দেশের জাতীয় সংগীত গাইতে বললে যাদের কাছে দেশ অসহিষ্ণু হয়ে পড়ে, মাদ্রাসায় জাতীয় পতাকা উত্তোলনের প্রশ্নে যারা গেল গেল রব তোলে, দেশে গো সংরক্ষণের প্রসঙ্গ তুললে যারা মাংসাশী প্রাণীতে পরিণত হয়, তিন তলাকের ন্যায় মধ্যযুগীয় বর্বরতার অবসানের কথা বললে যাদের চুলকানি শুরু হয়, কাশ্মীরি পন্ডিত দের পুনর্বাসনের প্রসঙ্গ উঠলে যারা বোবা কালা হয়ে যায়, মাদ্রাসার আধুনিকীকরণের প্রসঙ্গ উঠলে যারা তওবা তওবা করে ওঠে , তাদের সকলের জন্য এই পোস্ট টি eye opener(যদিনা তাদের ধৃতরাষ্ট্র এর অবস্থা প্রাপ্ত হয়ে থাকে) এর কাজ করবে।
রোহিঙ্গা মুসলিম রা কিন্তু তাদের ভাতৃসম বাংলাদেশে স্থান পাচ্ছে না, পাকিস্তানে অতিথি সৎকার পাচ্ছে না। তাদের অন্তিম ভরসা কিন্তু সেই হিন্দু সংখ্যা গরিষ্ঠ অসহিষ্ণু ভারত!! কি আশ্চর্যের ব্যাপার না?যে দেশে কিছু দুর্বুদ্ধিজীবী ও রাজনৈতিক ব্যবসায়ী রা কথায় কথায় অসহিষ্ণুতার ভূত দেখতে পায় ,সেই দেশেকেই রোহিঙ্গা রা তাদের জন্য safest দেশ মনে করছে।
বোধ হয় এই লেখা পড়ার পর , কিছু নিথর মাথা ছাড়া সকলের মস্তিস্ক বুঝতে পারবে, অসহিষ্ণুতার তত্ত্ব ঠিক কতটা ভেজাল মিশ্রিত।
তবে এই লেখা পড়ে ভুলেও রোহিঙ্গা দের উপর হিন্দু দের স্বভাবসিদ্ধ মায়ায় আচ্ছন্ন হবেন না। এই রোহিঙ্গা দের থেকে ভারত কে যথেষ্ট সাবধান থাকা উচিত। after all এরাও কোরানের জিহাদ ও কাফের তত্ত্ব পড়েই বড় হয়েছে। তাই মানবতার সাথে এদের দূর দুরান্তের কোনো সম্পর্ক নেই।