গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী শ্রীপতি……………………………………….।।।

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

শ্রীপতি (১০১৯-১০৬৬) একজন ভারতীয় গণিতবিদ ও
জ্যোতির্বিজ্ঞানী।‘ধীকোটি’ নামে একটি করণ গ্রন্থও তিনি রচনা করেছিলেন ১০৩৯
সালে। এই গ্রন্থটির বিষয়বস্তু মূলত জ্যোতির্বিজ্ঞান।
সূর্যগ্রহণচন্দ্রগ্রহণ
নিয়ে কুড়িটি স্তবকে লেখা।জ্যোতির্বিজ্ঞান নিয়ে লেখা তাঁর আরেকখানি
গ্রন্থ ‘ধ্রুব মানস’১০৫৬ সালে। ১০৫ টি স্তবকে লেখা গ্রন্থের আলোচ্য
বিষয়গুলি হল, গ্রহাদির ভুজাংশ (longitude) নির্ণয় প্রণালী, চন্দ্রকলা
(lans), গ্রহণ, গ্রহাদির সংক্রমণকাল (transit) ইত্যাদি।এছাড়া তিনি
জ্যোতিষরত্নমালা, সিদ্ধান্তশেখর নামেও জ্যোতির্বিজ্ঞান এবং গনিতের উপর বই
লেখেন। তিনি শ্রীধর আচার্যের কাজের উপর নির্ভর করে ‘গনিততিলক’ নামে ১২৫ স্তবকের একটি অসম্পূর্ণ পুস্তক রচনা করেন ।

বাল্যকাল

শ্রীপতির
আবির্ভাব কাল সম্ভবত ১০১৯ সালে। মতান্তরে দশম শতাব্দীর শেষ ভাগে (991
খ্রিস্টাব্দ)।তাঁর পিতার নাম ছিল নাগদেব বা নামদেব। পিতামহের নাম ছিল কেশব।
কাশ্যপ গোত্রীয় পন্ডিতের জন্মভূমি ছিল মহারাষ্ট্রের রোহিনীখন্ড। শ্রীপতি
ছিলেন লল্লর
অনুসারী। তাঁর রচিত গ্রন্থগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য ‘জ্যোতিষ রত্নমালা’ এবং
সিদ্ধান্ত শেখর’। ‘ধীকোটি’ নামে একটি করণ গ্রন্থও তিনি রচনা করেছিলেন। এই
গ্রন্থটির বিষয়বস্তু মূলত জ্যোতির্বিজ্ঞান
সূর্য ও চন্দ্রগ্রহণ নিয়ে কুড়িটি স্তবকে লেখা। জ্যোতির্বিজ্ঞান নিয়ে
লেখা তাঁর আরেকখানি গ্রন্থ ‘ধ্রুব মানস’। ১০৫ টি স্তবকে লেখা গ্রন্থের
আলোচ্য বিষয়গুলি হল, গ্রহাদির ভুজাংশ (longitude) নির্ণয় প্রণালী,
চন্দ্রকলা (lans), গ্রহণ, গ্রহাদির সংক্রমণকাল (transit) ইত্যাদি।শ্রীপতিকে
১১ শতকের সব থেকে সফল ভারতীয় গণিতবিদ হিসেবে ভাবা হয়।