আজ ৬ ডিসম্বর, মহান সেকুলারগণ নিজেদের উদারতার প্রতিমূর্তি হিসেবে তুলে ধরতে বাবরী মসজিদ ধ্বংসের 25 বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি দিবস পালন করবেন । আজকের দিনে উগ্র হিন্দুত্ববাদীর আঘাতে ধ্বংস হয়েছিল ষোড়শ শতাব্দীতে তৈরি বাবরি মসজিদ । তারই প্রতিবাদে সেক্যুলারগণের ‘কালা দিবস’, ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি দিবস’নামের বিভিন্ন কর্মসূচি ।
কিন্তু উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় যেখানে বাবরী মসজিদের মধ্য গম্বুজ ছিল, বিশ্বাস অনুসারে (আর্কিওলজিকাল সার্ভে তে এ কথা স্পষ্ট) সেটা রামলালার জন্মস্থান। ভগবান শ্রী রামচন্দ্রের মন্দির ভেঙে সেখানে নিজের নামে মসজিদ নির্মাণ করেন বাবর । আমাদের পূর্বপুরুষদের ঐতিহ্যকে ধ্বংস করে সেখানে আরবি সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা তৎকালীন সময়ে বাবর কর্তৃক বলপূর্বক হলেও বর্তমান সময়ে রামচন্দ্র ও উনার পবিত্র জন্মস্থানকে অবজ্ঞা হিন্দুদের অতি উদারতার সুযোগে ইসলামী খিলাফত প্রতিষ্ঠার নিমিত্তে । যাতে শরীয়তপন্থী ইসলামিক জেহাদিগনের ন্যায় স্যেকুলারপন্থী আত্মঘাতী হিন্দুগনের ভূমিকাও সমান ।
তাই এই স্যেকুলারপন্থীরা অতীতে অসমের তিনটি জেলায় মৌলবাদী মুসলিম দ্বারা শতাধিক মন্দির ভাঙ্গা ও ৬১ জন হিন্দু হত্যা, ১৯৮৪ সালে অমৃতসর স্বর্নমন্দিরে ভিন্দ্রানওয়ালের সশস্ত্র খলিস্তানি সন্ত্রাসবাদীদের বিরূদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অভিযানের জবাব দিতে শ্রীনগরের মুসলিমরা আমিরা কাদালের হনুমান মন্দিরে হামলা চালায় ও ঝিলম নদীতে হনুমানের বিগ্রহ নিক্ষেপ করে এবং পুরোহিত দের নৃশংস ভাবে মারধর করলেও… এসবের প্রতিবাদ থেকে এরা বিরত থেকেছে । একে একে হয়ে গেছে নোয়াখালি… উস্থি… ক্যানিং… দেগঙ্গা… গোধরা…সমুদরগর…মরিচঝাঁপি…বসিরহাট… কিন্তু ভুলে গিয়ে সব, মনে শুধু গুজরাট আর বাবরি ।
১৯ সে জানুয়ারি যেদিন সাড়ে চার লক্ষ কাশ্মীরি হিন্দু ইসলামিক আগ্রাসনের মুখে পরে নিজ ভিটেমাটি ছেড়ে পালিয়েছিলো, সেই দিনটায় ‘কালো দিবস’ পালন হয়না । আজও বিতাড়িত কাশ্মীরি হিন্দুরা নিজের দেশেই রিফিউজি হয়ে আছে ।
আপনারা আমায় হিন্দু সন্ত্রাসবাদী বলুন আর যাই বলুন আমি রাম জন্মভূমিতে গড়া বাবরের নামের মসজিদ ধ্বংসের পক্ষে ।
তাই 6 ডিসেম্বর দিনটি আমি “সৌর্য্য দিবস”, “বিজয় দিবস” হিসেবেই পালন করি ।
যোদ্ধাদের স্বপ্ন পূরণ হবেই…
‘মন্দির ওহি বানায়েঙ্গে’
সকল হিন্দুদের সৌর্য দিবসের গৈরীক অভিনন্দন ।।
জয় শ্রী রাম ।।