১৯০৯-৮২)[৭৪] কবি
আশুতোষ ভট্টাচার্য(১৯০৯-৮৪)[৭৬] অধ্যাপক, ছৌনাচের প্রচারক
সুমথনাথ ঘোষ(১৯০৯-৮৪)[৭৬] সাহিত্যিক, ’মিত্র ও ঘোষ‘ প্রকাশন সংস্থা গড়েন
শৈল চক্রবর্তী(১৯০৯-৮৯)[৮১] চিত্রশিল্পী, সাহিত্যিক
ক্ষিতীন্দ্রনারায়ণ ভট্টাচার্য(১৯০৯-৯০)[৮২] শিশুসাহিত্যিক, রামধনু পত্রিকার সম্পাদক
আশাপূর্ণা দেবী(১৯০৯-৯৫)[৮৭] সাহিত্যিক
অরুণা আসফ আলি[গঙ্গোপাধ্যায়](১৯০৯-৯৬)[৮৮] দেশনেত্রী ও স্বাধীনতা সংগ্রামী
ফণিভূষণ মতিলাল(১৯১০-৭২)[৬৩] ছোট ফণি যত্রাশিল্পী
দুলালচন্দ্র মুখোপাধ্যায়(১৯১০-৭৮)[৬৯] অবধূত ’মরুতীর্থ হিংলাজ‘-এর লেখক
প্রমোদকুমার দাশগুপ্ত(১৯১০-৮২)[৭৩] সিপিআই(এম) দলের পঃবঃ সম্পাদক
রমা চৌধুরী(১৯১০-৯১)[৮২] শিক্ষাব্রতী
প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার(১৯১১-৩২)[২২] বিপ্লবী, সূর্য সেনের শিষ্যা,
প্রধানশিক্ষিকা, গ্রেপ্তার এড়াতে পটাসিয়াম সায়ানাইড খেয়ে ২২ বছর বয়সে
আত্মহত্যা করেন
শশীভূষণ দাতগুপ্ত(১৯১১-৬৪)[৫৪] সমালোচক, কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক
জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র(১৯১১-৭৭)[৬৭] লেখক
দেবব্রত বিশ্বাস(১৯১১-৮০)[৭০] জর্জ বিশ্বাস রবীন্দ্রসংগীত জনপ্রিয় করণের কাণ্ডারী
নীহাররঞ্জন গুপ্ত(১৯১১-৮৬)[৭৬] চিকিৎসক, লেখক
হাসিরাশি দেবী(১৯১১-৯৩)[৮৩] খ্যাত শিশু সাহিত্যিক
ভবতোষ দত্ত(১৯১১-৯৭)[৮৭] অর্থনীতিবিদ
সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ(১৯১২-৭১)[৬০] ঔপন্যাসিক, বাংলাদেশী
অশোককুমার সরকার(১৯১২-৮৩)[৭২] আনন্দবাজার পত্রিকার নামী সম্পাদক
দক্ষিণারঞ্জন বসু(১৯১২-৮৯)[৭৮] সাংবাদিক
কমল মিত্র(১৯১২-৯৩)[৮২] অভিনেতা
জ্ঞানপ্রকাশ ঘোষ(১৯১২-৯৭)[৮৬] সঙ্গীতজ্ঞ
প্রতুলচন্দ্র সরকার(১৯১৩-৭১)[৫৯] পি.সি.সরকার যাদু সম্রাট
দিনেশ দাস(১৯১৩-৮৫)[৭৩] কবি
কল্পনা যোশী[দত্ত](১৯১৩-৯৫)[৮৩] রাজনীতিক
সাধনা বসু(১৯১৪-৭৩)[৬০] নৃত্যশিল্পী, অভিনেত্রী
মৈত্রেয়ী দেবী(১৯১৪-৯০)[৭৭] লেখিকা, রবীন্দ্রস্নেহধন্য
চারু মজুমদার(১৯১৫-৭২)[৫৮] নকশাল আন্দোলনের সূচনাকার
অসিতবরণ(১৯১৫-৮৪)[৭০] চিত্র অভিনেতা
হরিনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়(১৯১৬-৮১)[৬৬] লেখক
চিন্ময় লাহিড়ি(১৯১৬-৮৪)[৬৯] শাস্ত্রীয় সংগীত শিল্পী
বিকাশ রায়(১৯১৬-৮৭)[৭২] চলচ্চিত্রে জটিল চরিত্রের অভিনেতা
সমর সেন(১৯১৬-৮৭)[৭২] কবি
কানন দেবী(১৯১৬-৯২)[৭৭] চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
নরেন্দ্রনাথ মিত্র(১৯১৭-৭৫)[৫৯] লেখক
কামাক্ষীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়(১৯১৭-৭৬)[৬০] লেখক
জয়নাল আবেদিন(১৯১৭-৭৬)[৬০] প্রবাদপ্রতিম দেশখ্যাত চিত্রকর
বিজন ভট্টাচার্য(১৯১৭-৭৮)[৬২] নাট্যকার
বিনয় ঘোষ(১৯১৭-৮০)[৬৪] গবেষক লেখক
নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়[তারক](১৯১৮-৭০)[৫৩] সাহিত্যিক
রবীন মজুমদার(১৯১৮-৮৩)[৬৬] বাংলা চলচ্চিত্রের নায়ক, গায়ক
ইন্দ্র দুগার(১৯১৮-৮৯)[৭২] প্রখ্যাত চিত্রকর
সুবোধকুমার চক্রবর্তী(১৯১৮-৯২)[৭৫] ভ্রমণ সাহিত্যের লেখক
আবদুল হাই(১৯১৯-৬৯)[৫১] বাংলাভাষা গবেষক ও অধ্যাপক
সুপ্রভা সরকার(১৯১৯-৮৯)[৭১] নজরুল সংগীতের খ্যাত শিল্পী
মুজিবুর রহমান(১৯২০-৭৫)[৫৬] স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা, পরে বিদ্রোহীদের হাতে নিহত
রাজেশ্বরী দত্ত(১৯২০-৭৬)[৫৭] রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী
অখিলবন্ধু ঘোষ(১৯২০-৮৮)[৬৯] সংগীত শিল্পী
আশুতোষ মুখোপাধ্যায়(১৯২০-৮৯)[৭০] সাহিত্যিক, সাংবাদিক
হেমন্তকুমার মুখোপাধ্যায়(১৯২০-৮৯)[৭০] প্রবাদপ্রতিম গায়ক
বালক ব্রহ্মচারী(১৯২০-৯৩)[৭৪] বীরেন্দ্রচন্দ্র চক্রবর্তী ’সন্তানদল‘ সংগঠক শিবদাস ঘোষ(১৯২১-৭৬)[৫৬] এসইউসি দলের প্রতিষ্ঠাতা
ফণীশ্বরনাথ রেণু(১৯২১-৭৭)[৫৭] ফণীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় হিন্দি ভাষায় লেখেনবিহারে জন্ম
আনন্দমূর্তিজি(১৯২১-৯০)[৭০] প্রভাতরঞ্জন সরকার আনন্দমার্গ সংঘের প্রতিষ্ঠাতা
সত্যজিৎ রায়(১৯২১-৯২)[৭২] আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রাপ্ত বিশ্বখ্যাত
চলচ্চিত্রকার ’পথের পাঁচালী‘,গুপী গাইন বাঘা বাইন, হিরক রাজার দেশে,
চারুলতা ইত্যাদি চলচ্চিত্রের নির্মাতা
নির্মলেন্দু চৌধরী(১৯২২-৮১)[৬০] লোকসঙ্গীত শিল্পী
হরিপদ ভারতী(১৯২২-৮২)[৬১] কলেজ অধ্যক্ষ, বাগ্মী
বিমল মিত্র(১৯২২-৯১)[৭০] লেখক
শফিউর রহমান(●–১৯৫২)[] পূর্ব পাকিস্তানের ঢাকায় ১৯৫২-র ২১শে ফেব্রুয়ারি
বাংলা ভাষা আন্দোলনের শহিদ জন্ম হুগলি, লেখাপড়া বিবাহ কোলকাতায়
প্রাণতোষ ঘটক(১৯২৩-৭০)[৪৮] লেখক
মুনিরুজ্জমান(১৯২৪-৭১)[৪৮] শিক্ষাব্রতী, বাংলাদেশ মুক্তিসংগ্রামের শহিদ
অহিভূষণ মালিক(১৯২৪-৮৬)[৬৩] ব্যঙ্গচিত্রশিল্পী
সমরেশ বসু(১৯২৪-৮৮)[৬৫] লেখক
সতীনাথ মুখোপাধ্যায়(১৯২৪-৯২)[৬৯] গায়ক
সবিতাব্রত দত্ত(১৯২৪-৯৫)[৭২] গায়ক, অভিনেতা
তরুণকুমার ভাদুড়ি(১৯২৪-৯৬)[৭৩] সাংবাদিক ও সাহিত্যিক
ঋত্বিক ঘটক(১৯২৫-৭১)[৪৭] চলচ্চিত্র পরিচালক
মুনীর চৌধুরী(১৯২৫-৭১)[৪৭] লেখক, ’মুনির অপটিমা‘ নামক বাংলা টাইপরাইটার কিবোর্ডের নক্সাকার বাংলাদেশ মুক্তিসংগ্রামের শহিদ
তৃপ্তি মিত্র(১৯২৫-৮৯)[৬৫] মঞ্চ ও চলচ্চিত্রের অভিনেত্রী
সুকান্ত ভট্টাচার্য(১৯২৬-৪৭)[২২] কবি
রফিকউদ্দিন(১৯২৬-৫২)[২৭] একুশে ফেব্রুয়ারি ১৯৫২-র বাংলাভাষা আন্দোলনের শহিদ
তাজউদ্দিন আহমেদ(১৯২৬-৭৫)[৫০] স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী
উত্তমকুমার(১৯২৬-৮০)[৫৫] বাংলা চলচ্চিত্রের খ্যাত অভিনেতা
শাহিদুল্লা কায়সার(১৯২৭-৭১)[৪৫] লেখক, বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা
নীলিমা সেন(১৯২৮-৯৬)[৬৯] রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী
কিশোরকুমার(১৯২৯-৮৭)[৬০] গায়ক ও চলচ্চিত্র অভিনেতা
শ্যামল মিত্র(১৯২৯-৮৭)[৬০] গায়ক
উৎপল দত্ত(১৯২৯-৯৩)[৬৫] মঞ্চ ও চলচ্চিত্র অভিনেতা
পান্নালাল ভট্টাচার্য(১৯৩০-৬৫)[৩৬] রামপ্রসাদী ও কীর্তন গায়ক
রফিকুল ইসলাম(●–১৯৭১)[] বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক আন্দোলনের নেতা, মুক্তিযুদ্ধে শহিদ
গীতা দত্ত(দৎ ?)(১৯৩১-৭১)[৪১] সুকণ্ঠী গায়িকা
বাহাদুর খাঁ(১৯৩১-৮৯)[৫৯] সরোদ বাদক
জহির রায়হান(১৯৩৩-৭২)[৪০] বাংলাদেশের বিশষ্ট লেখক ও চলচ্চিত্র পরিচালক পাক ঘাতক সেনা বাহিনীর হাতে নিহত
অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়(১৯৩৩-৮৩)[৫১] অভিনেতা
শক্তি চট্টোপাধ্যায়(১৯৩৩-৯৫)[৬৩] কবি
জিয়াউর রহমান(১৯৩৬-৮১)[৪৬] বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেনাপতি, পরে নির্বাচনে জয়ী হয়ে রাষ্ট্রপতি
আরতি সাহা(১৯৩৬-৯৪)[৫৯] ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রমকারী মহিলা সাঁতারু
ভাল লাগলে মন্তব্য করবেন । না লাগলে ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না ।