Bangla Blog

বৈদিক জগতে পদার্থ বিজ্ঞান…………………………………………..।।।

বৈদিক শাস্ত্রের একটি অংশ হল স্মৃতি শাস্ত্র । এই স্মৃতি শাস্ত্রের একটি অংশ হল শাস্ত্র ন্যায় (যুক্তি) শাস্ত্র, বৈশেষিক (পদার্থ বিজ্ঞান) শাস্ত্র, যোগ (অধিবিদ্যা) শাস্ত্র এবং সাংখ্য (দর্শন) শাস্ত্র, ন্যায় ও বৈশেষিক শাস্ত্রকে দু’বোন বলে ডাকা হয় ।এই ন্যায় বৈশেষিক শাস্ত্রে প্রায় ৩৭৩ টি সূত্র রয়েছে এবং ১২টি অধ্যায় আছে । এই ন্যায় ও বৈশেষিক …

বৈদিক জগতে পদার্থ বিজ্ঞান…………………………………………..।।। Read More »

ভারতীয় মহাদেশে মহিলা বিজ্ঞানীদের আবদারন……………………….।।।

প্রাচীন ভারতীয় গণিতবিদ্যা নিয়ে আমি বিভিন্ন পেশার লোকজনের সঙ্গে আলোচনা করেছি। সেই আলোচনায় প্রায়শই ‘বৈদিক গণিতবিদ্যা’র ’১৬ সুত্রের’ কথা উঠে এসেছে। অনেকেই মনে করেন যে গণনার ক্ষেত্রে প্রাচীন এই সূত্রগুলি আমাদের এক ঐন্দ্রজালিক ক্ষমতা বা ম্যাজিকাল পাওয়ার প্রদান করে। বাস্তব কিন্তু সম্পূর্ণ আলাদা। এই ‘বৈদিক গণিতবিদ্যা’ আসলে বৈদিক যুগের নয়, এগুলি সন্দেহাতীতভাবে বিংশ শতাব্দীর আবিষ্কার। …

ভারতীয় মহাদেশে মহিলা বিজ্ঞানীদের আবদারন……………………….।।। Read More »

বৈদিক গণিতবিদ্যা

বৈদিক গণিতবিদ্যা: বর্তমানকালে হইচই ফেলে দেওয়া তথাকথিত ‘বৈদিক গণিতবিদ্যা’ ……….।।

বৈদিক গণিতবিদ্যা: বর্তমানকালে হইচই ফেলে দেওয়া তথাকথিত ‘বৈদিক গণিতবিদ্যা’ ……….।। বা Vedic Mathematics আদৌ বৈদিক যুগের নয়, এটি বিংশ শতাব্দীর আবিষ্কার। প্রাচীন ভারতের গৌরবজনক গাণিতিক ঐতিহ্যের সঠিক সম্মান করতে হলে বাড়িয়ে বলা আর মিথ্যা অপপ্রচার ছেড়ে বিশ্লেষণাত্মক ও নৈর্ব্যক্তিক দৃষ্টিভঙ্গী থেকে ইতিহাস পড়তে হবে।  সেই আলোচনা করছেন গণিতজ্ঞ প্রফেসর এস জি দানি। প্রাচীন ভারতীয় গণিতবিদ্যা নিয়ে …

বৈদিক গণিতবিদ্যা: বর্তমানকালে হইচই ফেলে দেওয়া তথাকথিত ‘বৈদিক গণিতবিদ্যা’ ……….।। Read More »

ভারতীয়-গণিতজ্ঞ

ভারতীয় গণিতজ্ঞ: গণিতশাস্ত্রে আমাদের মনীষীদের সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য অবদান, ভারতীয় উপমহাদেশে গণিতচর্চা।

ভারতীয় গণিতজ্ঞ: গণিতশাস্ত্রে আমাদের মনীষীদের সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য অবদান, ভারতীয় উপমহাদেশে গণিতচর্চা। গণিত কথাটির অর্থ হল গণনা সম্পর্কীয় শাস্ত্র। এটি বিজ্ঞানের অন্যতম প্রধান শাখা। গণিতের শুরু কবে ও কোথায় এ প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়া সম্ভব নয়। অনেকের মতে গণিতের আদিভূমি মিশর। যদিও এ নিয়ে বিতর্ক আছে। এর কারণ সেই সময় ব্যাবিলন এবং চীন এর পাশাপাশি আমাদের …

ভারতীয় গণিতজ্ঞ: গণিতশাস্ত্রে আমাদের মনীষীদের সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য অবদান, ভারতীয় উপমহাদেশে গণিতচর্চা। Read More »

গণিত শাস্ত্রে আমাদের অবদানের কিছু অংশ এখানে তুলে ধরেছি মাত্র…….।।।

হাজার হাজার বছর আগে যখন পৃথিবীতে জ্ঞান ও ধর্মকে একত্রিত করা হয়েছিল ঈশ্বরের উপাসনার জন্য, ঠিক তখন থেকেই আমাদের ভারত উপমহাদেশেও জ্যামিতি, গণিত ও ধর্মের বিভিন্ন রীতির সংমিশ্রন ঘটেছিল ঠিক একই উদ্দেশ্যে। সংস্কৃত ভাষায় একটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র হল “শুলভা সূত্র“। শুলভা শব্দের অর্থ দড়ি বা ঐ ধরনের কিছু। এই শুলভা সূত্র ব্যবহার হত হিন্দুদের মৃত্যুর …

গণিত শাস্ত্রে আমাদের অবদানের কিছু অংশ এখানে তুলে ধরেছি মাত্র…….।।। Read More »

বাঙালি কথাসাহিত্যিক ও মানবাধিকার আন্দোলনকর্মী মহাশ্বেতা দেবী।।।

মহাশ্বেতা দেবী (১৪ জানুয়ারি, ১৯২৬ – ২৮ জুলাই, ২০১৬) ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক ও মানবাধিকার আন্দোলনকর্মী। তাঁর উল্লেখযোগ্য রচনাগুলি হল হাজার চুরাশির মা, রুদালি, অরণ্যের অধিকার ইত্যাদি।[৩] মহাশ্বেতা দেবী ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তীসগঢ় রাজ্যের আদিবাসী উপজাতিগুলির (বিশেষত লোধা ও শবর উপজাতি) অধিকার ও ক্ষমতায়নের জন্য কাজ করেছিলেন।[৪] তিনি সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার (বাংলায়), …

বাঙালি কথাসাহিত্যিক ও মানবাধিকার আন্দোলনকর্মী মহাশ্বেতা দেবী।।। Read More »

চন্দ্রাবতীর রামায়ণ…………………………………………………….।।।

চন্দ্রাবতী (১৬শ শতক)  মধ্যযুগের তিনজন উল্লেখযোগ্য মহিলা কবির অন্যতম; অপর দুজন হলেন চন্ডীদাসের সাধনসঙ্গিনী রামতারা বা রামী এবং শ্রীচৈতন্যের কৃপাপাত্রী মাধবী। চন্দ্রাবতী ছিলেন মনসামঙ্গলের অন্যতম কবি দ্বিজ বংশীদাসের কন্যা। তাঁদের নিবাস ছিল বৃহত্তর ময়মনসিংহের  কিশোরগঞ্জ জেলার অন্তর্গত পাঠবাড়ী বা পাতুয়ারী গ্রামে। দীনেশচন্দ্র সেনের মতে কবি চন্দ্রাবতী ১৫৫০ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন। মৈমনসিংহ-গীতিকার ‘জয়-চন্দ্রাবতী’ উপাখ্যানের নায়িকারূপে তিনি …

চন্দ্রাবতীর রামায়ণ…………………………………………………….।।। Read More »

বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি চন্দ্রাবতী/রামী…………………।।

  (জন্ম: ১৫৫০ মৃত্যু: ১৬০০) বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি কে? এই বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো উত্তর পাওয়া যায় না। কাজের প্রমাণ সাপেক্ষে  চন্দ্রাবতীকেই ধরা যেতে পারে প্রথম নারী কবি। তাঁর অনেক কাজ রয়েছে, যেগুলো সম্পর্কে আমরা জানি। তবে, এর  বাইরে আরেকজনের কথা এসে যায়। ইনি চন্দ্রাবতীরও আগে জন্ম নিয়েছেন। যদিও তাঁর বিষয়ে সব পণ্ডিত একমত …

বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি চন্দ্রাবতী/রামী…………………।। Read More »

ব্রিটিশ ভারতের প্রথম মহিলা স্নাতক ডিগ্রীধারী সমাজকর্মী এবং নারীবাদী লেখিকা কামিনী রায়…।।।

কামিনী রায় (জন্মঃ অক্টোবর ১২, ১৮৬৪ – মৃত্যুঃ সেপ্টেম্বর ২৭, ১৯৩৩) একজন প্রথিতযশা বাঙালি কবি, সমাজকর্মী এবং নারীবাদী লেখিকা। তিনি তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের প্রথম মহিলা স্নাতক ডিগ্রীধারী ব্যক্তিত্ব। তিনি একসময় “জনৈক বঙ্গমহিলা” ছদ্মনামে লিখতেন। কামিনী রায়ের জন্ম পূর্ববঙ্গের (বর্তমান বাংলাদেশের) বাকেরগঞ্জের বাসণ্ডা গ্রামে (বর্তমানে যা বরিশাল জেলার অংশ)। তাঁর পিতা চন্ডীচরণ সেন একজন ব্রাহ্মধর্মাবলম্বী, বিচারক …

ব্রিটিশ ভারতের প্রথম মহিলা স্নাতক ডিগ্রীধারী সমাজকর্মী এবং নারীবাদী লেখিকা কামিনী রায়…।।। Read More »

বাঙালি মহিলা কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতকার ও সমাজ সংস্কারক স্বর্ণকুমারী দেবী।।

স্বর্ণকুমারী দেবী (২৮ অগস্ট, ১৮৫৫ – ৩ জুলাই, ১৯৩২) ছিলেন বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতকার ও সমাজ সংস্কারক।[১][২] তিনিই ছিলেন আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম উল্লেখযোগ্য মহিলা সাহিত্যিক।[৩] স্বর্ণকুমারী দেবী ছিলেন দ্বারকানাথ ঠাকুরের পৌত্রী এবং দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের চতুর্থ কন্যা। তাঁর তিন দিদির নাম ছিল সৌদামিনী, সুকুমারী ও শরৎকুমারী। তাঁর ছোটোবোনের নাম ছিল বর্ণকুমারী। সৌদামিনী ছিলেন বেথুন স্কুলের …

বাঙালি মহিলা কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতকার ও সমাজ সংস্কারক স্বর্ণকুমারী দেবী।। Read More »