রোহিঙ্গা জঙ্গি সংগঠন আরসা অর্গানাইজেশন প্রধান হাফিজের সাথে পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থার একজন অফিসারের এবং ইরাক থেকে একজন আইএস জঙ্গি নেতার ফোনকল রেকর্ড পাওয়া গিয়েছে।উক্ত ফোন কলের ভাষ্য থেকে পরিস্কার প্রমাণ পাওয়া যায় পাকিস্তান এবং আইএস মিলে আরসাকে দিয়ে মায়ানমার টহল ছাউনিতে আক্রমণ করে মায়ানমারের ১২ জন পুলিশ এবং সেনা সদস্যকে হত্যা করে! এই হত্যার মূল উদ্দেশ্য হলো সাধারণ রোহিঙ্গাদের উপর আক্রমণ করার জন্য মায়ানমার সরকারকে আমন্ত্রণ করা,এবং সাধারণ রোহিঙ্গা মুসলিমদের উপর এই আক্রমণ আমন্ত্রণের মূল উদ্দেশ্য হলো এই আক্রমণের ফলে তারা যেনো বাংলাদেশে প্রবেশ করে!
বাংলাদেশে প্রবেশের পেছনে মূল উদ্দেশ্য ইরাক সিরিয়াতে আইএস এর ঘাঁটি দুর্বল হওয়াতে বাংলাদেশের পার্বত্য এলাকা জুড়ে তাদের নতুন একটি শক্ত ঘাঁটি গড়া।এই গোটা প্রক্রিয়ার পেছনে পাকিস্তান সরাসরি জড়িত।
তাদের উদ্দেশ্য সফল হয়েছে এই কয়েকদিনে এখন পর্যন্ত ৩ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশের মাধ্যমে,এই তিন লাখ সাধারণ রোহিঙ্গাদের সাথে মিশে অন্তত কয়েক হাজার জঙ্গিও বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।ওদিকে আজকের খবর হলো বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গারা যেন আর মায়ানমার ফিরতে না পারে সেজন্য মায়ানমারের বাংলাদেশ সীমান্ত জুড়ে ‘ল্যান্ড মাইন’ বসাচ্ছে মায়ানমার সরকার!
বাংলাদেশে থাকা কাঁন্নাকাটিওয়ালা মানবতাবাদীদের কারনেই দেশের সর্বনাশের পথ নিশ্চিত হলো!
এই বাংলাদেশ নিশ্চিতভাবে ভয়ংকর পরিস্থিতিতে পড়তে যাচ্ছে দ্রুত সময়ের ভেতর।