#রক্ত_ও_হিংস্রতা
বামপন্থীরা হিংসায় বিশ্বাস করে। কেরলে প্রচুর আরেসেস কর্মীকে হত্যা করেছে । তাদের গলা কাটা মৃতদেহের ছবি দেখেছি… একদম আইসিসের কায়দায় কাটা হয়েছে।
ভারতে রাজনৈতিক হত্যার যে ট্রাডিশন দেখছেন তা বামপন্থীদের’ কৃতিত্ব ‘। এখন ভারতের যেকয়টা রাজ্যে রাজনৈতিক হত্যা সবচেয়ে বেশি হয় তারমধ্যে সর্বাগ্রে আসে কেরল ও পশ্চিমবঙ্গের নাম। বিরোধীকে কচুকাটা করা, পুড়িয়ে মারা, শিশুকে রক্তমাখা ভাত খাওয়ানো…
কি করেনি এরা? এই আমাকেও শেষ করে দিয়েছে।
ওদের শিক্ষার প্রভাবেই তো’ মাফলারে পেঁচানো অধ্যাপকের ঘড়ঘড়ানি’ শুনে অদ্ভুত তৃপ্তি পাই। দমাদম লাথ, থাপ্পড় দেখে উত্তেজিত হই, বিড়ি ধরাই, দাঁত বের করে হাসি,” আচ্ছা দিয়েছে খানকির ছেলেটাকে, মার মার, এত ভয়াবহ ভাবে মার যাতে মুখ থেকে ছলকে বের হওয়া রক্তে রাজপথ ভেসে যায়”!
আফশোষ হয় বামপন্থী আমলে জন্মে। । ছোট থেকে হিংসার ভাষা শিখলাম। শুধু তাই।আমার মামার বাড়ি বামপন্থী। কি ভয়ঙ্কর হতে পারে আমি দেখেছি। আমার বর্তমান বাসস্থান। সেতো ক্ষুদিত পাষান। এরা আবার রাস্তায় বাতেলা ঝাড়ে।
ছোটবেলায় ছাদ থেকে দেখেছিলাম এক লাল ফেট্টিওয়ালাকে যে এক কং কর্মীর হাতে কাটারি চালাচ্ছিল। মাকু সশস্ত্র লম্বা মিছিল দেখে ভয়ে বাবাকে শক্ত করে ধরতাম.. কালো কালো হিংস্র লোকগুলি টাঙি নিয়ে মিছিল করছে। আমি ভয়ে চোখ বন্ধ করে নিতাম.. তখনই বুঝেছিলাম নিরাপদ পৃথিবী বলে কিছু নেই। লড়াই এখানে সবকিছু ঠিক করে দেয়।। অন্ধকারই পৃথিবীর আদীমতম কথা। রক্তের পিপাসাই ঠিক, স্বাভাবিক। মানুষও রক্তাক্ত হতে চায়।