ইসলাম টিকে থাকার কারনগুলোর মাঝে অন্যতম হলো পুরুষদের ব্যাপক সুবিধা, কর্তৃত্ব ইত্যাদি। তাই পুরুষরা এটাকে টিকিয়ে রাখতে তৎপর। এছাড়া প্রভাবক আছে যেমন, সাধারণ মানুষ, ভীত হৃদয়ের মানুষ এদেরকে কবরের আজাব, সাপ, আগুন, ভয়ংকর ফেরেশতা, মৃত্যুর সময় ভয়ংকর আজাব… মৃত্যুর পর পরই সরাসরি অ্যাকশন… ইত্যাদি দ্বারা ভয় দেখিয়ে ব্যক্তির মনের বিদ্রোহ দমন করে ইসলাম টিকে আছে। আবার লোভী, ব্যক্তি জীবনে হতাশ এমন ব্যক্তিদের জন্য জিহাদের মাধ্যমে শহীদ হয়ে জান্নাতে সমূহ জিনিস পাবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ইসলাম টিকে আছে। ইসলাম একটি শিশুর জীবনের শুরু থেকেই তাকে নানাভাবে চারদিক থেকে প্রভাব খাটায়…. শিশুর মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্থ করে। ফলে বড় হয়েও তার চিন্তা বদ্ধমূল হয়ে থাকে। ইসলাম ধর্ম থেকে বেরিয়ে যাওয়া কাউকে কোন রকমেই বাঁচার অধিকার দেয় না। অনেকে এ কারনে সামাজিক নিরাপত্তাহীণতায় ভুগে। তাই অনেকে ইসলাম নিয়ে প্রশ্ন তুলতেই ভয় পায়। তাছাড়া মুহাম্মদ এমন কিছু শিক্ষা দিয়ে গেছে ও তার চ্যালারা বর্তমানে সেই শিক্ষার ওয়াজগুলো এমনভাবে করে যে, যেকোন ধর্ম অল্প জানা লোক হুজুর/চ্যালাদের প্রতি অন্ধ হয়ে যায়… সেই সুযোগ নেয় চ্যালারা…. আবার ইসলামে জন্ম নিয়ন্ত্রন কম হয়, অর্থ্যাৎ ব্যাপক হারে বাচ্চাকাচ্চা পয়দা হয়.. তাই উৎপাদনের আধিক্যে এটি দ্রুত ও শক্তিশালী…. ইসলামে ভয় ও লোভ দেখিয়ে হুজুররা সাধারণ পাবলিকের কাছে ব্যাপক পরিমাণ অর্থ আদায় করে নেয়… যেমন, ‘দান করো ভাই, দান করো ভাই, দান করিতে ভুইলো না… এমন একদিন সময় আসবে দান করিতে পারবা না… এমন গীতি কবিতায় রাস্তার মোড়ে, মসজিদের সামনে, মাজারের সামনে ব্যবসা জমে উঠে.. হুজুররা টাকা পেয়ে যত না আনন্দ পায়, পাবলিক যেন দান করে আরো বেশি মজা পায়… এছাড়াও ইমোশনালি blackmail করেও ইসলাম টিকে আছে। যেমন, তোমার প্রিয়জন মারা গেছে, সে কবরে কি অবস্থায় আছে…. হায় আল্লাহ! তুমি রহম করো…মৃত ব্যক্তির জন্য দোয়া, দান সদকা ইত্যাদি করতে হয়… এমন অনেক অনেক কারন আছে…